অনলাইন
অপহরণ মামলায় ছাত্রলীগ সভাপতি আটক
স্টাফ রিপোর্টার, যশোর থেকে
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৮:১০ পূর্বাহ্ন
একজন কলেজ ছাত্রকে অপহরণ ও মুক্তিপণ আদায়ে জড়িত থাকার ঘটনায় যশোর সরকারী এম এম কলেজ হলের ছাত্রলীগ সভাপতিসহ ৭ কর্মীকে আটক করেছে যশোর কোতয়ালী থানা পুলিশ। উদ্ধার করা হয় অপহরণকৃত কলেজ ছাত্র আব্দুর রহিমকে (২০)। এ ঘটনায় রহিমের পিতা আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে যশোর কোতয়ালী থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেছেন। যশোর কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) আবুল বাশার ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এ বিষয়ে আটককৃতদের জিঙ্গাসাবাদ করা হচ্ছে ।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলার সানমান্দা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুর রহিম এবার এইচ এস সি পরীক্ষায় পাশ করেছেন। তিনি বিমান বাহিনীর ক্যাডেট কোরে পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের জন্য যশোর শহরে ক্যাডেট কোচিং কোর্সে ভর্তি হন। তিনি তার এক বন্ধুর মাধ্যমে যশোর সরকারী এম এম কলেজের পুরাতন ছাত্রবাসের আবাসিক হলে ওঠেন। ঘটনার ২ সপ্তাহ পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ৭/৮জন ছাত্রলীগ কর্মী রহিমকে হল থেকে অপহরণ করে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। অপহরণকারীরা মোবাইল ফোনে রহিমের পিতার কাছে ওই টাকা দাবি করে ফোন করেন। এর পরই রহিমের পিতা ঘটনাটি কালীগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করেন। পরে কালীগঞ্জ থানা থেকে বিষয়টি যশোর কোতয়ালী থানার ওসি অপূর্ব হাসানকে অবহিত করলে কোতয়ালী পুলিশ ওই রাতেই অভিযান চালিয়ে রহিমকে উদ্ধার করেন। আটক করা হয় অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ছাত্রলীগের এম এম কলেজ শাখার ৭ নেতাকর্মীকে।
এদিকে অপর একটি সূত্র বলছে পুলিশ আটক ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বিভিন্ন প্রকারের মাদক দ্রব্য উদ্ধার করেছে। তবে এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাক আনোয়ার হোসেন বিপুল বলেন, আসলে একটি ভুল বুঝাবুঝি থেকে এরকমের একটি ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
মামলার এজাহারে বাদী উল্লেখ করেছেন, ঝিনাইদহ কালীগঞ্জ উপজেলার সানমান্দা গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে আব্দুর রহিম এবার এইচ এস সি পরীক্ষায় পাশ করেছেন। তিনি বিমান বাহিনীর ক্যাডেট কোরে পরীক্ষায় অংশ গ্রহনের জন্য যশোর শহরে ক্যাডেট কোচিং কোর্সে ভর্তি হন। তিনি তার এক বন্ধুর মাধ্যমে যশোর সরকারী এম এম কলেজের পুরাতন ছাত্রবাসের আবাসিক হলে ওঠেন। ঘটনার ২ সপ্তাহ পরে গত বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ৭/৮জন ছাত্রলীগ কর্মী রহিমকে হল থেকে অপহরণ করে ২ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন। অপহরণকারীরা মোবাইল ফোনে রহিমের পিতার কাছে ওই টাকা দাবি করে ফোন করেন। এর পরই রহিমের পিতা ঘটনাটি কালীগঞ্জ থানার ওসিকে অবহিত করেন। পরে কালীগঞ্জ থানা থেকে বিষয়টি যশোর কোতয়ালী থানার ওসি অপূর্ব হাসানকে অবহিত করলে কোতয়ালী পুলিশ ওই রাতেই অভিযান চালিয়ে রহিমকে উদ্ধার করেন। আটক করা হয় অপহরণের সঙ্গে জড়িত ছাত্রলীগ হল শাখার সভাপতি রাশেদ ও সাধারণ সম্পাদক রুম্মানসহ ছাত্রলীগের এম এম কলেজ শাখার ৭ নেতাকর্মীকে।
এদিকে অপর একটি সূত্র বলছে পুলিশ আটক ছাত্রলীগ নেতাদের কাছ থেকে অস্ত্র ও বিভিন্ন প্রকারের মাদক দ্রব্য উদ্ধার করেছে। তবে এ বিষয়ে মুখ খুলছেন না কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ। এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাক আনোয়ার হোসেন বিপুল বলেন, আসলে একটি ভুল বুঝাবুঝি থেকে এরকমের একটি ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি থানা পুলিশকে অবহিত করা হয়েছে। আশা করা হচ্ছে দ্রুত সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।