অনলাইন
এক দিনে দুই বিয়ে বন্ধ
চাটমোহর (পাবনা) প্রতিনিধি
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৫:৫৮ পূর্বাহ্ন
পাবনার চাটমোহরে একই দিনে দুই বাল্য বিয়ে বন্ধ করলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) সরকার অসীম কুমার। শুক্রবার দুপুরে পৌর শহরের কাজীপাড়া মহল্লায় এবং উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের বাহাদুরপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার পৌর শহরের কাজীপাড়া মহল্লার আলমগীর হোসেনের মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী আমেনা খাতুনের সঙ্গে উপজেলার ছাইকোলা ইউনিয়নের বোয়াইলমারী গ্রামের হাসেন আলীর ছেলে আবদুর রাজ্জাকের এবং বাহাদুরপুর গ্রামের আবদুল আজিজের মেয়ে অষ্টম শ্রেণীতে পড়–য়া রিমা খাতুনের সঙ্গে হরিপুর ইউনিয়নের আগশৈয়াইল গ্রামে জনৈক এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ে উপলক্ষে দুই কনে বাড়িতে বিয়ের আয়োজন চলছিল বেশ জাঁকজমকপূর্ণ। বরপক্ষও দুপুরে এসে হাজির হন কনের বাড়িতে।
তবে বাল্য বিবাহের বিষয়টি ইউএনও সরকার অসীম কুমার জানতে পেরে চাটমোহর থানার ওসি (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার রেজাউল করিম ও মহিলা বিষয়ক দপ্তরের কর্মকর্তাদের দুই কনে বাড়িতেই পাঠান। এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তারা কনের বাবা-মা এবং পরিবারের সকলকে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবহিত করলে, ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত তারা মেয়ের বিয়ে দিবে না বলে মুচলেকা দেন দুটি পরিবার। অপরদিকে বিয়ে বাড়ি থেকে বরযাত্রীসহ ফিরে যান বরপক্ষ।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, শুক্রবার পৌর শহরের কাজীপাড়া মহল্লার আলমগীর হোসেনের মেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থী আমেনা খাতুনের সঙ্গে উপজেলার ছাইকোলা ইউনিয়নের বোয়াইলমারী গ্রামের হাসেন আলীর ছেলে আবদুর রাজ্জাকের এবং বাহাদুরপুর গ্রামের আবদুল আজিজের মেয়ে অষ্টম শ্রেণীতে পড়–য়া রিমা খাতুনের সঙ্গে হরিপুর ইউনিয়নের আগশৈয়াইল গ্রামে জনৈক এক যুবকের সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল। বিয়ে উপলক্ষে দুই কনে বাড়িতে বিয়ের আয়োজন চলছিল বেশ জাঁকজমকপূর্ণ। বরপক্ষও দুপুরে এসে হাজির হন কনের বাড়িতে।
তবে বাল্য বিবাহের বিষয়টি ইউএনও সরকার অসীম কুমার জানতে পেরে চাটমোহর থানার ওসি (তদন্ত) মো. শরিফুল ইসলাম, উপজেলা সমাজসেবা অফিসার রেজাউল করিম ও মহিলা বিষয়ক দপ্তরের কর্মকর্তাদের দুই কনে বাড়িতেই পাঠান। এ সময় উপস্থিত কর্মকর্তারা কনের বাবা-মা এবং পরিবারের সকলকে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে অবহিত করলে, ১৮ বছর না হওয়া পর্যন্ত তারা মেয়ের বিয়ে দিবে না বলে মুচলেকা দেন দুটি পরিবার। অপরদিকে বিয়ে বাড়ি থেকে বরযাত্রীসহ ফিরে যান বরপক্ষ।