বিশ্বজমিন
মোদিও বলেছিলেন ‘উইপোকা,’ তবে...
মানবজমিন ডেস্ক
৮ অক্টোবর ২০১৮, সোমবার, ১:২০ পূর্বাহ্ন
ভারতের ক্ষমতাসীন দল ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) প্রধান অমিত শাহ কথিত ‘অবৈধ’ বাংলাদেশী অভিবাসীদেরকে উইপোকা হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। এ খবর পুরোনো। নতুন খবর হলো, তীব্র সমালোচনা সত্ত্বেও, কথিত অনুপ্রবেশকারীদেরকে ফের ‘উইপোকা’ বলে ডেকেছেন অমিত শাহ। কিন্তু প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিরও সম্ভবত ‘উইপোকা’ শব্দটি পছন্দ হয়েছে। অবশ্য তিনি বাংলাদেশী বা অভিবাসীদেরকে ‘উইপোকা’ বলেননি। আর তার মন্তব্য নিয়ে তেমন আলোচনাও হয়নি।
ভারতের কলকাতা টেলিগ্রাফ পত্রিকা লিখেছে, অমিত শাহর ‘উইপোকা’ মন্তব্যের ৩ দিন পর ২৬ই সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশের ভোপালে নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা রাখেন অমিত শাহ ও মোদি। ততক্ষণে ‘উইপোকা’ মন্তব্য নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে সরকারীভাবে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া না হলেও, একাধিক মন্ত্রী ওই বক্তব্যকে অনাকাঙ্খিত বলে আখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন, অমিত শাহর বক্তব্য ভারতের আনুষ্ঠানিক সরকারী বক্তব্য বলে তারা মনে করেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বলে উড়িয়ে দেন।
কিন্তু মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে লিখেছে, নাৎসি জার্মানিও এভাবে অন্যদের খাটো করে গণহত্যার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। এছাড়া ভারতের সুশীল সমাজ ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকা সমালোচনা করেছে। কিন্তু সমালোচনা দূরে থাক, মোদিও ওই ‘উইপোকা’ শব্দটি লুফে নেন নিজের ঘরোয়া প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে ঘায়েল করতে।
তিনি ওই সমাবেশে বলেন, ‘ভোট-ব্যাংক রাজনীতির উইপোকা’ দেশকে বিভাজিত করে ফেলেছে। একে তিনি কংগ্রেসের পাপের পরিণতি বলেও আখ্যা দেন।
ভারতের কলকাতা টেলিগ্রাফ পত্রিকা লিখেছে, অমিত শাহর ‘উইপোকা’ মন্তব্যের ৩ দিন পর ২৬ই সেপ্টেম্বর মধ্যপ্রদেশের ভোপালে নির্বাচনী সভায় বক্তৃতা রাখেন অমিত শাহ ও মোদি। ততক্ষণে ‘উইপোকা’ মন্তব্য নিয়ে বাংলাদেশ ও ভারতে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। বাংলাদেশ থেকে সরকারীভাবে আনুষ্ঠানিক বিবৃতি দেওয়া না হলেও, একাধিক মন্ত্রী ওই বক্তব্যকে অনাকাঙ্খিত বলে আখ্যা দিয়েছেন। তারা বলছেন, অমিত শাহর বক্তব্য ভারতের আনুষ্ঠানিক সরকারী বক্তব্য বলে তারা মনে করেন না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ভয়েস অব আমেরিকাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব ভারতের অভ্যন্তরীণ রাজনীতি বলে উড়িয়ে দেন।
কিন্তু মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ এই মন্তব্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়ে লিখেছে, নাৎসি জার্মানিও এভাবে অন্যদের খাটো করে গণহত্যার প্রেক্ষাপট তৈরি করেছে। এছাড়া ভারতের সুশীল সমাজ ও বিভিন্ন পত্রপত্রিকা সমালোচনা করেছে। কিন্তু সমালোচনা দূরে থাক, মোদিও ওই ‘উইপোকা’ শব্দটি লুফে নেন নিজের ঘরোয়া প্রতিপক্ষ কংগ্রেসকে ঘায়েল করতে।
তিনি ওই সমাবেশে বলেন, ‘ভোট-ব্যাংক রাজনীতির উইপোকা’ দেশকে বিভাজিত করে ফেলেছে। একে তিনি কংগ্রেসের পাপের পরিণতি বলেও আখ্যা দেন।