খেলা
উপচে পড়া ভিড় কক্সবাজার স্টেডিয়ামে
স্পোর্টস রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
১১ অক্টোবর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:১৯ পূর্বাহ্ন
ঘূর্ণিঝড় তিতলির প্রভাবে দু’দিন ধরেই কক্সবাজারে চলছে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টি। সমুদ্র উপকূলে ৪ নম্বর দূরবর্তী সতর্কতা সংকেতও জারি করা হয়েছে। যে কারণে বিরামহীন ওই ঝিরিঝিরি বৃষ্টি অব্যাহত থাকলেও এতটুকু ভাটা পড়েনি বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ আন্তর্জাতিক ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনে।
গতকাল আসরের দ্বিতীয় সেমি-ফাইনাল ম্যাচ দেখতে কক্সবাজারের বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে বৃষ্টির মধ্যেই দর্শক উপস্থিতিতে মুখরিত হয়ে উঠে গোটা স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণ। বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের মধ্যকার ম্যাচটি শুরুর নির্ধারিত সময় দুপুর আড়াইটা হলেও ১২টার মধ্যেই ভরে যায় ১৫ হাজার আসনের গোটা স্টেডিয়াম। এ সময় গ্যালারিতে উপস্থিত দর্শকের দ্বিগুণ সংখ্যক ফুটবল অনুরাগী প্রিয় দলের খেলা দেখার জন্য ভিড় জমায় স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণে। এক পর্যায়ে তারা স্টেডিয়ামের প্রধান ফটক দিয়ে জোর করে ভেতরে প্রবেশ করে। অবস্থা নিযন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে চড়াও হয় দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ। শেষ পর্যন্ত তাদের তৎপরতায় প্রধান ফটক থেকে উৎসাহী দর্শকরা সরে যেতে বাধ্য হয়।
এদিকে কানায় কানায় পূর্ণ মাঠের দর্শকরা ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়লেও স্টেডিয়াম ছেড়ে যায়নি। বরং বৃষ্টির মাত্রা বাড়লে তারা ছাতা মাথায় নিয়ে উপভোগ করেন ম্যাচটি। আর বাইরের ফুটবল ভক্তরা বিভিন্ন পন্থায় মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করেছে। মূলত এটিই ছিল কক্সবাজারের মাঠে জাতীয় ফুটবল দলের অংশগ্রহণে প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ। সর্বশেষ ২০১০ সালে এখানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল সাফ মহিলা ফুটবল। আজকের ম্যাচে ফুটবল অনুরাগীদের এমন উচ্ছ্বাসে মুগ্ধ জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বিজন বড়ুয়া। তিনি বলেন, এই আয়োজনের মাধ্যমেই প্রতিফলিত হয়েছে এখানকার মানুষের মধ্যে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা কতটুকু। পর্যটন নগরী হলেও এখানে ফুটবলের চর্চার জন্য এই একমাত্র মাঠটিই সম্বল। তবে ফ্ল্যাড লাইট না থাকায় এবং স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধার স্বল্পতার কারণে দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি বলে দুঃখ প্রকাশ করেন বিজন। কক্সবাজারের এই স্টেডিয়ামটি সংস্কার করা গেলে ভবিষ্যতে নিয়মিত আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা যাবে বলে মত প্রকাশ করেন স্থানীয় এই ক্রীড়া সংগঠক।’
গতকাল আসরের দ্বিতীয় সেমি-ফাইনাল ম্যাচ দেখতে কক্সবাজারের বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিন স্টেডিয়ামে বৃষ্টির মধ্যেই দর্শক উপস্থিতিতে মুখরিত হয়ে উঠে গোটা স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণ। বাংলাদেশ ফিলিস্তিনের মধ্যকার ম্যাচটি শুরুর নির্ধারিত সময় দুপুর আড়াইটা হলেও ১২টার মধ্যেই ভরে যায় ১৫ হাজার আসনের গোটা স্টেডিয়াম। এ সময় গ্যালারিতে উপস্থিত দর্শকের দ্বিগুণ সংখ্যক ফুটবল অনুরাগী প্রিয় দলের খেলা দেখার জন্য ভিড় জমায় স্টেডিয়াম প্রাঙ্গণে। এক পর্যায়ে তারা স্টেডিয়ামের প্রধান ফটক দিয়ে জোর করে ভেতরে প্রবেশ করে। অবস্থা নিযন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে চড়াও হয় দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশ। শেষ পর্যন্ত তাদের তৎপরতায় প্রধান ফটক থেকে উৎসাহী দর্শকরা সরে যেতে বাধ্য হয়।
এদিকে কানায় কানায় পূর্ণ মাঠের দর্শকরা ম্যাচের শুরুতে বাংলাদেশ ১-০ গোলে পিছিয়ে পড়লেও স্টেডিয়াম ছেড়ে যায়নি। বরং বৃষ্টির মাত্রা বাড়লে তারা ছাতা মাথায় নিয়ে উপভোগ করেন ম্যাচটি। আর বাইরের ফুটবল ভক্তরা বিভিন্ন পন্থায় মাঠে প্রবেশের চেষ্টা করেছে। মূলত এটিই ছিল কক্সবাজারের মাঠে জাতীয় ফুটবল দলের অংশগ্রহণে প্রথম কোনো আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ। সর্বশেষ ২০১০ সালে এখানে অনুষ্ঠিত হয়েছিল সাফ মহিলা ফুটবল। আজকের ম্যাচে ফুটবল অনুরাগীদের এমন উচ্ছ্বাসে মুগ্ধ জাতীয় দলের সাবেক ফুটবলার এবং বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বিজন বড়ুয়া। তিনি বলেন, এই আয়োজনের মাধ্যমেই প্রতিফলিত হয়েছে এখানকার মানুষের মধ্যে ফুটবলের প্রতি ভালোবাসা কতটুকু। পর্যটন নগরী হলেও এখানে ফুটবলের চর্চার জন্য এই একমাত্র মাঠটিই সম্বল। তবে ফ্ল্যাড লাইট না থাকায় এবং স্টেডিয়ামের সুযোগ-সুবিধার স্বল্পতার কারণে দর্শকদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি বলে দুঃখ প্রকাশ করেন বিজন। কক্সবাজারের এই স্টেডিয়ামটি সংস্কার করা গেলে ভবিষ্যতে নিয়মিত আন্তর্জাতিক ম্যাচ আয়োজন করা যাবে বলে মত প্রকাশ করেন স্থানীয় এই ক্রীড়া সংগঠক।’