শরীর ও মন
দাড়ির যত্ন করছেন তো!
অনলাইন ডেস্ক
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১২:৩৮ অপরাহ্ন
মুখভর্তি দাড়ি, কয়েক বছর ধরেই ছেলেদের ফ্যাশনের অন্যতম হাতিয়ার। বিশেষ করে যারা নিজের লুক নিয়ে মাঝে মধ্যেই পরীক্ষানিরীক্ষা চালান, তারা অনেকেই এই দাড়ি রাখার বিষয়ে বেশ শৌখিন। কখনও বা ভ্যান ডাইক, কখনও রয়্যাল আবার কখনও সার্কল বিয়ার্ডে সেজে ওঠেন তারা। এ ছাড়াও রয়েছে দাড়ির আরো রকমফের। এক মুখ ঘন দাড়ি, চেহারা যেমন বদলে দেয় তেমন ব্যক্তিত্বেও আনে পুরুষত্বের ছাপ। তবে দাড়ি কেবল রাখলেই হয় না, এ জন্য প্রয়োজন দাড়ির যত্ন নেওয়াও। না হলে দাড়ি যেমন খারাপ হতে থাকবে, একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে হতে থাকবে ত্বকে ও শরীরে নানা সংক্রমণ। দাড়ির যত্ন নেয়ার উপায়গুলো জানেন কি? আসুন জেনে নিই দাড়ি যত্নে কিছু টোটকা।
দাড়ি রাখালে সবসময় পকেটে রাখুন দাড়ির আলাদা বিশেষ চিরুনি। অনেকেই চুল আঁচড়ানোর চিরুনিতেই দাড়ি আঁচড়ান। তবে মনে রাখতে হবে চুল ও দাড়ির চরিত্র আলাদা। তাই চিরুনিও আলাদা রাখুন।
একই ভাবে চুলের ট্রিমার দাড়ির জন্য ব্যবহার করবেন না। দাড়ির ছাঁট ঠিক রাখতে ব্যবহার করুন বিয়ার্ড ট্রিমার। দাড়ির যতেœর জন্য নানা রকম ছোট ট্রিমার পাওয়া যায় বাজারে। আর যারা রেজার ব্যবহার করেন, তারা সব সময় সেতাকে পরিষ্কার ও দূষণমুক্ত রাখুন। নইলে সংক্রমণের ভয় থাকে। সেলুনে ব্যবহার্য জিনিসের প্রতিও নজর রাখুন।
কোনো নতুন স্টাইল করতে চাইলে দাড়ি গজানোর পরেই তাকে ট্রিমিং করবেন না। সময় নিন, একটু বড় হোক দাড়ি, তার পর স্টাইলের সিদ্ধান্ত নিন। কারণ, সব দাড়ির চুলের আকার সমান নয়। তাই আগে একটু বাড়তে দিন, নইলে স্টাইল করতে গেলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে।
চুল রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দাড়িও রং করেন না কি? তা হলে সে স্বভাব বদলান। গোঁফ-দাড়িতে চুল রঙের কেমিক্যাল দিলে তা কোনও ভাবে খাওয়ার সময় পেটে গেলে তা থেকে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে।
দাড়ির জন্য চিরুনির মতোই মেলে আলাদা শ্যাম্পুও। এমনকি, আলাদা তেলও। তা দাড়িকে মোলায়েম রাখে। দাড়ির যতেœ সে সব কাজে লাগান। এত কিছু আলাদা করে ব্যবহারের ঝক্কি সামলাতে না পারলে, অন্তত শ্যাম্পুর পর দাড়িতেও কন্ডিশনার লাগান মনে করে।
দাড়ি রাখালে সবসময় পকেটে রাখুন দাড়ির আলাদা বিশেষ চিরুনি। অনেকেই চুল আঁচড়ানোর চিরুনিতেই দাড়ি আঁচড়ান। তবে মনে রাখতে হবে চুল ও দাড়ির চরিত্র আলাদা। তাই চিরুনিও আলাদা রাখুন।
একই ভাবে চুলের ট্রিমার দাড়ির জন্য ব্যবহার করবেন না। দাড়ির ছাঁট ঠিক রাখতে ব্যবহার করুন বিয়ার্ড ট্রিমার। দাড়ির যতেœর জন্য নানা রকম ছোট ট্রিমার পাওয়া যায় বাজারে। আর যারা রেজার ব্যবহার করেন, তারা সব সময় সেতাকে পরিষ্কার ও দূষণমুক্ত রাখুন। নইলে সংক্রমণের ভয় থাকে। সেলুনে ব্যবহার্য জিনিসের প্রতিও নজর রাখুন।
কোনো নতুন স্টাইল করতে চাইলে দাড়ি গজানোর পরেই তাকে ট্রিমিং করবেন না। সময় নিন, একটু বড় হোক দাড়ি, তার পর স্টাইলের সিদ্ধান্ত নিন। কারণ, সব দাড়ির চুলের আকার সমান নয়। তাই আগে একটু বাড়তে দিন, নইলে স্টাইল করতে গেলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে।
চুল রঙের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে দাড়িও রং করেন না কি? তা হলে সে স্বভাব বদলান। গোঁফ-দাড়িতে চুল রঙের কেমিক্যাল দিলে তা কোনও ভাবে খাওয়ার সময় পেটে গেলে তা থেকে ক্যানসার পর্যন্ত হতে পারে।
দাড়ির জন্য চিরুনির মতোই মেলে আলাদা শ্যাম্পুও। এমনকি, আলাদা তেলও। তা দাড়িকে মোলায়েম রাখে। দাড়ির যতেœ সে সব কাজে লাগান। এত কিছু আলাদা করে ব্যবহারের ঝক্কি সামলাতে না পারলে, অন্তত শ্যাম্পুর পর দাড়িতেও কন্ডিশনার লাগান মনে করে।