প্রবাসীদের কথা
রোহিঙ্গাদের ছবি নিয়ে নিউইয়র্কে চিত্রপ্রদর্শনী
স্টাফ রিপোর্টার
৮ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ৭:৪৮ পূর্বাহ্ন
রোহিঙ্গাদের মানবিক বিপর্যয়ের দৃশ্যগুলো বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে নিউইয়র্কের জ্যাকসন হাইটসের ড্রাইভারসিটি প্লাজায় ৫০টি ছবি নিয়ে একক চিত্রপ্রদর্শনীর আয়োজন করেছেন বাংলাদেশের নিউ এইজ পত্রিকার সাবেক প্রধান ফটোগ্রাফার সানাউল হক। ২২ সেপ্টেম্বর শনিবার স্থানীয় সময় দুপুর ১২টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে প্রথম পর্বের এ প্রদর্শনী।
ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত নিউইয়র্ক স্টেটের কাউন্সিল ওমেন ক্যাটরিনা ক্রুজ ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে এ চিত্রপ্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। এসময় ওয়ার্ল্ড রোহিঙ্গা অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ ইউসুফ, বিশিষ্ট কমিউনিটি এক্টিভিস্ট আবু জাফর মাহমুদ, সাউথ এশিয়ান সলিডারিটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ইমরান আনসারী, ভয়েস আমেরিকার সাংবাদিক আকবর হায়দার ও ফটো সাংবাদিক নিহার সিদ্দিকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে ক্যাটরিনা ক্রুজ বলেন, অমানবিক বিপর্যয়ের বিষয়টি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমরা যারা যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতি করি তাদের মাঝে বিষয়টি ছড়িয়ে দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে এ জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় আরো সম্পৃক্ত হতে হবে। তিনি আরও বলেন, সানাউল হক এ চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু সাংবাদিকতাই করেননি। তিনি মানবতার পক্ষে জনসচেতনতা তৈরীতে কাজ করে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য, এক বছর থেকে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার থেকে বিতারিত রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের দুর্ভোগ ও দুর্দশার উপর ছবিগুলো তোলা।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিপন্ন জীবনভিত্তিক ছবিগুলো মানুষের মনে ব্যাপক সাড়া ফেলে। সানাউল হক বলেন, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্র্থীদের বাস্তবতা তিনি ক্যামেরার মাধ্যমে ধারন করার চেষ্টা করেছেন। ধারন করা এসব ছবি সময়ের দলিল হিসাবে থাকবে। ২য় চিত্রপ্রদর্শনীটি নিউইয়র্কের জামাইকায় ৩০শে সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জামাইকার স্থানীয় বাঙ্গালী কমিউনিটির নেতা ও প্রচুর দর্শক উপস্থিত ছিলেন।
ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত নিউইয়র্ক স্টেটের কাউন্সিল ওমেন ক্যাটরিনা ক্রুজ ফিতা কেটে আনুষ্ঠানিকভাবে এ চিত্রপ্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন। এসময় ওয়ার্ল্ড রোহিঙ্গা অর্গানাইজেশনের প্রেসিডেন্ট মুহাম্মদ ইউসুফ, বিশিষ্ট কমিউনিটি এক্টিভিস্ট আবু জাফর মাহমুদ, সাউথ এশিয়ান সলিডারিটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক ইমরান আনসারী, ভয়েস আমেরিকার সাংবাদিক আকবর হায়দার ও ফটো সাংবাদিক নিহার সিদ্দিকী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। উদ্বোধন শেষে ক্যাটরিনা ক্রুজ বলেন, অমানবিক বিপর্যয়ের বিষয়টি ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমরা যারা যুক্তরাষ্ট্রে রাজনীতি করি তাদের মাঝে বিষয়টি ছড়িয়ে দিতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রকে এ জনগোষ্ঠীকে রক্ষায় আরো সম্পৃক্ত হতে হবে। তিনি আরও বলেন, সানাউল হক এ চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে শুধু সাংবাদিকতাই করেননি। তিনি মানবতার পক্ষে জনসচেতনতা তৈরীতে কাজ করে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য, এক বছর থেকে আশ্রয় নেয়া মিয়ানমার থেকে বিতারিত রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্থীদের দুর্ভোগ ও দুর্দশার উপর ছবিগুলো তোলা।
রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর বিপন্ন জীবনভিত্তিক ছবিগুলো মানুষের মনে ব্যাপক সাড়া ফেলে। সানাউল হক বলেন, মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলিম শরণার্র্থীদের বাস্তবতা তিনি ক্যামেরার মাধ্যমে ধারন করার চেষ্টা করেছেন। ধারন করা এসব ছবি সময়ের দলিল হিসাবে থাকবে। ২য় চিত্রপ্রদর্শনীটি নিউইয়র্কের জামাইকায় ৩০শে সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে জামাইকার স্থানীয় বাঙ্গালী কমিউনিটির নেতা ও প্রচুর দর্শক উপস্থিত ছিলেন।