শেষের পাতা
ভুটানের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন ময়মনসিংহ মেডিকেলের ছাত্র
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৩ পূর্বাহ্ন
ভুটানে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন দ্রুক নিয়ামরূপ তাশোংপা (ডিএনটি) দলের প্রার্থী ডা. লোটে শেরিং। ধারণা করা হচ্ছে, বিপুল জনপ্রিয়তা নিয়ে তিনিই চূড়ান্তভাবে ভুটানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হবেন। মাত্র ৫ বছরেই রাজনীতিতে সফলতার শীর্ষে আরোহণ করা এই রাজনীতিবিদ বাংলাদেশে পড়ালেখা করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। ভুটানের সরকারি ওয়েবসাইটে তার শিক্ষাজীবন নিয়ে এ তথ্য দেয়া হয়েছে। পরে তিনি বাংলাদেশেই জেনারেল সার্জারি বিষয়ে এফসিপিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। ডা. লোটে শেরিংয়ের বাংলাদেশে পড়ালেখা করার খবর থিম্পুতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত জিষ্ণু রায় চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। অন্যান্য সূত্রগুলো বলছে- ডা. লোরে শেটিং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজের ১৮তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। এই কলেজেই তিনি এমবিবিএস ও এফসিপিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। শিক্ষাজীবন শেষে ভুটানের সিভিল সার্ভিসে যোগ দেন। পরে ২০১৩ সালে ভুটানের সিভিল সার্ভিস থেকে অব্যাহতি নিয়ে রাজনীতিতে যোগ দেন লোটে শেরিং। গত শনিবার ভুটানে অনুষ্ঠিত প্রথম দফা নির্বাচনে তার দল ডিএনটি জয়লাভ করে চমক সৃষ্টি করে। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে প্রথম দফা নির্বাচনে হেরে ছিটকে পড়েন। তিনি পরাজয় মেনে নিয়েছেন। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল জানা যাবে আগামী ১৮ই অক্টোবর।
ভুটানে দুই দফায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম দফায় ভোটাররা সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট দেয়। প্রথম দফা ভোটে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দু’দল দ্বিতীয় দফা ভোটে অংশ নেয়। পার্লামেন্টের ৪৭টি আসনে উভয় দলের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সে অনুযায়ী, প্রথম দফা নির্বাচনে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা ডা. লোটে শেরিংয়ের দল ডিএনটি’র সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ফেনসাম সগবারের ডিপিটি।
রাজনীতিতে আসার আগে ডা. লোটে শেরিং জেডিডব্লিউএনআরএইচ অ্যান্ড মঙ্গার রিজিওনাল রেফারেল হসপিটালে কনসালট্যান্ট সার্জন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জেডিডব্লিউএনআরএইচে ইউরোলজিস্ট কনসালট্যান্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৩ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ২০১৮ সালের শুরুতেই দলের শীর্ষপর্যায়ে চলে আসেন ডা. লোটে শেরিং।
ভুটানে দুই দফায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম দফায় ভোটাররা সব রাজনৈতিক দলগুলোকে ভোট দেয়। প্রথম দফা ভোটে প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান অধিকারী দু’দল দ্বিতীয় দফা ভোটে অংশ নেয়। পার্লামেন্টের ৪৭টি আসনে উভয় দলের প্রার্থীরা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। সে অনুযায়ী, প্রথম দফা নির্বাচনে সবার চেয়ে এগিয়ে থাকা ডা. লোটে শেরিংয়ের দল ডিএনটি’র সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে ফেনসাম সগবারের ডিপিটি।
রাজনীতিতে আসার আগে ডা. লোটে শেরিং জেডিডব্লিউএনআরএইচ অ্যান্ড মঙ্গার রিজিওনাল রেফারেল হসপিটালে কনসালট্যান্ট সার্জন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। জেডিডব্লিউএনআরএইচে ইউরোলজিস্ট কনসালট্যান্ট হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এরপর ২০১৩ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েন এবং ২০১৮ সালের শুরুতেই দলের শীর্ষপর্যায়ে চলে আসেন ডা. লোটে শেরিং।