অনলাইন
হয়রানি কমাতে রাজশাহী পুলিশের ই-ট্রাফিকিং কার্যক্রম
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ৬:৫৯ পূর্বাহ্ন
রাজশাহী মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের ‘ই-ট্রাফিকিং প্রসিকিউশন প্রসেস’ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে। সোমবার বেলা ১১টার দিকে নগরীর শহীদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্ত্বরে এর উদ্বোধন করেন মহানগর পুলিশ কমিশনার এ কে এম হাফিজ আক্তার।
এ সময় পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে চালক বা গাড়ির মালিকরা হয়রানির স্বীকার হতেন। তাদের নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে তা করতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ই-ট্রাফিকিং প্রসিকিউশন ব্যবস্থার মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা পরিশোধ করে রশিদ নিয়ে নিতে পারবেন। কারণ পরবর্তীতে অনেকই সময় মত জরিমানার টাকা পরিশোধ করেন না। সেখানে অনেকের বিরুদ্ধে বিচারিক মামলা চালু হয়ে যায়।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, কিছুক্ষণ আগেই একজনের ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা পরিশোধ করে মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন। তাকে আর হয়রানির স্বীকার হতে হবে না।’
নিজেই নিজেকে সচেতন করার আহ্বান জানিয়ে পুলিশ কমিশনার হাফিজ আক্তার বলেন, ‘রাজশাহীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার বসানো হয়েছে। এতে করে যানবাহনগুলো ধীর গতিতে চলে। আর শিক্ষার্থীরা নিরাপদে যেতে পারে।’
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি মাহফুজুল আলম লোটন, আরএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সুজায়েত ইসলাম, উপ-কমিশনার (সদর) তানভীর হয়দার চৌধুরী, উপ-কমিশনার (বোয়ালিয়া) প্রমুখ।
মহানগর পুলিশের মুখপাত্র সিনিয়র সহকারি কমিশনার ইফতে খায়ের আলম বলেন, ট্রাফিক বিভাগের দায়েরকৃত মামলার জরিমানা আদায় পদ্ধতি সহজীকরণ, আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজড করার ‘ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন প্রসেস’ সংক্রান্ত গত ৯ই মে আরএমপির সাথে ইউসিবি (ইউনাইটেড কর্মাশিয়াল ব্যাংক লিমিটেড) ও গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়। এর ফলে ট্রাফিক প্রসিকিউশন সংক্রান্তে জরিমানা ইলেকট্রনিক্স পদ্ধতিতে পরিশোধ করতে পারবেন ও ট্রাফিক বিভাগের সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।
এ সময় পুলিশ কমিশনার বলেন, ‘জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে চালক বা গাড়ির মালিকরা হয়রানির স্বীকার হতেন। তাদের নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে গিয়ে তা করতে হতো। কিন্তু এখন থেকে ই-ট্রাফিকিং প্রসিকিউশন ব্যবস্থার মাধ্যমে সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা পরিশোধ করে রশিদ নিয়ে নিতে পারবেন। কারণ পরবর্তীতে অনেকই সময় মত জরিমানার টাকা পরিশোধ করেন না। সেখানে অনেকের বিরুদ্ধে বিচারিক মামলা চালু হয়ে যায়।’
পুলিশ কমিশনার আরও বলেন, কিছুক্ষণ আগেই একজনের ২০০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। তিনি সঙ্গে সঙ্গেই জরিমানা পরিশোধ করে মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন। তাকে আর হয়রানির স্বীকার হতে হবে না।’
নিজেই নিজেকে সচেতন করার আহ্বান জানিয়ে পুলিশ কমিশনার হাফিজ আক্তার বলেন, ‘রাজশাহীর বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সামনে স্পিড ব্রেকার বসানো হয়েছে। এতে করে যানবাহনগুলো ধীর গতিতে চলে। আর শিক্ষার্থীরা নিরাপদে যেতে পারে।’
উদ্বোধনের সময় উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ সহ-সভাপতি মাহফুজুল আলম লোটন, আরএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সুজায়েত ইসলাম, উপ-কমিশনার (সদর) তানভীর হয়দার চৌধুরী, উপ-কমিশনার (বোয়ালিয়া) প্রমুখ।
মহানগর পুলিশের মুখপাত্র সিনিয়র সহকারি কমিশনার ইফতে খায়ের আলম বলেন, ট্রাফিক বিভাগের দায়েরকৃত মামলার জরিমানা আদায় পদ্ধতি সহজীকরণ, আধুনিকীকরণ ও ডিজিটালাইজড করার ‘ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন প্রসেস’ সংক্রান্ত গত ৯ই মে আরএমপির সাথে ইউসিবি (ইউনাইটেড কর্মাশিয়াল ব্যাংক লিমিটেড) ও গ্রামীণ ফোন লিমিটেডের চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত হয়। এর ফলে ট্রাফিক প্রসিকিউশন সংক্রান্তে জরিমানা ইলেকট্রনিক্স পদ্ধতিতে পরিশোধ করতে পারবেন ও ট্রাফিক বিভাগের সেবার মান বৃদ্ধি পাবে।