অনলাইন
নিকির জায়গায় ইভাঙ্কা!
অনলাইন ডেস্ক
১১ অক্টোবর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন
নিকি হ্যালির আকস্মিক পদত্যাগের পর জাতিসংঘে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের পদ এখন শূন্য। আর সে পদে নিজের মেয়ে ইভাঙ্কাকে বসাতে চান বলে জোর গুঞ্জন চলছে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ঘিরে।
সিএনএনের বরাত দিয়ে জানা যায়, নিকির পদত্যাগের পর সবার মুখে একই প্রশ্ন, কে বসবে এ পদে? তার ঠিক ১ দিন না পেরোতেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই বলেন, ‘ইভাঙ্কা যদি যায়, তবে আমি নিশ্চিত সেটা একটা মারাÍক ব্যাপার হবে।’
ট্রাম্পের এমন মন্তব্যে যখন সবাই স্বজন প্রীতির গন্ধ পাওয়া শুরু করেছিলেন, ঠিক তখন ট্রাম্প নিজেই আবার মুখ খুললেন। তিনি বলেন, ‘ওই পদের জন্য ইভাঙ্কাই যোগ্যতম। তবে অর্থ এই না যে, তাকেই আমি বেছে নিচ্ছি। সেটা করলে তো আবার স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠবে। তাই নিকির সঙ্গে আলোচনা করার পরই দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই নাম ঘোষণা করা হবে।’
ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করে নিজের পদত্যাগের কথা জানান নিকি হ্যালি। সে সময় ট্রাম্প, ইভাঙ্কা ও জ্যারেড কুশনারকে তাদের দায়িত্ব পালনের নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশংসা করেন নিকি। এমন সৌজন্যতার প্রেক্ষিতে ট্রাম্প নিকিকে তার নিজের টিমের ‘কর্মনিষ্ঠ সদস্য’ এবং ‘সম্পদ’ বলে পিঠ তার পিঠ চাপড়ে দেন।
সাংবাদিক বৈঠক শেষে ট্রাম্পের রাষ্ট্রদূত পদের মন্তব্যের প্রতিউত্তরে ইভাঙ্কা তার টুইটারে লেখেন, ‘হোয়াইট হাউসে কাজ করাটা অত্যন্ত গর্বের এবং সম্মানের। তবে আমি আগ্রহী নই। আশা করি, নিকির পরে যোগ্য কেউই এ পদে বসবেন।’
পদত্যাগের পর নিকি কি করবেন সেটা নিয়ে চলছে না জল্পনা। ট্রাম্প অদূর ভবিষ্যতে তার হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করলেও অনেকে মনে করছেন তিনি ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াবেন। কূটনীতিকদের অনেকেই মনে করছেন নিকির রাজনৈতিক উচ্চাশাই তাকে ২০২০ সালে রিপাবলিকান পদপ্রার্থী করে তুলতে পারে। এমনকি চলতি বছরের এপ্রিলের একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, দেশের মানুষের কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ট্রাম্পের থেকেও ২০ পয়েন্ট বেশি।
যদিও তার পদত্যাগ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির এক দৈনিকে লেখা হয়, ‘রাজনীতির হাওয়া বেশ ভাল বোঝেন নিকি।’
আবার অনেকেই মনে করছেন, আগামী মাসে দেশে অন্তরবর্তী নির্বাচন। সেখানে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফলাফল আসলে, সেসময় পদত্যাগ করাটা বেশ অস্বস্তির হয়ে দাঁড়াতে পারে বুঝেই নিকি হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এমন সিদ্ধান্তের পিছে দেশটির অনেক সংবাদমাধ্যম আবার ‘অর্থনৈতিক’ কারণকে তুলে ধরছেন। কারণ, শুধুমাত্র সরকারি চাকরি করতে করতে নিকির মাথায় এখন ১০ লক্ষ ডলারের ঋণ। তাই এই বোঝা থেকে মুক্তি পাবার উপায় শুধুমাত্র বেসরকারি চাকরি।
সিএনএনের বরাত দিয়ে জানা যায়, নিকির পদত্যাগের পর সবার মুখে একই প্রশ্ন, কে বসবে এ পদে? তার ঠিক ১ দিন না পেরোতেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেই বলেন, ‘ইভাঙ্কা যদি যায়, তবে আমি নিশ্চিত সেটা একটা মারাÍক ব্যাপার হবে।’
ট্রাম্পের এমন মন্তব্যে যখন সবাই স্বজন প্রীতির গন্ধ পাওয়া শুরু করেছিলেন, ঠিক তখন ট্রাম্প নিজেই আবার মুখ খুললেন। তিনি বলেন, ‘ওই পদের জন্য ইভাঙ্কাই যোগ্যতম। তবে অর্থ এই না যে, তাকেই আমি বেছে নিচ্ছি। সেটা করলে তো আবার স্বজনপ্রীতির অভিযোগ উঠবে। তাই নিকির সঙ্গে আলোচনা করার পরই দুই-তিন সপ্তাহের মধ্যেই নাম ঘোষণা করা হবে।’
ট্রাম্পের সঙ্গে যৌথ সাংবাদিক বৈঠক করে নিজের পদত্যাগের কথা জানান নিকি হ্যালি। সে সময় ট্রাম্প, ইভাঙ্কা ও জ্যারেড কুশনারকে তাদের দায়িত্ব পালনের নিষ্ঠার ভূয়সী প্রশংসা করেন নিকি। এমন সৌজন্যতার প্রেক্ষিতে ট্রাম্প নিকিকে তার নিজের টিমের ‘কর্মনিষ্ঠ সদস্য’ এবং ‘সম্পদ’ বলে পিঠ তার পিঠ চাপড়ে দেন।
সাংবাদিক বৈঠক শেষে ট্রাম্পের রাষ্ট্রদূত পদের মন্তব্যের প্রতিউত্তরে ইভাঙ্কা তার টুইটারে লেখেন, ‘হোয়াইট হাউসে কাজ করাটা অত্যন্ত গর্বের এবং সম্মানের। তবে আমি আগ্রহী নই। আশা করি, নিকির পরে যোগ্য কেউই এ পদে বসবেন।’
পদত্যাগের পর নিকি কি করবেন সেটা নিয়ে চলছে না জল্পনা। ট্রাম্প অদূর ভবিষ্যতে তার হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করলেও অনেকে মনে করছেন তিনি ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াবেন। কূটনীতিকদের অনেকেই মনে করছেন নিকির রাজনৈতিক উচ্চাশাই তাকে ২০২০ সালে রিপাবলিকান পদপ্রার্থী করে তুলতে পারে। এমনকি চলতি বছরের এপ্রিলের একটি সমীক্ষায় দেখা যায়, দেশের মানুষের কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা ট্রাম্পের থেকেও ২০ পয়েন্ট বেশি।
যদিও তার পদত্যাগ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির এক দৈনিকে লেখা হয়, ‘রাজনীতির হাওয়া বেশ ভাল বোঝেন নিকি।’
আবার অনেকেই মনে করছেন, আগামী মাসে দেশে অন্তরবর্তী নির্বাচন। সেখানে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে ফলাফল আসলে, সেসময় পদত্যাগ করাটা বেশ অস্বস্তির হয়ে দাঁড়াতে পারে বুঝেই নিকি হঠাৎ এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
এমন সিদ্ধান্তের পিছে দেশটির অনেক সংবাদমাধ্যম আবার ‘অর্থনৈতিক’ কারণকে তুলে ধরছেন। কারণ, শুধুমাত্র সরকারি চাকরি করতে করতে নিকির মাথায় এখন ১০ লক্ষ ডলারের ঋণ। তাই এই বোঝা থেকে মুক্তি পাবার উপায় শুধুমাত্র বেসরকারি চাকরি।