বাংলারজমিন
চট্টগ্রামে অস্ত্রধারী সেই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেপ্তার
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮, রবিবার, ৯:০৩ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে ঘোষিত কমিটি নিয়ে সংঘাতের সময় প্রতিপক্ষের দিকে প্রকাশ্যে অস্ত্র উঁচিয়ে ধরা ছাত্রলীগের সেই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহসপতিবার রাত ৮টার পর চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানার রাজাপুর লেইন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। ছাত্রলীগের ওই নেতার নাম মুহাম্মদ সাব্বির সাদেক।
তিনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সমপাদক এবং বর্তমান সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত বলে জানিয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. কামরুজ্জামান।
কামরুজ্জামান বলেন, ছাত্রলীগের কমিটি গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে বুধবার দুপুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় চট্টগ্রাম কলেজের সামনের সড়ক। সংঘর্ষে যোগ দেয় বিপুল সংখ্যক বহিরাগত তরুণ। তাদের কারও কারও হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, রামদা ও কিরিচ দেখা যায়।
বেলা পৌনে ১টার দিকে গণি বেকারি মোড়ে কাপড়ে মুখ ঢাকা ১৫ থেকে ২০ জন বহিরাগত যুবক অস্ত্র হাতে রাস্তায় নেমে আসে। এ সময় সাদা শার্ট পরিহিত ছাত্রলীগের সহ-সমপাদক সাব্বির সাদিককে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি ছুড়তে দেখা যায়। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর পুলিশের নজরে আসে। এরপর তাকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হয়। তার অস্ত্রটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, সংঘর্ষে অস্ত্রধারী সকলকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অস্ত্রধারী যেই হোক তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের ২৫ সদস্যের আংশিক কমিটির অনুমোদন দেন নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সমপাদক জাকারিয়া দস্তগীর। কমিটিতে মাহমুদুল করিমকে সভাপতি এবং সুভাষ মল্লিক সবুজকে সাধারণ সমপাদক করা হয়।
মাহমুদুল প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী এবং সবুজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির অনুসারী। এর প্রতিবাদে মেয়রের অনুসারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার ও বুধবার দুইদিন ধরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এ সময় তারা ত্রিমুখী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।
বৃহসপতিবার রাত ৮টার পর চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালি থানার রাজাপুর লেইন থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশ। ছাত্রলীগের ওই নেতার নাম মুহাম্মদ সাব্বির সাদেক।
তিনি চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সহ-সমপাদক এবং বর্তমান সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের অনুসারী হিসেবে পরিচিত বলে জানিয়েছেন মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার মো. কামরুজ্জামান।
কামরুজ্জামান বলেন, ছাত্রলীগের কমিটি গঠন নিয়ে বিরোধের জেরে বুধবার দুপুরে রণক্ষেত্রে পরিণত হয় চট্টগ্রাম কলেজের সামনের সড়ক। সংঘর্ষে যোগ দেয় বিপুল সংখ্যক বহিরাগত তরুণ। তাদের কারও কারও হাতে আগ্নেয়াস্ত্র, রামদা ও কিরিচ দেখা যায়।
বেলা পৌনে ১টার দিকে গণি বেকারি মোড়ে কাপড়ে মুখ ঢাকা ১৫ থেকে ২০ জন বহিরাগত যুবক অস্ত্র হাতে রাস্তায় নেমে আসে। এ সময় সাদা শার্ট পরিহিত ছাত্রলীগের সহ-সমপাদক সাব্বির সাদিককে অস্ত্র উঁচিয়ে গুলি ছুড়তে দেখা যায়। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশের পর পুলিশের নজরে আসে। এরপর তাকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তার করা হয়। তার অস্ত্রটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানান তিনি।
তিনি আরো বলেন, সংঘর্ষে অস্ত্রধারী সকলকে চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হচ্ছে। অস্ত্রধারী যেই হোক তাকে গ্রেপ্তার করা হবে।
প্রসঙ্গত, সোমবার রাতে চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের ২৫ সদস্যের আংশিক কমিটির অনুমোদন দেন নগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সমপাদক জাকারিয়া দস্তগীর। কমিটিতে মাহমুদুল করিমকে সভাপতি এবং সুভাষ মল্লিক সবুজকে সাধারণ সমপাদক করা হয়।
মাহমুদুল প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীর অনুসারী এবং সবুজ প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির অনুসারী। এর প্রতিবাদে মেয়রের অনুসারী ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা মঙ্গলবার ও বুধবার দুইদিন ধরে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে। এ সময় তারা ত্রিমুখী সংঘর্ষে লিপ্ত হয়।