বাংলারজমিন
দুই স্কুলছাত্রীসহ ধর্ষিত ৩ কুয়াকাটায় নারী
কুয়াকাটা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
১০ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৮:৪১ পূর্বাহ্ন
কুয়াকাটায় প্রেমের ফাঁদে ফেলে হোটেলে আটকে রেখে গণ-ধর্ষণের শিকার হয়েছেন দিনাজপুরের স্বামী পরিত্যক্ত এক নারী। এ ঘটনায় ধর্ষণের অভিযোগে পুলিশ পাঁচ জনকে আটক করেছে। ধর্ষণের শিকার নারীকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য পটুয়াখালী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে পাঁচজনকে আসামি করে মহিপুর থানায় মামলা করেছেন ধর্ষিতা নারী। সকাল এগারোটায় পটুয়াখালী জেলা পুলিশ সুপার মো. মইনুল হাসান সাংবাদিকদের প্রেসব্রিফিংয়ে এ কথা জানান। পুলিশ সুপার আরো বলেন, দিনাজপুরের বিরল থানার দৌলতপুর গ্রামের স্বামী পরিত্যক্ত নারীর সঙ্গে কুয়াকাটার শহিদুলদের মোবাইল ফোনের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। তার আহ্বানে সাড়া দিয়ে ঐ নারী সাত অক্টোবর কুয়াকাটায় ঘুরতে আসেন। সাত তারিখ রাতে শহিদুল তাঁকে স্থানীয় যমুনা গেস্ট হাউসের দশ নম্বর কক্ষে জোর করে ধর্ষণ করে। পরে তার সহযোগিতায় বেঙ্গল গেস্ট হাউসে নিয়ে পুনরায় আলমগীর, সাইফুল, খলিল, সাইদুর ও রুবেল তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে ধর্ষণ করে। ৮ই অক্টোবর রাতে পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে ঐ নারীকে উদ্ধার করে মহিপুর থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় পুলিশ শাপলা বেগম (৩০) বাদী হয়ে ৫ জনের নাম উল্লেখ করে নারী শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (কলাপাড়া সার্কেল), মহিপুর থানর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ গণমাধ্যম কর্মিরা। তবে আটককৃতরা উল্লিখিত দুই আবাসিক হোটেলের ম্যানেজার, পতিতা দালাল এবং পুলিশের সোর্স বলে জানা যায়।
পার্বতীপুরে স্কুলছাত্রী
পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: পার্বতীপুরে পল্লী এলাকায় তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বাঁধদীঘি গ্রামের শ্রী ভবেশ চন্দ্রের পুত্র শ্রী নরেশ চন্দ্র (৫৮) প্রতিবেশী দিনমজুর শ্রী কালী রঞ্জনের মেয়ে ৩য় শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্রী (৯)কে ফুসলিয়ে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনা জানাজানি হলে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি সমাধানের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে যায়। কিন্তু চেয়ারম্যান বিষয়টি তার এখতিয়ারের মধ্যে না হওয়ায় আইনের আশ্রয় নিতে বলেন। পরে বিকালে ধর্ষিতাকে নিয়ে তার পিতামাতা বড়পুকুরিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে অভিযোগ দায়ের করতে গেলে তদন্ত কেন্দ্রের আইসি ইন্সপেক্টর সিরাজুল হক মডেল থানায় প্রেরণ করেন। এ ব্যাপারে ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য রাবেয়া খাতুনের স্বামী জবেদ আলী সহ অনেকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্রী
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: কমলনগরে ১০ বছর বয়সী এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রীর চাচাতো ভাই স্থানীয় হারুনুর রশীদ তাকে রান্না ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে বলে পরিবার সূত্রে জানা যায়। ভিকটিম ওই ছাত্রী বর্তমানে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার চরমার্টিন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ভিকটিমের জ্ঞান ফিরেনি। ভিকটিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক ও রক্তক্ষরণ হচ্ছে বলে জানিয়েছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত হারুন পলাতক রয়েছে।
ভিকটিম স্থানীয় চর মার্টিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ভিকটিম ছাত্রীর মা সালেহা বেগম জানান, ঘটনার সময় বাড়িতে আত্মীয়স্বজনরা আসছিল। এ সময় পরিবারের সবাই তাদের নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এ সুযোগে হারুন আমার শিশু মেয়েকে তুলে পাশের রান্না ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে তাকে রাতে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন জানান, রক্তাক্ত অবস্থায় একজন শিশু ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাকে যৌন নির্যাতনের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে, চিকিৎসা চলছে।
পার্বতীপুরে স্কুলছাত্রী
পার্বতীপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: পার্বতীপুরে পল্লী এলাকায় তৃতীয় শ্রেণির এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে উপজেলার হামিদপুর ইউনিয়নের বাঁধদীঘি গ্রামের শ্রী ভবেশ চন্দ্রের পুত্র শ্রী নরেশ চন্দ্র (৫৮) প্রতিবেশী দিনমজুর শ্রী কালী রঞ্জনের মেয়ে ৩য় শ্রেণি পড়ুয়া ছাত্রী (৯)কে ফুসলিয়ে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করে। ঘটনা জানাজানি হলে গতকাল মঙ্গলবার সকালে বিষয়টি সমাধানের জন্য ইউনিয়ন পরিষদে যায়। কিন্তু চেয়ারম্যান বিষয়টি তার এখতিয়ারের মধ্যে না হওয়ায় আইনের আশ্রয় নিতে বলেন। পরে বিকালে ধর্ষিতাকে নিয়ে তার পিতামাতা বড়পুকুরিয়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে অভিযোগ দায়ের করতে গেলে তদন্ত কেন্দ্রের আইসি ইন্সপেক্টর সিরাজুল হক মডেল থানায় প্রেরণ করেন। এ ব্যাপারে ৪ নং ওয়ার্ড সদস্য রাবেয়া খাতুনের স্বামী জবেদ আলী সহ অনেকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন।
লক্ষ্মীপুরে স্কুলছাত্রী
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি: কমলনগরে ১০ বছর বয়সী এক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। ওই ছাত্রীর চাচাতো ভাই স্থানীয় হারুনুর রশীদ তাকে রান্না ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে বলে পরিবার সূত্রে জানা যায়। ভিকটিম ওই ছাত্রী বর্তমানে লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। সোমবার দুপুরে উপজেলার চরমার্টিন গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত ভিকটিমের জ্ঞান ফিরেনি। ভিকটিমের অবস্থা আশঙ্কাজনক ও রক্তক্ষরণ হচ্ছে বলে জানিয়েছে কর্তব্যরত চিকিৎসক। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত হারুন পলাতক রয়েছে।
ভিকটিম স্থানীয় চর মার্টিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
ভিকটিম ছাত্রীর মা সালেহা বেগম জানান, ঘটনার সময় বাড়িতে আত্মীয়স্বজনরা আসছিল। এ সময় পরিবারের সবাই তাদের নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এ সুযোগে হারুন আমার শিশু মেয়েকে তুলে পাশের রান্না ঘরে নিয়ে ধর্ষণ করে রক্তাক্ত ও অচেতন অবস্থায় ফেলে রেখে পালিয়ে যায়। পরে তাকে রাতে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. আনোয়ার হোসেন জানান, রক্তাক্ত অবস্থায় একজন শিশু ছাত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাকে যৌন নির্যাতনের প্রাথমিক আলামত পাওয়া গেছে, অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়েছে, চিকিৎসা চলছে।