অনলাইন
বগুড়ায় বাসে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ, আহত ৩
বগুড়া প্রতিনিধি
১০ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৫:২৬ পূর্বাহ্ন
বগুড়া শাজাহানপুর থানার এসআই রুম্মান হাসান এবং কনস্টেবল সোহেল নিজেদের জীবন ঝুঁকি নিয়ে রক্ষা করলো নীলফামারি থেকে ঢাকা গামী নাবিল পরিবহনে (ঢাকা মেট্রো ব ১৫-০৬৪৪)’র যাত্রীদের। ওই কোচে পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে পালানোর সময় ধাওয়া করে ধরেছে জেলা যুবদলের সহকৃষি বিসয়ক সম্পাদক নুুর মাহমুদকে।
এ ঘটনায় আগুনে দগ্ধ হয়ে আহত হয়েছে কোচের ৩ যাত্রী। বুধবার দুপুড় সারে ১২টায় উপজেলার বগুড়া ঢাকা মহাসড়কের ফটকি ব্রীজ এলাকায় রাধারঘাট নামক স্থানে ঘটনাটি ঘটে। আহতরা হলেন নীলফামারি জেলার জয়চ-িপুটিহাড়ি গ্রামের মোজাম্মেল হকের স্ত্রী আনজু মনোয়ারা (৫০) জলঢাকা উপজেলার জলার শিমুলগাড়ি গ্রামের নজরুল ইসলামের স্ত্রী মুনিরা বেগম (৪০) এবং টাঙ্গাইল জেলার শান্তিনগর গ্রামের শামছুলের মেয়ে শামীমা (২৭)। পুলিশ তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়েছেন।
আহতরা জানান, মহাসড়কের ফটকি ব্রীজ পার হওয়া মাত্রই গাড়িতে পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে পালায় কয়েক যুবক। আগুনের তাপ এসে লাগে আনজু মোনয়ারার মুখে। কাঁচ ছিটে লাগে মুনিরার কপালে এবং আগুন লেগে ঘাড় পুরে যায় শামীমার।
এসআই রুম্মান এবং কনস্টেবল সোহেল জানান, মহাসড়কে তারা একসঙ্গে টহল ডিউটি করছিলেন। পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে পালানোর সাথেই তারা ধাওয়া করেছেন। প্রায় ১কিলোমিটার দৌড়ানোর পর করতোয়া নদীতে ঝাপ দেয় একজন। নিজেরাও সেখানে ঝাপ দিয়ে একজনকে ধরে ফেলেন। আটক ব্যক্তি জেলা যুবদলের সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এবং শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামানের ছোট ভাই নুর মাহমুদ মুন্সি।
শাজাহানপুর থানার পরিদর্শক (সার্বিক) জিয়া লতিফুল ইসলাম জানান, নুরমাহমুদ মুন্সিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আহতদের চিকিৎসা দিতে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।
এ ঘটনায় আগুনে দগ্ধ হয়ে আহত হয়েছে কোচের ৩ যাত্রী। বুধবার দুপুড় সারে ১২টায় উপজেলার বগুড়া ঢাকা মহাসড়কের ফটকি ব্রীজ এলাকায় রাধারঘাট নামক স্থানে ঘটনাটি ঘটে। আহতরা হলেন নীলফামারি জেলার জয়চ-িপুটিহাড়ি গ্রামের মোজাম্মেল হকের স্ত্রী আনজু মনোয়ারা (৫০) জলঢাকা উপজেলার জলার শিমুলগাড়ি গ্রামের নজরুল ইসলামের স্ত্রী মুনিরা বেগম (৪০) এবং টাঙ্গাইল জেলার শান্তিনগর গ্রামের শামছুলের মেয়ে শামীমা (২৭)। পুলিশ তাদের উদ্ধার করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়েছেন।
আহতরা জানান, মহাসড়কের ফটকি ব্রীজ পার হওয়া মাত্রই গাড়িতে পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে পালায় কয়েক যুবক। আগুনের তাপ এসে লাগে আনজু মোনয়ারার মুখে। কাঁচ ছিটে লাগে মুনিরার কপালে এবং আগুন লেগে ঘাড় পুরে যায় শামীমার।
এসআই রুম্মান এবং কনস্টেবল সোহেল জানান, মহাসড়কে তারা একসঙ্গে টহল ডিউটি করছিলেন। পেট্রোল বোমা ছুঁড়ে পালানোর সাথেই তারা ধাওয়া করেছেন। প্রায় ১কিলোমিটার দৌড়ানোর পর করতোয়া নদীতে ঝাপ দেয় একজন। নিজেরাও সেখানে ঝাপ দিয়ে একজনকে ধরে ফেলেন। আটক ব্যক্তি জেলা যুবদলের সহ কৃষি বিষয়ক সম্পাদক এবং শাজাহানপুর উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নুরুজ্জামানের ছোট ভাই নুর মাহমুদ মুন্সি।
শাজাহানপুর থানার পরিদর্শক (সার্বিক) জিয়া লতিফুল ইসলাম জানান, নুরমাহমুদ মুন্সিকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং আহতদের চিকিৎসা দিতে হাসপাতালে নেয়া হয়েছে।