বিশ্বজমিন
ব্রেক্সিট ইস্যুতে দ্বিতীয় গণভোট চান সাদিক খান
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৮, সোমবার, ১২:৩৫ অপরাহ্ন
ব্রেক্সিট ইস্যুতে দ্বিতীয় গণভোট দাবি করেছেন লন্ডনের মেয়র সাদিক খান। তিনি বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে ব্রেক্সিট সমঝোতা যেভাবে মোকাবিলা করছেন তাতে বড় রকম দ্বিধা ও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। এতে বৃটেন ধ্বংসের পথে এগিয়ে যাচ্ছে। অনুচ্ছেদ ৫০ সক্রিয় করার পর আগামী বছর ২৯ শে মার্চের মধ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ছাড়তে বাধ্য বৃটেন। কিন্ত বৃটেন ব্রেক্সিট ইস্যুতে বিভক্ত হয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে’র বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছেন বেশ কিছু এমপি, ইউনিয়ন ও ব্যবসায়ী নেতা। তারা দাবি তুলেছেন।
বলেছেন, ব্রেক্সিট ইস্যুতে চূড়ান্ত কিছু হওয়ার আগে অবশ্যই জনগণকে কথা বলতে দিতে হবে। দ্বিতীয় গণভোট দিতে হবে। কিন্তু তা বার বারই প্রত্যাখ্যান করছেন তেরেসা মে। উল্টো তিনি বলেছেন, চূড়ান্ত চুক্তি গ্রহণ করা হবে কিনা তা শুধু পার্লামেন্টে সদস্যরাই ভোটে সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন। ওদিকে ব্রেক্সিট চুক্তি করার জন্য দ্রুত সময় চলে যাচ্ছে যেমন লন্ডনের, তেমনি ব্রাসেলসের। যতই সময় যাচ্ছে ততই বৃটিশ সরকার ব্রেক্সিট ইস্যুতে কোনো চুক্তিই হবে না এমন প্রস্তুতি নিচ্ছে।
সিনিয়র মন্ত্রীদের কাছে অর্থমন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড গত সপ্তাহে বলেছেন, ব্রেক্সিট আগামী ২৯ শে মার্চের নির্ধারিত তারিখের পরেও পিছিয়ে নেয়া হতে পারে। কারণ, নতুন আইন পাস করাতে হবে। তবে এ কথা তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা। এমন অবস্থায় বিরোধী লেবার দল থেকে নির্বাচিত সাদিক খান বলেছেন, এখন যে অবস্থায় আছে তাতে বৃটেন ব্রেক্সিট ইস্যুতে বাজে একটি চুক্তির মোকাবিলা করছে। অথবা কোনো চুক্তিই হবে না। এ দুটি বিষয়ই বৃটেনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।
বলেছেন, ব্রেক্সিট ইস্যুতে চূড়ান্ত কিছু হওয়ার আগে অবশ্যই জনগণকে কথা বলতে দিতে হবে। দ্বিতীয় গণভোট দিতে হবে। কিন্তু তা বার বারই প্রত্যাখ্যান করছেন তেরেসা মে। উল্টো তিনি বলেছেন, চূড়ান্ত চুক্তি গ্রহণ করা হবে কিনা তা শুধু পার্লামেন্টে সদস্যরাই ভোটে সিদ্ধান্ত দিতে পারবেন। ওদিকে ব্রেক্সিট চুক্তি করার জন্য দ্রুত সময় চলে যাচ্ছে যেমন লন্ডনের, তেমনি ব্রাসেলসের। যতই সময় যাচ্ছে ততই বৃটিশ সরকার ব্রেক্সিট ইস্যুতে কোনো চুক্তিই হবে না এমন প্রস্তুতি নিচ্ছে।
সিনিয়র মন্ত্রীদের কাছে অর্থমন্ত্রী ফিলিপ হ্যামন্ড গত সপ্তাহে বলেছেন, ব্রেক্সিট আগামী ২৯ শে মার্চের নির্ধারিত তারিখের পরেও পিছিয়ে নেয়া হতে পারে। কারণ, নতুন আইন পাস করাতে হবে। তবে এ কথা তাৎক্ষণিকভাবে প্রত্যাখ্যান করেছেন প্রধানমন্ত্রী তেরেসা। এমন অবস্থায় বিরোধী লেবার দল থেকে নির্বাচিত সাদিক খান বলেছেন, এখন যে অবস্থায় আছে তাতে বৃটেন ব্রেক্সিট ইস্যুতে বাজে একটি চুক্তির মোকাবিলা করছে। অথবা কোনো চুক্তিই হবে না। এ দুটি বিষয়ই বৃটেনের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ।