শেষের পাতা
১০ কার্যদিবসের সংসদ অধিবেশনে ১৮টি বিল পাস
সংসদ রিপোর্টার
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:০১ পূর্বাহ্ন
জাতীয় সংসদের ২২তম অধিবেশন ছিল মাত্র ১০ কার্যদিবসের। এই সময়ে রেকর্ডসংখ্যক ১৮টি সরকারি বিল পাস হয়েছে। যার মধ্যে বহুল আলোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল, সড়ক পরিবহন বিলসহ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিল রয়েছে। সরকারের মেয়াদ পূর্তির কারণে তড়িঘড়ি করে বিল পাস করা হচ্ছে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সংসদের চলতি অধিবেশন শুরু হয় গত ৯ই সেপ্টেম্বর। মাত্র ১০ কার্যদিবসের এই অধিবেশন গতকাল বৃহস্পতিবার শেষ হয়েছে। শেষ দিনে ৪টি বিল পাস হয়েছে। এর আগের ২৫ কার্যদিবসের বাজেট অধিবেশনে ১৫টি বিল পাস হয়। চলতি বছরের সব থেকে দীর্ঘ অধিবেশন ২০তম অধিবেশনে ১৫টি বিল পাস হয়।
আর আগের চার বছরে ১৯টি অধিবেশনে ১৩০টি বিল পাস হয়। সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চলতি অধিবেশনের মতো অল্প সময়ে এতগুলো বিল পাসের রেকর্ড নেই। আগামী অধিবেশনে কি হয় তা দেখার বিষয়। আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে একটি সংক্ষিপ্ত অধিবেশন বসার কথা রয়েছে। চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২৮শে জানুয়ারি।
এর তিন মাস আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে সংবিধানে। ফলে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হলে দুই মাসের মধ্যে সংসদ অধিবেশন বসার বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে আগামী অধিবেশনই এই সংসদের সর্বশেষ অধিবেশন। অধিবেশনের শেষ দিনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বিল, পণ্য উৎপাদনশীল রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান শ্রমিক (চাকরি শর্তাবলী) বিল, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট বিল ও কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা বিল পাস হয়। এর আগে বুধবার পাস হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল, সড়ক পরিবহন বিল এবং ‘কওমি মাদরাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিসের সনদকে মাস্টার ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) সমমান প্রদান বিল।
১৮ই সেপ্টেম্বর পাস হয়েছে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড (সংশোধন) বিল, কৃষি বিপণন বিল ও জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল নামের তিনটি বিল। এ ছাড়া ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি বিল ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট বিল, ১৬ই সেপ্টেম্বর সার (ব্যবস্থাপনা) (সংশোধন) বিল ও যৌতুক নিরোধ বিল, ১৩ই সেপ্টেম্বর সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল এবং ১২ই সেপ্টেম্বর বস্ত্র বিল, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিল পাস হয়েছে। সর্বশেষ ২২তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দু’টি কার্যদিবসে উত্তর দানের জন্য ৮৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রী ২৬টি প্রশ্নের উত্তর দেন। আর অন্য মন্ত্রীদের জন্য এক হাজার ৫০৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায় তার মধ্যে মন্ত্রীরা ৮০৪টি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্যদের দেয়া জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ আকর্ষণীয় নোটিশ নিয়ে আলোচনা হয়।
আর আগের চার বছরে ১৯টি অধিবেশনে ১৩০টি বিল পাস হয়। সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, চলতি অধিবেশনের মতো অল্প সময়ে এতগুলো বিল পাসের রেকর্ড নেই। আগামী অধিবেশনে কি হয় তা দেখার বিষয়। আগামী মাসের শেষ সপ্তাহে একটি সংক্ষিপ্ত অধিবেশন বসার কথা রয়েছে। চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হবে ২৮শে জানুয়ারি।
এর তিন মাস আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান রয়েছে সংবিধানে। ফলে নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হলে দুই মাসের মধ্যে সংসদ অধিবেশন বসার বাধ্যবাধকতা নেই। ফলে আগামী অধিবেশনই এই সংসদের সর্বশেষ অধিবেশন। অধিবেশনের শেষ দিনে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ বিল, পণ্য উৎপাদনশীল রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প প্রতিষ্ঠান শ্রমিক (চাকরি শর্তাবলী) বিল, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট বিল ও কমিউনিটি ক্লিনিক স্বাস্থ্য সহায়তা বিল পাস হয়। এর আগে বুধবার পাস হয়েছে ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল, সড়ক পরিবহন বিল এবং ‘কওমি মাদরাসাসমূহের দাওরায়ে হাদিসের সনদকে মাস্টার ডিগ্রি (ইসলামিক স্টাডিজ ও আরবি) সমমান প্রদান বিল।
১৮ই সেপ্টেম্বর পাস হয়েছে বাংলাদেশ কর্মচারী কল্যাণ বোর্ড (সংশোধন) বিল, কৃষি বিপণন বিল ও জাতীয় দক্ষতা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল নামের তিনটি বিল। এ ছাড়া ১৭ই সেপ্টেম্বর জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি বিল ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্ট বিল, ১৬ই সেপ্টেম্বর সার (ব্যবস্থাপনা) (সংশোধন) বিল ও যৌতুক নিরোধ বিল, ১৩ই সেপ্টেম্বর সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় বিল এবং ১২ই সেপ্টেম্বর বস্ত্র বিল, বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বিল ও বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশন বিল পাস হয়েছে। সর্বশেষ ২২তম অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দু’টি কার্যদিবসে উত্তর দানের জন্য ৮৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায়। প্রধানমন্ত্রী ২৬টি প্রশ্নের উত্তর দেন। আর অন্য মন্ত্রীদের জন্য এক হাজার ৫০৪টি প্রশ্ন পাওয়া যায় তার মধ্যে মন্ত্রীরা ৮০৪টি প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্যদের দেয়া জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ মনোযোগ আকর্ষণীয় নোটিশ নিয়ে আলোচনা হয়।