প্রথম পাতা
ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল পাস না করার আহ্বান টিআইবির
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১:৫০ পূর্বাহ্ন
অংশীজনদের অধিকাংশ সুপারিশ অগ্রাহ্য করে ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’ সংক্রান্ত প্রতিবেদন চূড়ান্ত করায় হতাশা প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)। গতকাল এক বিবৃতিতে সংস্থাটি এ কথা বলেছে। একই সঙ্গে প্রস্তাবিত ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল পাস না করার আহ্বান জানিয়েছে টিআইবি।
টিআইবি বলেছে, প্রস্তাবিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’ সংবিধানের মূলনীতির পরিপন্থী। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অংশীজনদের মতামত অগ্রাহ্য করে গণমাধ্যম ও বাক্-স্বাধীনতা হরণের ঝুঁকিপূর্ণ ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’-এর বিতর্কিত ধারাসমূহ অপরিবর্তিত রেখে সংসদীয় কমিটি কর্তৃক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। একদিকে প্রস্তাবিত বিলের ৮, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারাগুলোর ব্যাপারে গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্বেগ ও মতামতকে উপেক্ষা করা হয়েছে, যা তাঁদের স্বাধীনভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালনে ঝুঁকি সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে বিতর্কিত ৩২ ধারার ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক আমলের অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩ অনুসরণের সুপারিশ করার দৃষ্টান্ত অত্যন্ত হতাশা ও দুঃখজনক। ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতা বোধ সৃষ্টি হবে বলে মনে করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ। সংস্থাটির আশা, সরকার ও বিশেষ করে জাতীয় সংসদ এ আত্মঘাতী পথ থেকে সরে এসে বিষয়টি নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে আরও আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
টিআইবি বলেছে, প্রস্তাবিত ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’ সংবিধানের মূলনীতির পরিপন্থী। টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, অংশীজনদের মতামত অগ্রাহ্য করে গণমাধ্যম ও বাক্-স্বাধীনতা হরণের ঝুঁকিপূর্ণ ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা বিল’-এর বিতর্কিত ধারাসমূহ অপরিবর্তিত রেখে সংসদীয় কমিটি কর্তৃক প্রতিবেদন চূড়ান্ত করার ঘটনা খুবই উদ্বেগজনক। একদিকে প্রস্তাবিত বিলের ৮, ২৮, ২৯ ও ৩১ ধারাগুলোর ব্যাপারে গণমাধ্যমকর্মীদের উদ্বেগ ও মতামতকে উপেক্ষা করা হয়েছে, যা তাঁদের স্বাধীনভাবে পেশাগত দায়িত্ব পালনে ঝুঁকি সৃষ্টি করবে।
অন্যদিকে বিতর্কিত ৩২ ধারার ডিজিটাল গুপ্তচরবৃত্তির ক্ষেত্রে ঔপনিবেশিক আমলের অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩ অনুসরণের সুপারিশ করার দৃষ্টান্ত অত্যন্ত হতাশা ও দুঃখজনক। ডিজিটাল নিরাপত্তার নামে নাগরিকদের নিরাপত্তাহীনতা বোধ সৃষ্টি হবে বলে মনে করে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ। সংস্থাটির আশা, সরকার ও বিশেষ করে জাতীয় সংসদ এ আত্মঘাতী পথ থেকে সরে এসে বিষয়টি নিয়ে অংশীজনের সঙ্গে আরও আলোচনার সুযোগ সৃষ্টি করবে।