অনলাইন
সৌদি থেকে ফিরেছেন আরো ৩৪ নারী ও ৮০ পুরুষকর্মী
স্টাফ রিপোর্টার
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন
সৌদি আরব থেকে ফিরেছেন আরো ৩৪ নির্যাতিত নারী। গৃহকর্মীর কাজ নিয়ে যাওয়া এসব নারীকর্মীরা গৃহকর্তার নির্যাতনের শিকার হয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন। পরে তাদের জায়গা হয় সফর জেল বা দেশটির ডিটেশন সেন্টারে। মঙ্গলবার গভীর রাতে তারা ঢাকায় পৌঁছান। এর আগে রাত সাড়ে ১১টায় আরেকটি ফ্লাইটে করে ফেরেন ৮০ পুরুষকর্মী। তাদের অভিযোগ, আকামা থাকা সত্ত্বেও তাদের ভিসার মেয়াদ বাড়ানো হয়নি। বিভিন্ন মেয়াদে জেল খেটে তারা দেশে ফিরেছেন।
সূত্র জানায়, নির্যাতিত নারীকর্মীরা এয়ার এরাবিয়ানের জি-৯ ফ্লাইটে করে রাত ৩টা ৫০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এসব নারীকর্মীদের সকলেই এক কাপড়ে দেশে ফিরেছেন। বিধ্বস্ত চেহারার নারী কর্মীদের সবারই অভিযোগ তারা সেখানে শারীরিক, মানসিকসহ নানান ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এছাড়া তাদের কেউই ঠিকমতো বেতন পাননি। রাতে বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়। এছাড়া কয়েকজনকে বাড়ি পৌঁছানোর গাড়ি ভাড়া দেয়া হয়। এদিকে চলতি মাসে একই ধরনের অভিজ্ঞতা নিয়ে বিভিন্ন সময় দেশে ফিরলেন প্রায় সাড়ে তিনশ’ নারীকর্মী।
এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার এরাবিয়ানের আরেকটি ফ্লাইটে করে দেশে ফিরেছেন ৮০ জন পুরুষকর্মী। তাদের অনেকেই ছয়মাস থেকে একবছর পর্যন্ত দেশটিতে ছিলেন। কেউ কেউ জানান, তাদের আকামার মেয়াদ থাকার পরও পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠায়। এরপর বিভিন্ন মেয়াদের কারাবরণের পর দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাদের ভাষ্যমতে, জেদ্দার জেলে এখনো ২০০ বাংলাদেশি রয়েছেন।
সূত্র জানায়, নির্যাতিত নারীকর্মীরা এয়ার এরাবিয়ানের জি-৯ ফ্লাইটে করে রাত ৩টা ৫০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান। এসব নারীকর্মীদের সকলেই এক কাপড়ে দেশে ফিরেছেন। বিধ্বস্ত চেহারার নারী কর্মীদের সবারই অভিযোগ তারা সেখানে শারীরিক, মানসিকসহ নানান ধরনের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। এছাড়া তাদের কেউই ঠিকমতো বেতন পাননি। রাতে বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর ব্র্যাকের মাইগ্রেশন প্রোগ্রামের পক্ষ থেকে খাবার সরবরাহ করা হয়। এছাড়া কয়েকজনকে বাড়ি পৌঁছানোর গাড়ি ভাড়া দেয়া হয়। এদিকে চলতি মাসে একই ধরনের অভিজ্ঞতা নিয়ে বিভিন্ন সময় দেশে ফিরলেন প্রায় সাড়ে তিনশ’ নারীকর্মী।
এদিকে রাত সাড়ে ১১টার দিকে এয়ার এরাবিয়ানের আরেকটি ফ্লাইটে করে দেশে ফিরেছেন ৮০ জন পুরুষকর্মী। তাদের অনেকেই ছয়মাস থেকে একবছর পর্যন্ত দেশটিতে ছিলেন। কেউ কেউ জানান, তাদের আকামার মেয়াদ থাকার পরও পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে জেলে পাঠায়। এরপর বিভিন্ন মেয়াদের কারাবরণের পর দেশে পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাদের ভাষ্যমতে, জেদ্দার জেলে এখনো ২০০ বাংলাদেশি রয়েছেন।