বাংলারজমিন
দেবিদ্বার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নবজাতক দ্বি-খণ্ডিত
পৃথক দুুটি কমিটি গঠন একটিতে পরিবর্তন
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নবজাতক দ্বি-খণ্ডিত করার ঘটনায় গঠিত ৩ সদস্যের কমিটিতে পরিবর্তন আনা হয়েছে। কমিটির সদস্য মেডিকেল অফিসার ডা. আহসানুল হক মিলু ওইদিন রাতে হাসপাতালের দায়িত্বে থাকায় সোমবার বিকালে তদন্ত কমিটি থেকে তাকে সরিয়ে দিয়ে শিশু বিভাগের জুনিয়র কনসাল্টেন্ট ডা. আশরাফুল ইসলামকে কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে। এ কমিটি ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট দুই নার্স ও এক আয়াকে মঙ্গলবার তদন্ত কমিটির সামনে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা প্রদানের নোটিশ করেছে। এদিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে ঘটনা তদন্তে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে আহবায়ক করে ৫ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের পৃথক একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে।
জানা যায়, গত শনিবার রাতে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফাতেমা বেগম নামের এক প্রসূতির নবজাতককে দ্বি-খণ্ডিত করার ঘটনায় রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনী বিভাগের জুনিয়র কনসাল্টেন্ট ডা. তামান্না আফতাব সোলাইমানকে প্রধান করে ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মঞ্জুর রহমান এবং মেডিকেল অফিসার ডা. আহসানুল হক মিলুকে সদস্য করে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু ঘটনার সময় ডা. আহসানুল হক মিলু রাত্রিকালীন ডিউটিতে থাকায় সোমবার বিকালে ওই তদন্ত কমিটি থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়। তদন্ত কমিটির প্রধান ও গাইনি বিভাগের জুনিয়র কনসাল্টেন্ট ডা. তামান্না আফতাব সোলাইমান জানান, তদন্ত কমিটির একজন সদস্য পরিবর্তন করা হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে তদন্তের কাজ শুরু হচ্ছে। ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট দুই নার্স ও এক আয়াকে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নোটিশ দেয়া হয়েছে। কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানান, ডা. আহসানুল হক মিলু ঘটনার সময় রাত্রিকালীন ডিউটিরত থাকায় তদন্ত কমিটি থেকে তাকে সরিয়ে ডা. আশরাফুল ইসলামকে কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া ঘটনা তদন্তে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে আহবায়ক করে ৫ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের পৃথক একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিকিৎসায় অবহেলা বা গাফিলতির বিষয়টি প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
জানা যায়, গত শনিবার রাতে দেবিদ্বার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ফাতেমা বেগম নামের এক প্রসূতির নবজাতককে দ্বি-খণ্ডিত করার ঘটনায় রোববার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের গাইনী বিভাগের জুনিয়র কনসাল্টেন্ট ডা. তামান্না আফতাব সোলাইমানকে প্রধান করে ও আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. মঞ্জুর রহমান এবং মেডিকেল অফিসার ডা. আহসানুল হক মিলুকে সদস্য করে ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কিন্তু ঘটনার সময় ডা. আহসানুল হক মিলু রাত্রিকালীন ডিউটিতে থাকায় সোমবার বিকালে ওই তদন্ত কমিটি থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়। তদন্ত কমিটির প্রধান ও গাইনি বিভাগের জুনিয়র কনসাল্টেন্ট ডা. তামান্না আফতাব সোলাইমান জানান, তদন্ত কমিটির একজন সদস্য পরিবর্তন করা হয়েছে। মঙ্গলবার থেকে তদন্তের কাজ শুরু হচ্ছে। ঘটনার সাথে সংশ্লিষ্ট দুই নার্স ও এক আয়াকে ব্যাখ্যা প্রদানের জন্য নোটিশ দেয়া হয়েছে। কুমিল্লার সিভিল সার্জন ডা. মো. মুজিবুর রহমান জানান, ডা. আহসানুল হক মিলু ঘটনার সময় রাত্রিকালীন ডিউটিরত থাকায় তদন্ত কমিটি থেকে তাকে সরিয়ে ডা. আশরাফুল ইসলামকে কমিটিতে যুক্ত করা হয়েছে। এছাড়া ঘটনা তদন্তে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলামকে আহবায়ক করে ৫ সদস্যের উচ্চ পর্যায়ের পৃথক একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। চিকিৎসায় অবহেলা বা গাফিলতির বিষয়টি প্রমাণিত হলে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।