খেলা
ভারতের কাছে পাত্তাই পেল না পাকিস্তান
স্পোর্টস রিপোর্টার
২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ২:৩৯ পূর্বাহ্ন
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ! লড়াই, মহারণ আরও কত কত সব বিশেষণ। সব বিশেষণেরই লক্ষ্য একÑ দুই চিরপ্রতিদ্বন্ধীর মাঝে লড়াইয়ের ঝাঁজ বোঝানো। কিন্তু এশিয়া কাপে ভারত-পাকিস্তানের সর্বশেষ দুই লড়াই সে পথেই এগোয়নি। গ্রুপ পর্বে ভারতের কাছে অসহায় আত্মসমর্পন করা পাকিস্তান সুপার ফোরেও সহজেই হেরেছে চিরপ্রতিদ্বন্ধীদের কাছে। গ্রুপ পর্বে আট উইকেটে হারার পর এ ম্যাচে হেরেছে নয় উইকেটে। আবুধাবিতে জোড়া সেঞ্চুরি করে ভারতের জয়টাকে সহজ করেছেন দুই ওপেনার রোহিত শর্মা ও শেখর ধাওয়ান। এ দু’জনের কল্যানে পাকিস্তানের ছুড়ে দেয়া ২৩৭ রান ভারত টপকিয়েছে ১০.৫ ওভার হাতে রেখে। ধাওয়ান ১১৪ রান করে রানআউটে কাটা পরলেও অধিনায়ক রোহিত শর্মা অপরাজিত থাকেন ১১১ রানে। সুপার ফোরে প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের বিপক্ষেও ৮৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেছিলেন এই ভারতীয় ওপেনার। এ জয়ে আফগানিস্তানের ম্যাচ বাকী রেখেই টানা দ্বিতীয় বারের মতো এশিয়া কাপের ফাইনাল অনেকটা নিশ্চিত করলো ভারত।
গতকাল আবুধাবিতে পাকিস্তানের ছুড়ে দেয়া ২৩৭ রানের জবাবে ১৯.১ ওভারে ১০০ রান করে ভারত। রোহিত শর্মা ও শেখ ধাওয়ানের উদ্বোধনী জুটি ২০০ অতিক্রম করে ৩২.৫ ওভারে। এর মাঝেই ৯৫ বলে ক্যারিয়ারের ১৮তম ও এবারের আসওে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলেনেন শেখ ধাওয়ান। দলীয় ২১০ রানে শেখর ধাওয়ান রানআউট হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেও আম্বাতি রাইডুকে সঙ্গে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন রোহিত শর্মা। এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে রেকর্ড উদ্বোধনী জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটসম্যান। পাকিস্তানের বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে আগের রেকর্ডটি ছিল শচীন টেন্ডুলকার ও সৌরভ গাঙ্গুলির। ২০ বছর আগে ১৫৯ রান তুলেছিলেন এ দুজন। সে রেকর্ড এত দিন অধরা ছিল সবার। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গড়া সে রেকর্ড গতকাল দুমরে মুচড়ে গেছে দুবাইয়ে। পাকিস্তানের বোলারদের গলির মানে নামিয়ে এনে দুজনে তুলে নিলেন ২১০ রান। গ্রুপ পর্বেও পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ভারত অধিনায়ক। অথচ টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামা পাকিস্তান শুরুর ধাক্কা সামাল দিয়ে বড় স্কোরের আশা জাগিয়েছিল। আগের ম্যাচের নায়ক শোয়েব মালিক গতকালও দায়িত্ব বুঝে নিয়েছিলেন। ৫৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা দলকে দুই শ পার করিয়েছেন প্রায় একাই।
অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদকে নিয়ে প্রথমে ধাক্কা সামলে নিয়েছেন। ১০৭ রানের জুটি গড়ে সরফরাজ (৪৪) ফিরে গেলেও হাল ছাড়েননি। আসিফ আলীকে নিয়ে প্রতি আক্রমণে গেছেন। মাত্র ৬টি বাউন্ডারি মেরেও ৯০ বলে ৭৮ রান তুলেছেন। স্ট্রাইক রোটেট করেই দলকে ওভার প্রতি পাঁচ রান এনে দিয়েছেন। চল্লিশ ওভারের পর থেকেই রান তোলায় মন দেয় পাকিস্তান। প্রথম তিন ওভারেই ত্রিশ রান তুলে ফেলে তারা। কিন্তু দুই শ পার করার পরই ঝামেলায় পড়েছে পাকিস্তান। যখনই রানের গতি বাড়ানোর সময়, ঠিক তখনই বুমরার বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন মালিক। পরের ওভারেই আসিফও চাহালের বলে বোল্ড হয়ে পাকিস্তানের বড় স্কোরের স্বপ্নটা শেষ করে দিয়েছেন। ২১ বলে ৩০ রান তোলা আসিফ ফেরার পর শাদাব, নওয়াজরা দলকে অলআউট হওয়া থেকে বাঁচালেও প্রয়োজনীয় ঝড়টা তুলতে পারেননি। প্রথম তিন ওভারে ঝড়ের ইঙ্গিত দিয়েও শেষ ১০ ওভারে মাত্র ৬৮ রান তুলেছে পাকিস্তান। এতেই ভারতকে ২৩৭ রানের টার্গেট দিয়েছে তারা।
গতকাল আবুধাবিতে পাকিস্তানের ছুড়ে দেয়া ২৩৭ রানের জবাবে ১৯.১ ওভারে ১০০ রান করে ভারত। রোহিত শর্মা ও শেখ ধাওয়ানের উদ্বোধনী জুটি ২০০ অতিক্রম করে ৩২.৫ ওভারে। এর মাঝেই ৯৫ বলে ক্যারিয়ারের ১৮তম ও এবারের আসওে দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলেনেন শেখ ধাওয়ান। দলীয় ২১০ রানে শেখর ধাওয়ান রানআউট হয়ে প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেও আম্বাতি রাইডুকে সঙ্গে নিয়ে জয় নিশ্চিত করেন রোহিত শর্মা। এর আগে পাকিস্তানের বিপক্ষে রেকর্ড উদ্বোধনী জুটি গড়েন এই দুই ব্যাটসম্যান। পাকিস্তানের বিপক্ষে উদ্বোধনী জুটিতে আগের রেকর্ডটি ছিল শচীন টেন্ডুলকার ও সৌরভ গাঙ্গুলির। ২০ বছর আগে ১৫৯ রান তুলেছিলেন এ দুজন। সে রেকর্ড এত দিন অধরা ছিল সবার। বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে গড়া সে রেকর্ড গতকাল দুমরে মুচড়ে গেছে দুবাইয়ে। পাকিস্তানের বোলারদের গলির মানে নামিয়ে এনে দুজনে তুলে নিলেন ২১০ রান। গ্রুপ পর্বেও পাকিস্তানের বিপক্ষে ৫২ রানের ইনিংস খেলেছিলেন ভারত অধিনায়ক। অথচ টসে জিতে আগে ব্যাট করতে নামা পাকিস্তান শুরুর ধাক্কা সামাল দিয়ে বড় স্কোরের আশা জাগিয়েছিল। আগের ম্যাচের নায়ক শোয়েব মালিক গতকালও দায়িত্ব বুঝে নিয়েছিলেন। ৫৮ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ফেলা দলকে দুই শ পার করিয়েছেন প্রায় একাই।
অধিনায়ক সরফরাজ আহমেদকে নিয়ে প্রথমে ধাক্কা সামলে নিয়েছেন। ১০৭ রানের জুটি গড়ে সরফরাজ (৪৪) ফিরে গেলেও হাল ছাড়েননি। আসিফ আলীকে নিয়ে প্রতি আক্রমণে গেছেন। মাত্র ৬টি বাউন্ডারি মেরেও ৯০ বলে ৭৮ রান তুলেছেন। স্ট্রাইক রোটেট করেই দলকে ওভার প্রতি পাঁচ রান এনে দিয়েছেন। চল্লিশ ওভারের পর থেকেই রান তোলায় মন দেয় পাকিস্তান। প্রথম তিন ওভারেই ত্রিশ রান তুলে ফেলে তারা। কিন্তু দুই শ পার করার পরই ঝামেলায় পড়েছে পাকিস্তান। যখনই রানের গতি বাড়ানোর সময়, ঠিক তখনই বুমরার বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়েছেন মালিক। পরের ওভারেই আসিফও চাহালের বলে বোল্ড হয়ে পাকিস্তানের বড় স্কোরের স্বপ্নটা শেষ করে দিয়েছেন। ২১ বলে ৩০ রান তোলা আসিফ ফেরার পর শাদাব, নওয়াজরা দলকে অলআউট হওয়া থেকে বাঁচালেও প্রয়োজনীয় ঝড়টা তুলতে পারেননি। প্রথম তিন ওভারে ঝড়ের ইঙ্গিত দিয়েও শেষ ১০ ওভারে মাত্র ৬৮ রান তুলেছে পাকিস্তান। এতেই ভারতকে ২৩৭ রানের টার্গেট দিয়েছে তারা।