দেশ বিদেশ
খালেদা জিয়াকেও বিচারের আওতায় আনতে হবে - হাছান মাহমুদ
স্টাফ রিপোর্টার
১১ অক্টোবর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
একুশে আগস্টের গ্রেনেড হামলার ঘটনায় বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকেও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগ আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এ দাবি জানান। একুশে আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায়ে দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবি এবং বিএনপি-জামায়াত ও তাদের দোসরদের দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়া তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাই তার এবিষয়ে অনেক দায়দায়িত্ব ছিলো। কিন্তু সেনাবাহিনী যুদ্ধে যেই গ্রেনেড ব্যবহার করে ও সরকারের অস্ত্রাগারে যেই গ্রেনেড থাকে, সেই গ্রেনেডই আওয়ামী লীগের সভাস্থলে ফাটানো হয়েছিল। জেলখানার মধ্যেও সেই একই গ্রেনেড পাওয়া গিয়েছিল। সুতরাং খালেদা জিয়ার জ্ঞাতসারেই এই হামলা ঘটানো হয়েছিল। তাই খালেদা জিয়াকে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিচারের আওতায় আনার দাবি আমি প্রথম থেকেই করে আসছি। রাষ্ট্র পক্ষকে আপিলের অনুরোধ জানিয়ে সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বিচারের রায়ে যদি খালেদা জিয়াকে শাস্তির আওতায় আনা না হয়, তাহলে রাষ্ট্র পক্ষকে আপিল করার অনুরোধ জানাবো। খালেদা জিয়া কোনোভাবেই এই হত্যার দায় এড়াতে পারেন না বলেও জানান তিনি। ‘২১শে আগস্ট হামলা-মামলায় তারেক রহমানসহ বিএনপির কেউই জড়িত নেই’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে এই আওয়ামী লীগ নেতা আরো বলেন, এই বক্তব্যের মাধ্যমেই বোঝা যায় তিনি অপরাধী, হামলাকারী, সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী ও হত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং হত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তিনি আরো একটি অপরাধ করেছেন। আর জাতীয় ঐক্য জোটের নেতা ড. কামাল হোসেন ও বি. চৌধুরীরা এখন সেই সব মানুষ পুড়িয়ে হত্যাকারী, জঙ্গিগোষ্ঠী ও স্বাধীনতা বিরোধীদের দোসর হিসেবে কাজ করছে বলে বলেও জানান হাছান মাহমুদ।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান দুর্জয়ের সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দারসহ বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।
হাছান মাহমুদ বলেন, খালেদা জিয়া তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। তাই তার এবিষয়ে অনেক দায়দায়িত্ব ছিলো। কিন্তু সেনাবাহিনী যুদ্ধে যেই গ্রেনেড ব্যবহার করে ও সরকারের অস্ত্রাগারে যেই গ্রেনেড থাকে, সেই গ্রেনেডই আওয়ামী লীগের সভাস্থলে ফাটানো হয়েছিল। জেলখানার মধ্যেও সেই একই গ্রেনেড পাওয়া গিয়েছিল। সুতরাং খালেদা জিয়ার জ্ঞাতসারেই এই হামলা ঘটানো হয়েছিল। তাই খালেদা জিয়াকে ২১শে আগস্ট গ্রেনেড হামলার মামলায় বিচারের আওতায় আনার দাবি আমি প্রথম থেকেই করে আসছি। রাষ্ট্র পক্ষকে আপিলের অনুরোধ জানিয়ে সাবেক বন ও পরিবেশমন্ত্রী বলেন, বিচারের রায়ে যদি খালেদা জিয়াকে শাস্তির আওতায় আনা না হয়, তাহলে রাষ্ট্র পক্ষকে আপিল করার অনুরোধ জানাবো। খালেদা জিয়া কোনোভাবেই এই হত্যার দায় এড়াতে পারেন না বলেও জানান তিনি। ‘২১শে আগস্ট হামলা-মামলায় তারেক রহমানসহ বিএনপির কেউই জড়িত নেই’ মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের কড়া সমালোচনা করে এই আওয়ামী লীগ নেতা আরো বলেন, এই বক্তব্যের মাধ্যমেই বোঝা যায় তিনি অপরাধী, হামলাকারী, সন্ত্রাস সৃষ্টিকারী ও হত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং হত্যাকারীদের পক্ষে অবস্থান নিয়ে তিনি আরো একটি অপরাধ করেছেন। আর জাতীয় ঐক্য জোটের নেতা ড. কামাল হোসেন ও বি. চৌধুরীরা এখন সেই সব মানুষ পুড়িয়ে হত্যাকারী, জঙ্গিগোষ্ঠী ও স্বাধীনতা বিরোধীদের দোসর হিসেবে কাজ করছে বলে বলেও জানান হাছান মাহমুদ।
আয়োজক সংগঠনের সভাপতি অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান দুর্জয়ের সভাপতিত্বে আওয়ামী লীগ নেতা বলরাম পোদ্দারসহ বাংলাদেশ আওয়ামী মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন।