খেলা
ফুটবল জ্বরে কাঁপছে কক্সবাজার
স্পোর্টস রিপোর্টার, কক্সবাজার থেকে
১০ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
দেশের পর্যটন নগরীতে বছর জুড়ে পর্যটকদের ভিড় থাকলেও, ফুটবল উপলক্ষে আশেপাশের জেলাগুলো থেকে অনেকেই এসেছেন খেলা উপভোগের জন্য। বিশেষ করে গত মাসে ঢাকায় গ্রুপ পর্বে টানা দুই জয়ের পরও বাংলাদেশ শেষ চারে উঠতে পারেনি। এবার সেমিফাইনালে জিতে শুক্রবার ঢাকায় ফাইনালে খেলবে জামাল-তপুরা, সে প্রত্যাশাই ফুটবলপ্রেমীদের।
সিলেটে গ্রুপ পর্বে স্থানীয় ছেলে বিপলুর গোলে লাওসের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সে জয়েই নিশ্চিত হয়েছে সেমিফাইনাল। ফলে আজও দর্শকদের দৃষ্টি থাকবে লোকাল ছেলেদের ওপর। বাংলাদেশ দলে কক্সবাজারের প্রতিনিধি আছেন চারজন-তৌহিদুল আলম সবুজ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, আনিসুর রহমান জিকু ও সুশান্ত ত্রিপুরা। কক্সবাজার থেকে সবার আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলে জায়গা পাওয়া তৌহিদুল আলম সবুজ মহেশখালীর কালামছড়ার সন্তান, নিয়মিত আক্রমণভাগে খেলা সবুজকে ঘিরে দর্শদের মধ্যে আগ্রহ বেশি। এছাড়া চকোরিয়া উপজেলার মালুমঘাট এলাকার ইব্রাহিম ও সুশান্ত, একই উপজেলার ডুলাহাজরার বালুচর এলাকায় জিকুর বাড়ি। স্থানীয় দর্শকরা এর আগে তাদের পারফরমেন্স টেলিভিশনের পর্দায় দেখলেও, এবার অপেক্ষায় আছেন নিজেদের মাঠে তাদের নৈপুণ্য দেখার জন্য। সেমিফাইনালের আগে সবুজ বলেন, আমরা সিলেটে ভালো খেলেই এখানে এসেছি। আমাদের চারজনেরই এ মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সবাই খুব এক্সাইটেড দেশের হয়ে খেলার জন্য। আমরা জীবনের সেরা পারফরমেন্স করতে চাই। জয়ের জন্য জেলাবাসীর দোয়াও চান তারা। এদিকে ফিলিপাইন, তাজিকিস্তান ম্যাচ নিয়ে খুব একটা আগ্রহ দেখা না গেলেও বাংলাদেশ-ফিলিস্তিন ম্যাচের টিকেট নিয়ে হাহাকার শুরু হয়ে গেছে। দশ হাজার ধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়ামে সাত হাজার টিকিট এরইমধ্যে বিক্রি করেছেন আয়োজকরা। দুই হাজার টিকেট বাফুফে সৌজন্য দিয়েছে। যার ফলে ম্যাচের দিন মাত্র এক হাজার টিকিট বরাদ্দ রাখা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ও বাফুফের সদস্য বিজন বড়ুয়া বলেন, প্রতিনিয়ত টিকিটের জন্য টেলিফোন পাচ্ছি। কিন্তু আমি তাদের টিকিট দিতে পারছি না। ম্যাচের দিন আমি কিভাবে এদের সামাল দিবো বুঝতে পারছি না।
সিলেটে গ্রুপ পর্বে স্থানীয় ছেলে বিপলুর গোলে লাওসের বিপক্ষে জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ, সে জয়েই নিশ্চিত হয়েছে সেমিফাইনাল। ফলে আজও দর্শকদের দৃষ্টি থাকবে লোকাল ছেলেদের ওপর। বাংলাদেশ দলে কক্সবাজারের প্রতিনিধি আছেন চারজন-তৌহিদুল আলম সবুজ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, আনিসুর রহমান জিকু ও সুশান্ত ত্রিপুরা। কক্সবাজার থেকে সবার আগে বাংলাদেশ জাতীয় দলে জায়গা পাওয়া তৌহিদুল আলম সবুজ মহেশখালীর কালামছড়ার সন্তান, নিয়মিত আক্রমণভাগে খেলা সবুজকে ঘিরে দর্শদের মধ্যে আগ্রহ বেশি। এছাড়া চকোরিয়া উপজেলার মালুমঘাট এলাকার ইব্রাহিম ও সুশান্ত, একই উপজেলার ডুলাহাজরার বালুচর এলাকায় জিকুর বাড়ি। স্থানীয় দর্শকরা এর আগে তাদের পারফরমেন্স টেলিভিশনের পর্দায় দেখলেও, এবার অপেক্ষায় আছেন নিজেদের মাঠে তাদের নৈপুণ্য দেখার জন্য। সেমিফাইনালের আগে সবুজ বলেন, আমরা সিলেটে ভালো খেলেই এখানে এসেছি। আমাদের চারজনেরই এ মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে। সবাই খুব এক্সাইটেড দেশের হয়ে খেলার জন্য। আমরা জীবনের সেরা পারফরমেন্স করতে চাই। জয়ের জন্য জেলাবাসীর দোয়াও চান তারা। এদিকে ফিলিপাইন, তাজিকিস্তান ম্যাচ নিয়ে খুব একটা আগ্রহ দেখা না গেলেও বাংলাদেশ-ফিলিস্তিন ম্যাচের টিকেট নিয়ে হাহাকার শুরু হয়ে গেছে। দশ হাজার ধারণ ক্ষমতার স্টেডিয়ামে সাত হাজার টিকিট এরইমধ্যে বিক্রি করেছেন আয়োজকরা। দুই হাজার টিকেট বাফুফে সৌজন্য দিয়েছে। যার ফলে ম্যাচের দিন মাত্র এক হাজার টিকিট বরাদ্দ রাখা হয়েছে। কক্সবাজার জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহ-সভাপতি ও বাফুফের সদস্য বিজন বড়ুয়া বলেন, প্রতিনিয়ত টিকিটের জন্য টেলিফোন পাচ্ছি। কিন্তু আমি তাদের টিকিট দিতে পারছি না। ম্যাচের দিন আমি কিভাবে এদের সামাল দিবো বুঝতে পারছি না।