বাংলারজমিন
স্কুল ভবনে মার্কেট নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন
বগুড়া প্রতিনিধি
২০ সেপ্টেম্বর ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৭:৫৩ পূর্বাহ্ন
বগুড়ায় স্কুল ভবনের উপরে মার্কেট নির্মাণ বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। বুধবার সকালে বগুড়ার গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে এই মানববন্ধন হয়েছে। মানববন্ধন থেকে জোর করে মার্কেট নির্মাণকারীদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনি ব্যবস্থা নেয়ার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন শিক্ষক ও ম্যানেজিং কমিটি।
জানা গেছে, বগুড়ার গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্মিত ছাদের উপর বিশেষ মহল কর্তৃক জোর করে মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে সচেতন এলাকাবাসী, স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী অভিভাবক, ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষার্থীর ব্যানারে রাস্তায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। ওই বিদ্যালয়ের ১২ শতাংশ জমি নিয়ে পাইকার গ্রুপ মালিকদের সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের আদালতে মামলা চলে আসছে। এর প্রেক্ষিতে অস্থায়ী স্থিতি চেয়ে আদালতে স্কুল কর্তৃপক্ষ আবেদন করলে আদালত স্কুলের পক্ষে অস্থায়ী স্থিতি আদেশ দেয়। এই আদেশের স্থগিত ও বাতিল চেয়ে পাইকার গ্রুপ মালিকদের পক্ষ থেকে আদালতে আপিল করা হয়। এর প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট আদালত স্কুলের পক্ষে জারিকৃত অস্থায়ী স্থিতিতাদেশ গত ৫ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে স্থিতি (স্টে) করে দেয়। এরপর থেকে পাইকার গ্রুপ মালিকপক্ষ স্কুল ভবনের দোতলায় মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু করে।
এ ব্যাপারে গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদাধিকারবলে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সচিব এমদাদুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, পাইকারদের পূর্ব-পুরুষরা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২ শতাংশ জমি দান করে। দানকৃত জমিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ মার্কেট নির্মাণ করে ভোগদখল করে আসছে। আদালতে স্থিতি (স্টে)-তে পাইকার মালিক গ্রুপের পক্ষে নির্মাণ কাজ করার কথা উল্লেখ করা হয়নি। এছাড়া আপিলেট একটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে বলেও তিনি জানান।
এ ব্যাপারে পাইকার মালিক গ্রুপের শরিক সাব্বির হাসান জাফরু পাইকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের বাপ-দাদাদের জমির উপর অস্থায়ী স্থিতিতাদেশ নিয়ে ছিল। আমরা আইনি লড়ায়ের মাধ্যমে সেটি স্থিতি (স্টে) করে নিয়মতান্ত্রিকভাবে নির্মাণ কাজ করছি। তিনি আরো জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।
জানা গেছে, বগুড়ার গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের নির্মিত ছাদের উপর বিশেষ মহল কর্তৃক জোর করে মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে সচেতন এলাকাবাসী, স্কুলের শিক্ষক, কর্মচারী অভিভাবক, ম্যানেজিং কমিটি ও শিক্ষার্থীর ব্যানারে রাস্তায় মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। ওই বিদ্যালয়ের ১২ শতাংশ জমি নিয়ে পাইকার গ্রুপ মালিকদের সঙ্গে স্কুল কর্তৃপক্ষের আদালতে মামলা চলে আসছে। এর প্রেক্ষিতে অস্থায়ী স্থিতি চেয়ে আদালতে স্কুল কর্তৃপক্ষ আবেদন করলে আদালত স্কুলের পক্ষে অস্থায়ী স্থিতি আদেশ দেয়। এই আদেশের স্থগিত ও বাতিল চেয়ে পাইকার গ্রুপ মালিকদের পক্ষ থেকে আদালতে আপিল করা হয়। এর প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট আদালত স্কুলের পক্ষে জারিকৃত অস্থায়ী স্থিতিতাদেশ গত ৫ই সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে স্থিতি (স্টে) করে দেয়। এরপর থেকে পাইকার গ্রুপ মালিকপক্ষ স্কুল ভবনের দোতলায় মার্কেট নির্মাণ কাজ শুরু করে।
এ ব্যাপারে গাবতলী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক পদাধিকারবলে ম্যানেজিং কমিটির সদস্য সচিব এমদাদুল হকের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, পাইকারদের পূর্ব-পুরুষরা পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ে ১২ শতাংশ জমি দান করে। দানকৃত জমিতে স্কুল কর্তৃপক্ষ মার্কেট নির্মাণ করে ভোগদখল করে আসছে। আদালতে স্থিতি (স্টে)-তে পাইকার মালিক গ্রুপের পক্ষে নির্মাণ কাজ করার কথা উল্লেখ করা হয়নি। এছাড়া আপিলেট একটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে বলেও তিনি জানান।
এ ব্যাপারে পাইকার মালিক গ্রুপের শরিক সাব্বির হাসান জাফরু পাইকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের বাপ-দাদাদের জমির উপর অস্থায়ী স্থিতিতাদেশ নিয়ে ছিল। আমরা আইনি লড়ায়ের মাধ্যমে সেটি স্থিতি (স্টে) করে নিয়মতান্ত্রিকভাবে নির্মাণ কাজ করছি। তিনি আরো জানান, স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনো কাগজপত্র দেখাতে পারেনি।