বাংলারজমিন
যমুনায় ভয়াবহ ভাঙন হুমকিতে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়ক
ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করায় ভূঞাপুরে নতুন করে ভাঙন শুরু হয়েছে। গত এক সপ্তাহের ভয়াবহ ভাঙনে উপজেলার শত শত একর আবাদি জমি, তিনশতাধিক বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। চরম হুমকির মধ্যে পরেছে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি। উপজেলার কুঠিবয়ড়া বাজার অংশে সড়কটি যমুনা নদী হতে মাত্র ২০ মিটার দূরে অবস্থান করছে। অতি দ্রুত ভাঙন রোধ করতে না পারলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ফলে জেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ বন্ধ হয়ে যাবে তারাকান্দি সার কারখানার সঙ্গে দেশের অন্যান্য জেলার যোগাযোগ।
সরজমিন জানা যায়, যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করায় গাবসারা ইউনিয়নের রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি পার্শ্ববর্তী অর্জুনা ইউনিয়নের শফি ফকিরের বাড়িতে আপাতত শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে এ ভাঙনের ফলে গাবসারা ইউনিয়নের ডিগ্রির চর, রাজাপুর, ফলদাপাড়া, খন্দকারপাড়া, ভূইয়াপাড়া, চন্দনী, অর্জুনা ইউনিয়নের কুঠিবয়ড়া, তারাই, জগৎপুরা ও ফলদা ইউনিয়নের গারাবাড়ী গ্রামের শত শত একর আবাদি জমি ও তিনশতাধিক বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। উপজেলার পুরো চর এলাকায় বিশেষভাবে ক্ষতি হয়েছে আমন বীজ তলার। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের কৃষক। অস্বাভাবিক ভাঙনের ফলে চরম হুমকির মধ্যে পরেছে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি। উপজেলার কুঠিবয়ড়া বাজার অংশে সড়কটি যমুনা নদী হতে মাত্র ২০ মিটার দূরে অবস্থান করছে। অতি দ্রুত ভাঙন রোধ করতে না পারলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ফলে জেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ বন্ধ হয়ে যাবে তারাকান্দি সার কারখানার সঙ্গে দেশের অন্যান্য জেলার যোগাযোগ।
এদিকে, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী এইচএম ফখরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী একেএম শফিকুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হালীম অ্যাডভোকেট, নির্বাহী প্রকৌশলী টাঙ্গাইল মো. মাহফুজুর রহমান, উপ-নির্বাহী প্রকৌশলী মো. গোলাম সারওয়ার। উপজেলা চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসী এলাকার ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। এ ব্যাপারে প্রধান প্রকৌশলী এইচএম ফখরুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের খবর পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমরা এলাকা পরিদর্শন করেছি, তাৎক্ষণিকভাবে ভাঙন রোধ কল্পে অনুন্নত জরুরি খাতের আওতায় বালি ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থার জন্য অচিরেই কার্যক্রম শুরু হবে।
সরজমিন জানা যায়, যমুনা নদীর পানি কমতে শুরু করায় গাবসারা ইউনিয়নের রাজাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। প্রতিষ্ঠানটি পার্শ্ববর্তী অর্জুনা ইউনিয়নের শফি ফকিরের বাড়িতে আপাতত শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। নতুন করে এ ভাঙনের ফলে গাবসারা ইউনিয়নের ডিগ্রির চর, রাজাপুর, ফলদাপাড়া, খন্দকারপাড়া, ভূইয়াপাড়া, চন্দনী, অর্জুনা ইউনিয়নের কুঠিবয়ড়া, তারাই, জগৎপুরা ও ফলদা ইউনিয়নের গারাবাড়ী গ্রামের শত শত একর আবাদি জমি ও তিনশতাধিক বসতভিটা নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। উপজেলার পুরো চর এলাকায় বিশেষভাবে ক্ষতি হয়েছে আমন বীজ তলার। ফলে দিশেহারা হয়ে পড়েছে এ অঞ্চলের কৃষক। অস্বাভাবিক ভাঙনের ফলে চরম হুমকির মধ্যে পরেছে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি। উপজেলার কুঠিবয়ড়া বাজার অংশে সড়কটি যমুনা নদী হতে মাত্র ২০ মিটার দূরে অবস্থান করছে। অতি দ্রুত ভাঙন রোধ করতে না পারলে ভূঞাপুর-তারাকান্দি সড়কটি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাবে। ফলে জেলার অভ্যন্তরীণ যোগাযোগসহ বন্ধ হয়ে যাবে তারাকান্দি সার কারখানার সঙ্গে দেশের অন্যান্য জেলার যোগাযোগ।
এদিকে, ভাঙনকবলিত এলাকা পরিদর্শন করেছেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের প্রধান প্রকৌশলী এইচএম ফখরুল ইসলাম, ময়মনসিংহ সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী একেএম শফিকুল হক, উপজেলা চেয়ারম্যান মো. আব্দুল হালীম অ্যাডভোকেট, নির্বাহী প্রকৌশলী টাঙ্গাইল মো. মাহফুজুর রহমান, উপ-নির্বাহী প্রকৌশলী মো. গোলাম সারওয়ার। উপজেলা চেয়ারম্যান ও এলাকাবাসী এলাকার ভাঙন রোধে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান। এ ব্যাপারে প্রধান প্রকৌশলী এইচএম ফখরুল ইসলাম বলেন, ভাঙনের খবর পাওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই আমরা এলাকা পরিদর্শন করেছি, তাৎক্ষণিকভাবে ভাঙন রোধ কল্পে অনুন্নত জরুরি খাতের আওতায় বালি ভর্তি জিও ব্যাগ ফেলা হচ্ছে। ভাঙন রোধে স্থায়ী ব্যবস্থার জন্য অচিরেই কার্যক্রম শুরু হবে।