দেশ বিদেশ
সারা দেশে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল গ্রেপ্তার ৪০
স্টাফ রিপোর্টার
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫৬ পূর্বাহ্ন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও দলের যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেলের মুক্তির দাবিতে সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল। এছাড়া রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি।
রাজধানীতে কর্মসূচি পালনকালে স্বেচ্ছাসেবক দল উত্তরা পশ্চিম থানা শাখার সভাপতি মোস্তফা কামাল হৃদয়সহ মতিঝিল, উত্তরা, কলাবাগান ও লালবাগ থানা পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল ও বিএনপির অন্তত ৪০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক দল নাটোর জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল আলম আবুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় দপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি এসএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে দৈনিক ইত্তেফাক মোড় হতে শুরু হয়ে শাপলা চত্বর মোড়ের দিকে এগিয়ে গেলে পুলিশ অতর্কিতে হামলা চালিয়ে লাঠিচার্জ করে। এতে ২০-২৫ জন নেতাকর্মীকে আহত হন।
এ সময় ৫জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি ফখরুল ইসলাম রবিন ও সাধারণ সম্পাদক গাজী রেজওয়ান হোসেন রিয়াজের নেতৃত্বে উত্তরার আজমপুর থেকে হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত একটি মিছিল হয়। ওই মিছিল থেকে স্বেচ্ছাসেবক দল উত্তরা পশ্চিম থানা শাখার সভাপতি মোস্তফা কামাল হৃদয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া ঢাকা, ফরিদপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর মহানগর ও জেলা, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ উত্তর-দক্ষিণ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, খাগড়াছড়ি, রাজশাহী মহানগর ও জেলা, নাটোর, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, কুড়িগ্রাম, খুলনা মহানগর ও জেলা, যশোর, সাতক্ষীরা, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল মহানগর ও জেলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সিলেট মহানগর ও জেলা, হবিগঞ্জ, মাদারীপুরসহ সারা দেশে জেলা ও মহানগর সদরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।
নওগাঁয় শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ হামলা চালিয়ে ২৫ জনের অধিক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকর্মীকে আহত করে। এদিকে শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ ও গ্রেপ্তারের নিন্দা-প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল। তারা গ্রেপ্তারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন। এছাড়া দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াছিন আলীর বাসভবনে পুলিশি তল্লাশির প্রতিবাদ জানিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক দল। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেলের মুক্তির দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।
সাইফুদ্দীন সালাম মিঠুর নেতৃত্বে নগরীর কর্ণফুলী ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ বিক্ষোভ মিছিল হয়। পরে প্রতিবাদ সমাবেশে দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মনজুর আলম তালুকদার, সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক ফৌজুল কবির ফজলু ও সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আবদুস সবুর বক্তব্য দেন। ওদিকে মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহ-সভাপতি ও কদমতলী থানা বিএনপির সভাপতি হাজী মীর হোসেন মীরু নেতৃত্বে ধোলাইপাড় বাসস্টান্ড, সূত্রাপুর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমএ আজিজের নেতৃত্বে রায়সাহেব বাজার মোড়, কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপির নেতা হাজী মনির হোসেন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে নুরবাগ, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহসভাপতি জয়নাল আবেদিন রতন চেয়াম্যানের নেতৃত্বে ডেমরা চৌরাস্তায় ও হাজী আবুল হাশেমের নেতৃত্বে ডেমরা মীরপাড়া স্টাফ কোয়াটার, কলাবাগান থানা বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজের নেতৃত্বে সুন্দরবন হোটেলে সামনে, শাহবাগ থানার ২০নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম স্বপনের নেতৃত্বে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপেরেশনের সামনে ও বিজয়নগর পানির টাংকি এলাকায়, গেন্ডারিয়া থানা একটি বিক্ষোভ মিছিল দয়াগঞ্জ ট্রাকস্টান্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির খিলগাঁও, শ্যামপুর, রমনা, ওয়ারী, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, লালবাগ, মুগদা, পল্টন, মতিঝিল, সবুজবাগ, শাজাহানপুর, হাজারীবাগ, নিউমার্কেট, কোতয়ালী, যাত্রাবাড়ী থানার নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ মিছিল করে। এদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর ডিবি অফিসে তার খোঁজ-খবর নিতে গেলে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ মানবাধিকার সম্পাদক শাহ মনিরুজ্জামান তুহিনসহ অন্তত ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেন, অবৈধ সরকার দিকভ্রান্ত হয়ে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধ স্পৃহার সর্বশেষ রেশটুকু না মেটা পর্যন্ত হামলা, মামলা, গ্রেপ্তার চালিয়ে যাবে মনে হয়।
তারা বলেন, সরকারের নির্দেশে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ছাত্রদল নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারে প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনা কারণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। কিন্তু এভাবে দমনপীড়ন চালিয়ে ছাত্রদলকে দেশনেত্রী বেগম খালদো জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলন থেকে দূরে রাখা যাবে না।
রাজধানীতে কর্মসূচি পালনকালে স্বেচ্ছাসেবক দল উত্তরা পশ্চিম থানা শাখার সভাপতি মোস্তফা কামাল হৃদয়সহ মতিঝিল, উত্তরা, কলাবাগান ও লালবাগ থানা পুলিশ স্বেচ্ছাসেবক দল ও বিএনপির অন্তত ৪০ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে। এছাড়া স্বেচ্ছাসেবক দল নাটোর জেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক ফয়সাল আলম আবুলকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় দপ্তর এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি এসএম জিলানী ও সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের নেতৃত্বে দৈনিক ইত্তেফাক মোড় হতে শুরু হয়ে শাপলা চত্বর মোড়ের দিকে এগিয়ে গেলে পুলিশ অতর্কিতে হামলা চালিয়ে লাঠিচার্জ করে। এতে ২০-২৫ জন নেতাকর্মীকে আহত হন।
এ সময় ৫জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। অন্যদিকে ঢাকা মহানগর উত্তর স্বেচ্ছাসেবক দল সভাপতি ফখরুল ইসলাম রবিন ও সাধারণ সম্পাদক গাজী রেজওয়ান হোসেন রিয়াজের নেতৃত্বে উত্তরার আজমপুর থেকে হাউজ বিল্ডিং পর্যন্ত একটি মিছিল হয়। ওই মিছিল থেকে স্বেচ্ছাসেবক দল উত্তরা পশ্চিম থানা শাখার সভাপতি মোস্তফা কামাল হৃদয়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এছাড়া ঢাকা, ফরিদপুর, নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, গাজীপুর মহানগর ও জেলা, মুন্সিগঞ্জ, টাঙ্গাইল, নেত্রকোণা, ময়মনসিংহ উত্তর-দক্ষিণ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, খাগড়াছড়ি, রাজশাহী মহানগর ও জেলা, নাটোর, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ জেলা ও মহানগর, কুড়িগ্রাম, খুলনা মহানগর ও জেলা, যশোর, সাতক্ষীরা, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল মহানগর ও জেলা, ঝালকাঠি, পটুয়াখালী, বরগুনা, সিলেট মহানগর ও জেলা, হবিগঞ্জ, মাদারীপুরসহ সারা দেশে জেলা ও মহানগর সদরে বিক্ষোভ মিছিল করেছে সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।
নওগাঁয় শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশ হামলা চালিয়ে ২৫ জনের অধিক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকর্মীকে আহত করে। এদিকে শান্তিপূর্ণ মিছিলে পুলিশের লাঠিচার্জ ও গ্রেপ্তারের নিন্দা-প্রতিবাদ জানিয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দল কেন্দ্রীয় সভাপতি শফিউল বারী বাবু ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল। তারা গ্রেপ্তারকৃতদের অবিলম্বে মুক্তি দাবি করেন। এছাড়া দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ইয়াছিন আলীর বাসভবনে পুলিশি তল্লাশির প্রতিবাদ জানিয়েছে স্বেচ্ছাসেবক দল। এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন নবী খান সোহেলের মুক্তির দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাতীয়তাবাদী স্বেচ্ছাসেবক দল চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।
সাইফুদ্দীন সালাম মিঠুর নেতৃত্বে নগরীর কর্ণফুলী ব্রিজ সংলগ্ন এলাকায় এ বিক্ষোভ মিছিল হয়। পরে প্রতিবাদ সমাবেশে দক্ষিণ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক মনজুর আলম তালুকদার, সহ-সভাপতি মহিউদ্দিন সিকদার, সাংগঠনিক সম্পাদক ফৌজুল কবির ফজলু ও সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক আবদুস সবুর বক্তব্য দেন। ওদিকে মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহ-সভাপতি ও কদমতলী থানা বিএনপির সভাপতি হাজী মীর হোসেন মীরু নেতৃত্বে ধোলাইপাড় বাসস্টান্ড, সূত্রাপুর থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এমএ আজিজের নেতৃত্বে রায়সাহেব বাজার মোড়, কামরাঙ্গীরচর থানা বিএনপির নেতা হাজী মনির হোসেন চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে নুরবাগ, মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সহসভাপতি জয়নাল আবেদিন রতন চেয়াম্যানের নেতৃত্বে ডেমরা চৌরাস্তায় ও হাজী আবুল হাশেমের নেতৃত্বে ডেমরা মীরপাড়া স্টাফ কোয়াটার, কলাবাগান থানা বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম সিরাজের নেতৃত্বে সুন্দরবন হোটেলে সামনে, শাহবাগ থানার ২০নং ওয়ার্ড বিএনপির সদস্য সচিব রফিকুল ইসলাম স্বপনের নেতৃত্বে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপেরেশনের সামনে ও বিজয়নগর পানির টাংকি এলাকায়, গেন্ডারিয়া থানা একটি বিক্ষোভ মিছিল দয়াগঞ্জ ট্রাকস্টান্ড এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়াও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির খিলগাঁও, শ্যামপুর, রমনা, ওয়ারী, গেন্ডারিয়া, ধানমন্ডি, লালবাগ, মুগদা, পল্টন, মতিঝিল, সবুজবাগ, শাজাহানপুর, হাজারীবাগ, নিউমার্কেট, কোতয়ালী, যাত্রাবাড়ী থানার নেতৃবৃন্দ বিক্ষোভ মিছিল করে। এদিকে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সভাপতি হাবিব-উন নবী খান সোহেলকে গ্রেপ্তারের পর ডিবি অফিসে তার খোঁজ-খবর নিতে গেলে ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ মানবাধিকার সম্পাদক শাহ মনিরুজ্জামান তুহিনসহ অন্তত ২৫ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়েছেন সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা বলেন, অবৈধ সরকার দিকভ্রান্ত হয়ে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের ওপর প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধ স্পৃহার সর্বশেষ রেশটুকু না মেটা পর্যন্ত হামলা, মামলা, গ্রেপ্তার চালিয়ে যাবে মনে হয়।
তারা বলেন, সরকারের নির্দেশে আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ছাত্রদল নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারে প্রতিযোগিতায় নেমেছে। প্রতিদিন দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনা কারণে ছাত্রদল নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করছে। কিন্তু এভাবে দমনপীড়ন চালিয়ে ছাত্রদলকে দেশনেত্রী বেগম খালদো জিয়ার মুক্তি ও গণতন্ত্র মুক্তি আন্দোলন থেকে দূরে রাখা যাবে না।