বাংলারজমিন
বৃদ্ধ পিতাকে মেরে বাড়ি থেকে বের করে দিলো ছেলেরা
মধুপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
১০ অক্টোবর ২০১৮, বুধবার, ৮:৩৫ পূর্বাহ্ন
মধুপুরে ৯০ বছরের বৃদ্ধ বাবাকে পাগল অপবাদ দিয়ে মারধর করে বাড়ি থেকে বের করে দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। উপজেলার মহিষমারা (ঘোনাপাড়া) গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। ঐ গ্রামের বৃদ্ধ শরাফত আলীকে গত রোববার ছেলে জয়নাল (২২),দরাজ আলী (৪০) এবং জয়নালের মা আনোয়ারা বেগম (৩৫) মিলে নির্যাতন করে তাকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছে।
সরজমিন গিয়ে জানা যায়, বৃদ্ধ শরাফত আলী ৭ বিঘা জমি কিনে দুইটি বাড়ি করে দুই ছেলেকে দিয়েছেন। শরাফত আলীর প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করে ছোট ছেলে জয়নাল আবেদীনের সঙ্গে থাকেন। কিন্তু জয়নাল পুরো জমি কাউকে চাষ করতে দেয় না এমনকি কেউ বর্গা নিয়ে চাষ করলে ফসল কেটে নষ্ট করে ফেলে।
শরাফত আলী জানান, আমারে মারছে, আমারে খাবার দেয় না। জয়নাল আমার ঘর ভাঙছে, ডেক্স (বাক্স) ভাইঙ্গা টেহা নিয়া গেছে।
স্থানীয় মজিদ মিয়া (৫৫) জানান, ছেলেরা শরাফতকে পাগল বলে, কিন্তু কেউ পাগল থাকলে ৭ বিঘা জমি করতে পারবে?
হাসনা আক্তার (২৫) জানান, জয়নাল বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে। শরাফত মাঝে মাঝে বাড়িতে থাকে না।
শরাফত আলীর বড় ছেলে দরাজ আলী জানান, বাবা জয়নালের কাছে থাকেন, আমাকে শধু বাড়ির জায়গা দিয়েছেন। তারপরও বাবাকে আমার কাছে থাকতে বলি কিন্তু তিনি থাকেন না।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউ.পি সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, এর আগেও বিষয়টি সমাধান করে দিয়েছিলাম,কিন্তু জয়নালের জন্যই বারবার এমন ঘটনা ঘটে।
মহিষমারা ইউ.পি চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মোতালেব জানান, ঐ বৃদ্ধকে তো আমি বয়স্ক ভাতার কার্ড দিয়েছি। খোঁজ নিয়ে আমি ব্যবস্থা নেব।
সরজমিন গিয়ে জানা যায়, বৃদ্ধ শরাফত আলী ৭ বিঘা জমি কিনে দুইটি বাড়ি করে দুই ছেলেকে দিয়েছেন। শরাফত আলীর প্রথম স্ত্রী মারা যাওয়ার পর দ্বিতীয় বিয়ে করে ছোট ছেলে জয়নাল আবেদীনের সঙ্গে থাকেন। কিন্তু জয়নাল পুরো জমি কাউকে চাষ করতে দেয় না এমনকি কেউ বর্গা নিয়ে চাষ করলে ফসল কেটে নষ্ট করে ফেলে।
শরাফত আলী জানান, আমারে মারছে, আমারে খাবার দেয় না। জয়নাল আমার ঘর ভাঙছে, ডেক্স (বাক্স) ভাইঙ্গা টেহা নিয়া গেছে।
স্থানীয় মজিদ মিয়া (৫৫) জানান, ছেলেরা শরাফতকে পাগল বলে, কিন্তু কেউ পাগল থাকলে ৭ বিঘা জমি করতে পারবে?
হাসনা আক্তার (২৫) জানান, জয়নাল বাড়ি-ঘর ভাঙচুর করে। শরাফত মাঝে মাঝে বাড়িতে থাকে না।
শরাফত আলীর বড় ছেলে দরাজ আলী জানান, বাবা জয়নালের কাছে থাকেন, আমাকে শধু বাড়ির জায়গা দিয়েছেন। তারপরও বাবাকে আমার কাছে থাকতে বলি কিন্তু তিনি থাকেন না।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে স্থানীয় ইউ.পি সদস্য মো. দেলোয়ার হোসেন জানান, এর আগেও বিষয়টি সমাধান করে দিয়েছিলাম,কিন্তু জয়নালের জন্যই বারবার এমন ঘটনা ঘটে।
মহিষমারা ইউ.পি চেয়ারম্যান কাজী আব্দুল মোতালেব জানান, ঐ বৃদ্ধকে তো আমি বয়স্ক ভাতার কার্ড দিয়েছি। খোঁজ নিয়ে আমি ব্যবস্থা নেব।