অনলাইন
‘শহিদুল আলমের বিরুদ্ধে ‘অনুপ্রবেশের’ অভিযোগ কেন অবৈধ নয়’
স্টাফ রিপোর্টার
৯ অক্টোবর ২০১৮, মঙ্গলবার, ২:৫৩ পূর্বাহ্ন
তথ্য প্রযুক্তি আইনের একটি মামলায় কারাগারে থাকা আলোকচিত্রী ড. শহিদুল আলমকে ভারত থেকে অনুপ্রবেশের দায়ে করা মামলায় কুড়িগ্রাম সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ থেকে শাস্তি দেয়া কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
শহিদুল আলমের করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান।
রিট আবেদনে বলা হয়, ছবি তুলতে গিয়ে কুড়িগ্রাম সীমান্ত থেকে ২০০৯ সালের ১৬ জুন ভারতীয় বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে যায়। এ নিয়ে পতাকা বৈঠকের পর তাকে বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু সে সময় কুড়িগ্রাম ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করা হয় (জিআর মামলা নম্বর ২০/২০০৯)।
আবেদনে আরও বলা হয়, মামলায় তাকে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে শাস্তি হিসেবে জরিমানা করা হয়, যা অবৈধ। কারণ তিনি বাংলাদেশি। নিজ দেশে কখনই অনুপ্রবেশ হতে পারে না।
শহিদুল আলমের করা এক রিট আবেদনের শুনানি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আজ মঙ্গলবার এ আদেশ দেন। আদালতে শহিদুল আলমের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার সারা হোসেন এবং রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেসুর রহমান।
রিট আবেদনে বলা হয়, ছবি তুলতে গিয়ে কুড়িগ্রাম সীমান্ত থেকে ২০০৯ সালের ১৬ জুন ভারতীয় বিএসএফ তাকে ধরে নিয়ে যায়। এ নিয়ে পতাকা বৈঠকের পর তাকে বিডিআরের (বর্তমানে বিজিবি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। কিন্তু সে সময় কুড়িগ্রাম ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করা হয় (জিআর মামলা নম্বর ২০/২০০৯)।
আবেদনে আরও বলা হয়, মামলায় তাকে অবৈধ অনুপ্রবেশের দায়ে শাস্তি হিসেবে জরিমানা করা হয়, যা অবৈধ। কারণ তিনি বাংলাদেশি। নিজ দেশে কখনই অনুপ্রবেশ হতে পারে না।