বাংলারজমিন
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে এসে...
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বুধবার, ৮:১৮ পূর্বাহ্ন
স্বর্ণা ও সেলিমের মধ্যে মাত্র ১৫ দিন আগে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। প্রেমিকার কথা মতো মামা ছোটনকে সঙ্গে করে দেখা করতে এসেছিলেন প্রেমিক সেলিম। কিন্তু বিধিবাম, নির্জন রাস্তায় দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় তিনজনকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে এলাকাবাসী। গতকাল সকালে ঘটনাটি ঘটেছে পাবনার চাটমোহর উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের মিশন গেট এলাকায়।
স্বর্ণা খাতুন উপজেলার তেনাপির বটতলা এলাকার সাবান আলীর মেয়ে এবং সেন্ট রিটাস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। প্রেমিক সেলিম হোসেন পার্শ্ববর্তী বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর গ্রামের আবদুল হান্নান বাবুর ছেলে এবং জোনাইল ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। আর ছোটন হোসেন একই উপজেলার দারিকুশি গ্রামের মৃত ময়েজ উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, মাত্র ১৫ দিন আগে স্বর্ণা ও সেলিমের মধ্যে মোবাইলের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্বর্ণার কথামতো সেলিম গতকাল সকাল ১০টার দিকে তার মামা ছোটনকে সঙ্গে করে মিশন গেট এলাকায় আসে দেখা করতে। এ সময় স্বর্ণা স্কুল ড্রেস পরিহিত অবস্থায় সেলিমের সঙ্গে চাটমোহর-পাবনা সড়কের পাশে একটি নির্জন জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় এলাকাবাসী তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাদের তিনজনকে উদ্ধার করে স্বর্ণাকে তার পরিবারের জিম্মায় দেয় এবং সেলিম ও তার মামা ছোটনকে থানায় নিয়ে আসে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চাটমোহর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম জানান, ‘সেলিম ও ছোটন নামের দু’জনকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের পরিবারের লোকজনকে খবর দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
স্বর্ণা খাতুন উপজেলার তেনাপির বটতলা এলাকার সাবান আলীর মেয়ে এবং সেন্ট রিটাস হাইস্কুলের নবম শ্রেণির ছাত্রী। প্রেমিক সেলিম হোসেন পার্শ্ববর্তী বড়াইগ্রাম উপজেলার নগর গ্রামের আবদুল হান্নান বাবুর ছেলে এবং জোনাইল ডিগ্রি কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। আর ছোটন হোসেন একই উপজেলার দারিকুশি গ্রামের মৃত ময়েজ উদ্দিনের ছেলে। জানা গেছে, মাত্র ১৫ দিন আগে স্বর্ণা ও সেলিমের মধ্যে মোবাইলের মাধ্যমে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। স্বর্ণার কথামতো সেলিম গতকাল সকাল ১০টার দিকে তার মামা ছোটনকে সঙ্গে করে মিশন গেট এলাকায় আসে দেখা করতে। এ সময় স্বর্ণা স্কুল ড্রেস পরিহিত অবস্থায় সেলিমের সঙ্গে চাটমোহর-পাবনা সড়কের পাশে একটি নির্জন জায়গায় দাঁড়িয়ে কথা বলার সময় এলাকাবাসী তাদের আটক করে পুলিশে খবর দেয়। পরে পুলিশ তাদের তিনজনকে উদ্ধার করে স্বর্ণাকে তার পরিবারের জিম্মায় দেয় এবং সেলিম ও তার মামা ছোটনকে থানায় নিয়ে আসে। ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে চাটমোহর থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম জানান, ‘সেলিম ও ছোটন নামের দু’জনকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে। তাদের পরিবারের লোকজনকে খবর দেয়া হয়েছে। এ ব্যাপারে থানায় কেউ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।’