দেশ বিদেশ
সৌদি আরবকে অস্ত্র দিতে চুক্তি ভাঙছে জার্মানি
মানবজমিন ডেস্ক
২১ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২৮ পূর্বাহ্ন
জার্মানিতে জোট সরকার গঠনের অংশ হিসেবে দুই দলের মধ্যে হওয়া চুক্তিতে বলা হয়েছিল, ইয়েমেন যুদ্ধে অংশগ্রহণকারীদের কাছে অস্ত্র বিক্রি করা হবে না। কিন্তু সেই চুক্তি না মেনে সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে জার্মান সরকার। সংসদীয় কমিটির কাছে পাঠানো অর্থনৈতিক বিষয়ক মন্ত্রী পেটার আল্টামায়ারের এক চিঠিতে এই অনুমোদন দেয়ার কথা বলা হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের বরাত দিয়ে এ খবর দিয়েছে ডয়েচে ভেলে।
খবরে বলা হয়েছে, সাঁজোয়া যানে ব্যবহারের জন্য সৌদি আরবের কাছে চারটি রাডার বিক্রি করবে জার্মানি। এই রাডারের সাহায্যে শত্রুপক্ষের হামলার স্থান চিহ্নিত করা যাবে। ফলে পাল্টা হামলা চালানো সহজ হবে। সৌদি আরব ছাড়াও ইয়েমেন যুদ্ধে অংশ নেয়া সৌদি জোটের সদস্য আরব আমিরাতের কাছেও অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে জার্মানির ‘ফেডারেল সিকিউরিটি কাউন্সিল’। চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ছাড়াও কয়েকজন মন্ত্রী এই কাউন্সিলের সদস্য। আরব আমিরাতের কাছে জাহাজে স্থাপিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যবহারের জন্য ৯১টি হোমিং হেড ও ৪৮টি টর্পেডো বিক্রি করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে হুতি বিদ্রোহীরা ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আবেদ রাব্বো মনসুর হাদির সরকারকে উৎখাত করলে সেখানে অভিযান শুরু করে সৌদি আরব ও আরব আমিরাত। সেই থেকে ইয়েমেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া, সৌদি জোট ইয়েমেনে নৌ অবরোধ জারি করায় সে দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কয়েক লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে। আর শিশুরা ভুগছে ব্যাপক অপুষ্টিতে। সমপ্রতি, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগও উঠেছে।
খবরে বলা হয়েছে, সাঁজোয়া যানে ব্যবহারের জন্য সৌদি আরবের কাছে চারটি রাডার বিক্রি করবে জার্মানি। এই রাডারের সাহায্যে শত্রুপক্ষের হামলার স্থান চিহ্নিত করা যাবে। ফলে পাল্টা হামলা চালানো সহজ হবে। সৌদি আরব ছাড়াও ইয়েমেন যুদ্ধে অংশ নেয়া সৌদি জোটের সদস্য আরব আমিরাতের কাছেও অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিয়েছে জার্মানির ‘ফেডারেল সিকিউরিটি কাউন্সিল’। চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মার্কেল ছাড়াও কয়েকজন মন্ত্রী এই কাউন্সিলের সদস্য। আরব আমিরাতের কাছে জাহাজে স্থাপিত আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় ব্যবহারের জন্য ৯১টি হোমিং হেড ও ৪৮টি টর্পেডো বিক্রি করা হবে।
উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে হুতি বিদ্রোহীরা ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট আবেদ রাব্বো মনসুর হাদির সরকারকে উৎখাত করলে সেখানে অভিযান শুরু করে সৌদি আরব ও আরব আমিরাত। সেই থেকে ইয়েমেন যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ১০ হাজারের বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। এছাড়া, সৌদি জোট ইয়েমেনে নৌ অবরোধ জারি করায় সে দেশে খাদ্য সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে কয়েক লাখ মানুষ অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে। আর শিশুরা ভুগছে ব্যাপক অপুষ্টিতে। সমপ্রতি, সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের অভিযোগও উঠেছে।