দেশ বিদেশ
২৭ বছর পর পদোন্নতি পেলেন ৪২০ শিক্ষক
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ সেপ্টেম্বর ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৪৭ পূর্বাহ্ন
চাকরিতে যোগদানের ২৭ বছর পর পদোন্নতি পেলেন সরকারি হাইস্কুলের ৪২০ জন সহকারী শিক্ষক। এতদিন তারা একই পদে চাকরি করে আসছিলেন। পদোন্নতিপ্রাপ্তদের মধ্যে ১৯৬ জনকে সহকারী প্রধান শিক্ষক এবং ৫২ জনকে জেলা শিক্ষা অফিসার হিসেবে পদায়ন করেছে সরকার। পদোন্নতি পাওয়া শিক্ষকদের মধ্যে ১৭২ জন নারী শিক্ষক রয়েছেন। গতকাল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপ-সচিব আবু আলী মো. সাজ্জাদ হোসেন স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত আদেশ জারি করা হয়। এর আগে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি) এসব শিক্ষকের পদোন্নতির সুপারিশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে তালিকা পাঠায়। পিএসসি’র সুপারিশ অনুযায়ী, ৪২৩ জনের পদোন্নতির কথা ছিল। কিন্তু পদোন্নতির সুপারিশ করা শিক্ষকদের মধ্যে একজন মারা গেছেন আর অন্য দুইজন পরে পদোন্নতি পাবেন।
পদোন্নতিপ্রাপ্ত ৪২০ জন সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেডের দ্বিতীয় শ্রেণির পদ থেকে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে নবম গ্রেডের প্রথম শ্রেণিতে পদোন্নতি পেলেন। পদোন্নতি পাওয়া এসব শিক্ষক ১৯৯১ সালের ২৫শে মে বা তার আগে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছিলেন।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, এসব শিক্ষক প্রায় ২৭ বছর আগে নিয়োগ পেয়েছেন। এর আগে ২০১৩ সালে হাইস্কুল শিক্ষকদের পদোন্নতি দিতে একবার উদ্যোগ নেয় সরকার। কিন্তু একটি পক্ষের মামলার কারণে পদোন্নতি আটকে যায়। তিনি বলেন, তবুও শেষ পর্যন্ত পদোন্নতি পেলেন সহকারী শিক্ষকরা। দীর্ঘদিন পর একটি জট খুলেছে। এখন মাধ্যমিকের শিক্ষক ও কর্মকর্তারা টাইম টু টাইম পদোন্নতি পাবেন।
জানা গেছে, লুৎফুন্নেছা ও মোফাজ্জেল গং কর্তৃক দায়েরকৃত একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৩শে জুলাই নিয়োগ স্থগিত করেন হাইকোর্ট। কিন্তু হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলে শুনানি শেষে ওই আদেশ বাতিল করে আপিল বিভাগ।
পদোন্নতিপ্রাপ্ত ৪২০ জন সহকারী শিক্ষক দশম গ্রেডের দ্বিতীয় শ্রেণির পদ থেকে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসেবে নবম গ্রেডের প্রথম শ্রেণিতে পদোন্নতি পেলেন। পদোন্নতি পাওয়া এসব শিক্ষক ১৯৯১ সালের ২৫শে মে বা তার আগে সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেছিলেন।
এ বিষয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) অধ্যাপক আবদুল মান্নান বলেন, এসব শিক্ষক প্রায় ২৭ বছর আগে নিয়োগ পেয়েছেন। এর আগে ২০১৩ সালে হাইস্কুল শিক্ষকদের পদোন্নতি দিতে একবার উদ্যোগ নেয় সরকার। কিন্তু একটি পক্ষের মামলার কারণে পদোন্নতি আটকে যায়। তিনি বলেন, তবুও শেষ পর্যন্ত পদোন্নতি পেলেন সহকারী শিক্ষকরা। দীর্ঘদিন পর একটি জট খুলেছে। এখন মাধ্যমিকের শিক্ষক ও কর্মকর্তারা টাইম টু টাইম পদোন্নতি পাবেন।
জানা গেছে, লুৎফুন্নেছা ও মোফাজ্জেল গং কর্তৃক দায়েরকৃত একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে গত ২৩শে জুলাই নিয়োগ স্থগিত করেন হাইকোর্ট। কিন্তু হাইকোর্টের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হলে শুনানি শেষে ওই আদেশ বাতিল করে আপিল বিভাগ।