শেষের পাতা
খালেদার ফিজিও থেরাপি শুরু
স্টাফ রিপোর্টার
১০ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৯:৫১ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে গতকাল থেকে ফিজিওথেরাপি দেয়া শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ব-বিদ্যালয়ের পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবদুল্লাহ আল হারুন। মঙ্গলবার বিকাল চারটা থেকে খালেদা জিয়াকেফিজিওথেরাপি দেয়া শুরু হয়। এর আগে বিএসএমএমইউতে এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেন, উনার যে রোগ (রিউমাটো আর্থ্রাইটিস), তার জন্য ফিজিওথেরাপি অবশ্যই দিতে হবে। গতকাল হাসপাতালের পরিচালকের সভাকক্ষে ব্রিফিংয়ে পরিচালক বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল রয়েছে। কোনো অবনতি হয়নি।
বিএসএমএমইউ পরিচালক জানান, মঙ্গলবার সকালে খালেদা জিয়ার অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছি। উনি যেহেতু হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তাই তার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ডা. এম এ জলিল ও অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক তার ব্যাপারে সাবজেল থেকে সব আপডেট তথ্য সংগ্রহ করেছেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে।
৬ই অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তির পর এখন পর্যন্ত তার অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। সকালে খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধানসহ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম হাসপাতালে নিয়মিত রাউন্ড দিয়েছেন। তাতে পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আবদুল্লাহ আল হারুন, বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ডা. আব্দুল জলিল চৌধুরী ও সদস্য অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক ছিলেন। তবে তাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ হয়নি বলে জানিয়েছেন আব্দুল্লাহ আল হারুন। তিনি জানান, বুধবার বিকাল চারটায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পাঁচ সদস্যই খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন। তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার বিষয়ে যাবতীয় সব ব্যবস্থায়ই হাসপাতাল থেকে যথাযথভাবে দেয়া হচ্ছে। সোমবার রাতে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পরিচালক।
খালেদা জিয়া সুস্থ হবেন কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি উনাকে উন্নত চিকিৎসা দেয়া যায়, তাহলে উনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠবেন। তার রোগ সংক্রান্ত সব ধরনের সক্ষমতা থাকায় বিএসএমএমইউতেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা দেয়া সম্ভব বলেও জানান তিনি।
আগে থেকেই খালেদা জিয়ার ডায়াবেটিস ছিল কিনা সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত বিশ বছর ধরে তার ডায়াবেটিস আছে। এদিকে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ব্যাপারে সব রোগ সংক্রান্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য মিডিয়ায় ফলাও করে ব্রিফ করা ঠিক হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাজমুল করিম বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার ব্যাপারে মিডিয়া ব্রিফ করাটা রুটিন কাজের মধ্যেই পড়ে। যারা ব্রিফ করছেন, তারা সবাই হয়তো মিডিয়াতে ব্রিফ করতে অভ্যস্ত নন। একই প্রশ্নের উত্তরে পরিচালক বলেন, কোনো গোপনীয়তা ব্যর্থ হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
উনারা যে ব্রিফ করেছে তা গোপনীয়তা খণ্ডিত হয়নি। প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে বিএনপি’র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে বন্দি রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ৬ই অক্টোবর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে ৬১২ নম্বর কেবিনে চিকিৎসাধীন আছেন।
বিএসএমএমইউ পরিচালক জানান, মঙ্গলবার সকালে খালেদা জিয়ার অবস্থা সম্পর্কে খোঁজখবর নিয়েছি। উনি যেহেতু হাসপাতালে ভর্তি আছেন, তাই তার চিকিৎসার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধান ডা. এম এ জলিল ও অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক তার ব্যাপারে সাবজেল থেকে সব আপডেট তথ্য সংগ্রহ করেছেন। খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল আছে।
৬ই অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তির পর এখন পর্যন্ত তার অবস্থার কোনো অবনতি হয়নি। সকালে খালেদা জিয়ার জন্য গঠিত মেডিকেল বোর্ডের প্রধানসহ তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি টিম হাসপাতালে নিয়মিত রাউন্ড দিয়েছেন। তাতে পরিচালক ব্রিগেডিয়ার আবদুল্লাহ আল হারুন, বোর্ডের প্রধান অধ্যাপক ডা. আব্দুল জলিল চৌধুরী ও সদস্য অধ্যাপক ডা. সৈয়দ আতিকুল হক ছিলেন। তবে তাদের সঙ্গে খালেদা জিয়ার সাক্ষাৎ হয়নি বলে জানিয়েছেন আব্দুল্লাহ আল হারুন। তিনি জানান, বুধবার বিকাল চারটায় গঠিত মেডিকেল বোর্ডের পাঁচ সদস্যই খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন। তিনি বলেন, বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার বিষয়ে যাবতীয় সব ব্যবস্থায়ই হাসপাতাল থেকে যথাযথভাবে দেয়া হচ্ছে। সোমবার রাতে শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পরিচালক।
খালেদা জিয়া সুস্থ হবেন কিনা- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যদি উনাকে উন্নত চিকিৎসা দেয়া যায়, তাহলে উনি অনেকটাই সুস্থ হয়ে উঠবেন। তার রোগ সংক্রান্ত সব ধরনের সক্ষমতা থাকায় বিএসএমএমইউতেই খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা দেয়া সম্ভব বলেও জানান তিনি।
আগে থেকেই খালেদা জিয়ার ডায়াবেটিস ছিল কিনা সাংবাদিকদের এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত বিশ বছর ধরে তার ডায়াবেটিস আছে। এদিকে খালেদা জিয়ার অসুস্থতার ব্যাপারে সব রোগ সংক্রান্ত পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য মিডিয়ায় ফলাও করে ব্রিফ করা ঠিক হচ্ছে কিনা জানতে চাইলে বিএসএমএমইউ হাসপাতালের অতিরিক্ত পরিচালক ডা. নাজমুল করিম বলেন, খালেদা জিয়ার চিকিৎসার ব্যাপারে মিডিয়া ব্রিফ করাটা রুটিন কাজের মধ্যেই পড়ে। যারা ব্রিফ করছেন, তারা সবাই হয়তো মিডিয়াতে ব্রিফ করতে অভ্যস্ত নন। একই প্রশ্নের উত্তরে পরিচালক বলেন, কোনো গোপনীয়তা ব্যর্থ হয়েছে বলে তিনি মনে করেন না।
উনারা যে ব্রিফ করেছে তা গোপনীয়তা খণ্ডিত হয়নি। প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা পাঁচ বছরের সাজাপ্রাপ্ত হয়ে বিএনপি’র চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া গত ৮ই ফেব্রুয়ারি থেকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কারাগারে বন্দি রয়েছেন। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে গত ৬ই অক্টোবর থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে নেয়া হয়। বর্তমানে তিনি সেখানে ৬১২ নম্বর কেবিনে চিকিৎসাধীন আছেন।