অনলাইন
দুই পার্সেলে ২০৮ কেজি ’খাট’
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৩:৪৭ পূর্বাহ্ন
বৈদেশিক ডাক বিভাগের মাধ্যমে মাদক পাচারকালে চট্টগ্রামে দুটি পার্সেল পরীক্ষা করে ২০৮ কেজি ভয়ানক নতুন মাদক খাট উদ্ধার করেছে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ। প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এসব মাদক ‘গ্রিন টি’ বা সবুজ চা হিসেবে ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশে আনা হয়েছিল।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কাস্টমস কমিশনার ড. এ কে এম নুরুজ্জামান জানান, ইথিওপিয়া থেকে জিয়াদ মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি চট্টগ্রামের হালিশহরের মো. ইফতেখার হোসেনের নামে এক ব্যক্তির ঠিকানায় একটি পার্সেলে মোট ১৩টি কার্টন পাঠান। আরেকটির প্রাপক হিসেবে নাম আছে ফেনির আরিফ এন্টারপ্রাইজের। এই ঠিকানায় তিনটি কার্টনে ৪৮ কেজি পণ্য আসার কথা ছিল। বৈদেশিক ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাঠানো এসব পার্সেলের ‘তথ্য হিসেবে’ জানানো হয় গ্রিন টি বা সবুজ চা’র কথা। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, ওইসব কার্টনে গ্রিন টি নয় বরং এসেছে নতুন ধরনের মাদক ‘খাট’। কাস্টমস কমিশনার আরও জানান, ঢাকা পোস্ট অফিস হয়ে গত ৩০ আগস্ট এই চালান দুটি চট্টগ্রামে পৌঁছায়। এসময় চট্টগ্রাম কাস্টমস খবর পায়, ডাক বিভাগের মাধ্যমে খাটের চালান এসেছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে গত ৬ সেপ্টেম্বর পার্সেল দুটি আটক করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরীক্ষা করে জানা যায়, এগুলো গ্রিন টি নয় বরং ভয়ানক মাদক ‘খাট’। তদন্তে দেখা গেছে, যেসব ঠিকানা ব্যবহার করে এই কার্টনগুলো পাঠানো হয়েছে সেগুলো সঠিক নয়। ভুয়া নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম কাস্টমস হাউজে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে কাস্টমস কমিশনার ড. এ কে এম নুরুজ্জামান জানান, ইথিওপিয়া থেকে জিয়াদ মোহাম্মদ নামে এক ব্যক্তি চট্টগ্রামের হালিশহরের মো. ইফতেখার হোসেনের নামে এক ব্যক্তির ঠিকানায় একটি পার্সেলে মোট ১৩টি কার্টন পাঠান। আরেকটির প্রাপক হিসেবে নাম আছে ফেনির আরিফ এন্টারপ্রাইজের। এই ঠিকানায় তিনটি কার্টনে ৪৮ কেজি পণ্য আসার কথা ছিল। বৈদেশিক ডাক বিভাগের মাধ্যমে পাঠানো এসব পার্সেলের ‘তথ্য হিসেবে’ জানানো হয় গ্রিন টি বা সবুজ চা’র কথা। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানতে পারি, ওইসব কার্টনে গ্রিন টি নয় বরং এসেছে নতুন ধরনের মাদক ‘খাট’। কাস্টমস কমিশনার আরও জানান, ঢাকা পোস্ট অফিস হয়ে গত ৩০ আগস্ট এই চালান দুটি চট্টগ্রামে পৌঁছায়। এসময় চট্টগ্রাম কাস্টমস খবর পায়, ডাক বিভাগের মাধ্যমে খাটের চালান এসেছে। এই তথ্যের ভিত্তিতে গত ৬ সেপ্টেম্বর পার্সেল দুটি আটক করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। পরীক্ষা করে জানা যায়, এগুলো গ্রিন টি নয় বরং ভয়ানক মাদক ‘খাট’। তদন্তে দেখা গেছে, যেসব ঠিকানা ব্যবহার করে এই কার্টনগুলো পাঠানো হয়েছে সেগুলো সঠিক নয়। ভুয়া নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে।