দেশ বিদেশ
‘কাম অ্যান্ড বিল্ড ইয়োর মাদারল্যান্ড’ শিরোনামে লন্ডনে এনআরবি কনফারেন্স
এম এ জামান, লন্ডন থেকে
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫৫ পূর্বাহ্ন
প্রবাসীরা বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠালগ্নে মুক্তি সংগ্রামসহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে ও রাজনৈতিক সংকটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। রেমিটেন্স যোদ্ধাদের অব্যাহত প্রচেষ্টায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। দেশ এবার প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য নিয়ে এসেছে নিরাপদ বিনিয়োগের সুযোগ। আর এই সুযোগ তথা বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ-পরিস্থিতি যুক্তরাজ্যের বাংলাদেশিদের জন্য উপস্থাপন করতে এনআরবি আয়োজন করেছিল ‘কাম অ্যান্ড বিল্ড ইয়োর মাদারল্যান্ড’ শীর্ষক কনফারেন্স।
সেন্টার ফর এনআরব্থির চেয়ারপারসন এমএস সেকিল চৌধুরীর সঞ্চালনায় ওই কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাজমুল কাওনাইন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ খাইরুল হোসেন, মার্চেন্ট ব্যাংকার এসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও চিটাগাং সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জের ডাইরেক্টর মোহাম্মদ সাইদুর রহমান।
কনফারেন্সে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি পৃথক বাণী পড়ে শুনানো হয়। কনফারেন্সে ড. মশিউর রহমান প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। আগামী দিনে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উন্নত দেশের মর্যাদা লাভ করবো। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কাজ শুরু করেছেন এবং ভবিষ্যতে যুক্তরাজ্যও এর আওতায় আসবে ইনশা আল্লাহ।
তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন কাজে দীর্ঘসূত্রতার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা এ থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। কনফারেন্সে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ওপর তত্ত্ববহুল ও শিক্ষামূলক দুটি প্রেজেন্টেশন তুলে ধরেন মোহাম্মদ সাইদুর রহমান ও মাহবুবুল আলম। টাওয়ার হ্যামলেট কেয়ারার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আবুল হোসেনের কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া কনফারেন্সে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট শাহগীর বখত ফারুক, ব্রেন্ট কাউন্সিলের সাবেক মেয়র পারভেজ আহমদ, ব্যারিস্টার নাবিলা রফিক, আপাসেন-এর সিইও মাহমুদ হাসান এমবিই, ডাক্তার যাকি রেজওয়ানা ও ফারহান মাসুদ খাঁনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বিনিয়োগ বিষয়ক এই কনফারেন্সে স্থানীয় ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, সাংবাদিকসহ ইউরোপের বিভিন্ন পেশার এনআরবিরাও উপস্থিত ছিলেন।
সেন্টার ফর এনআরব্থির চেয়ারপারসন এমএস সেকিল চৌধুরীর সঞ্চালনায় ওই কনফারেন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর অর্থ উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার নাজমুল কাওনাইন, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যন্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ খাইরুল হোসেন, মার্চেন্ট ব্যাংকার এসোসিয়েশনের সাবেক প্রেসিডেন্ট ও চিটাগাং সিকিউরিটিজ এক্সচেঞ্জের ডাইরেক্টর মোহাম্মদ সাইদুর রহমান।
কনফারেন্সে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মহামান্য প্রেসিডেন্ট অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি পৃথক বাণী পড়ে শুনানো হয়। কনফারেন্সে ড. মশিউর রহমান প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রবাসী বাংলাদেশিদের ভূয়সী প্রশংসা করে বলেন, বাংলাদেশ এখন মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বে পরিচিতি লাভ করেছে। আগামী দিনে সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় উন্নত দেশের মর্যাদা লাভ করবো। তিনি আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার প্রবাসীদের ভোটার তালিকায় অন্তর্ভুক্তির কাজ শুরু করেছেন এবং ভবিষ্যতে যুক্তরাজ্যও এর আওতায় আসবে ইনশা আল্লাহ।
তিনি প্রশাসনের বিভিন্ন কাজে দীর্ঘসূত্রতার কথা স্বীকার করে বলেন, আমরা এ থেকে উত্তরণের প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছি। কনফারেন্সে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও বিনিয়োগের ওপর তত্ত্ববহুল ও শিক্ষামূলক দুটি প্রেজেন্টেশন তুলে ধরেন মোহাম্মদ সাইদুর রহমান ও মাহবুবুল আলম। টাওয়ার হ্যামলেট কেয়ারার্স এসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট আবুল হোসেনের কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে শুরু হওয়া কনফারেন্সে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য দেন ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট শাহগীর বখত ফারুক, ব্রেন্ট কাউন্সিলের সাবেক মেয়র পারভেজ আহমদ, ব্যারিস্টার নাবিলা রফিক, আপাসেন-এর সিইও মাহমুদ হাসান এমবিই, ডাক্তার যাকি রেজওয়ানা ও ফারহান মাসুদ খাঁনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ। বিনিয়োগ বিষয়ক এই কনফারেন্সে স্থানীয় ব্যবসায়ী, রাজনীতিবিদ, আইনজীবী, সাংবাদিকসহ ইউরোপের বিভিন্ন পেশার এনআরবিরাও উপস্থিত ছিলেন।