শেষের পাতা
মোজাম্মেল মুক্ত
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২১ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরীকে কাফরুল থানার বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন নাকচ করে দিয়েছেন আদালত। কথিত চাঁদাবাজির মামলায় আগেই জামিন পাওয়ায় গতকাল কারাগার থেকে তিনি মুক্তি পেয়েছেন। ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিমের আদালতে মোজাম্মেল হককে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন শুনানির জন্য উপস্থাপন করে পুলিশ। শুনানি শেষে ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল ইসলাম আবেদন নাকচ করে দেন। পরে দুপুরে ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মোজাম্মেলকে জামিনে মুক্তি দেয়া হয় বলে জানিয়েছেন আদালতের সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা রনপ কুমার ভক্ত।
নিবন্ধন কর্মকর্তা আরো জানান, গত ১০ই সেপ্টেম্বর কাফরুল থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিবকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল ইসলাম আজ গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। উল্লেখ্য, গত ৫ই সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় এলাকার বাসা থেকে মোজাম্মেল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন ৬ই সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর হাকিম তাকে একদিনের রিমান্ডে পাঠান। এরপর রিমান্ড শেষে গত ৮ই সেপ্টেম্বর মিরপুর থানার চাঁদাবাজির মামলায় ফের মোজাম্মেলকে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। অপরদিকে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী। শুনানি শেষে দুটি আবেদনই নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
পরে ১০ই সেপ্টেম্বর কাফরুল থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় মোজাম্মেলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। সেটি শুনানির জন্য গতকাল দিন ধার্য করেন আদালত। এর মধ্যে গত ১১ই সেপ্টেম্বর কথিত চাঁদাবাজির মামলায় ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল হক মোজাম্মেলের জামিন মঞ্জুর করেন। কিন্তু বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানি না হওয়ায় তিনি সেদিন কারাগার থেকে বের হতে পারেননি। গতকাল আদালত আবেদন নামঞ্জুর করলে মুক্তিতে আর কোনো বাধা থাকে না মোজাম্মেলের।
মিরপুর মডেল থানায় দুলাল নামের এক ব্যক্তির দায়ের করা চাঁদাবাজির মামলায় মোজাম্মেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তবে বাদী বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নেতাদের নির্দেশে তিনি মামলাটি করেন। মোজাম্মেলক হক চৌধুরীকে তিনি ব্যক্তিগভাবে চেনেন না।
নিবন্ধন কর্মকর্তা আরো জানান, গত ১০ই সেপ্টেম্বর কাফরুল থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় যাত্রীকল্যাণ সমিতির মহাসচিবকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করা হয়। সেই আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল ইসলাম আজ গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদনের শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। উল্লেখ্য, গত ৫ই সেপ্টেম্বর দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের সানারপাড় এলাকার বাসা থেকে মোজাম্মেল হককে গ্রেপ্তার করা হয়। পরদিন ৬ই সেপ্টেম্বর ঢাকার মহানগর হাকিম তাকে একদিনের রিমান্ডে পাঠান। এরপর রিমান্ড শেষে গত ৮ই সেপ্টেম্বর মিরপুর থানার চাঁদাবাজির মামলায় ফের মোজাম্মেলকে রিমান্ডের আবেদন করে পুলিশ। অপরদিকে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবী। শুনানি শেষে দুটি আবেদনই নাকচ করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত।
পরে ১০ই সেপ্টেম্বর কাফরুল থানার বিস্ফোরক আইনের একটি মামলায় মোজাম্মেলকে গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করে পুলিশ। সেটি শুনানির জন্য গতকাল দিন ধার্য করেন আদালত। এর মধ্যে গত ১১ই সেপ্টেম্বর কথিত চাঁদাবাজির মামলায় ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল হক মোজাম্মেলের জামিন মঞ্জুর করেন। কিন্তু বিস্ফোরক মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানি না হওয়ায় তিনি সেদিন কারাগার থেকে বের হতে পারেননি। গতকাল আদালত আবেদন নামঞ্জুর করলে মুক্তিতে আর কোনো বাধা থাকে না মোজাম্মেলের।
মিরপুর মডেল থানায় দুলাল নামের এক ব্যক্তির দায়ের করা চাঁদাবাজির মামলায় মোজাম্মেলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। তবে বাদী বিভিন্ন গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, নেতাদের নির্দেশে তিনি মামলাটি করেন। মোজাম্মেলক হক চৌধুরীকে তিনি ব্যক্তিগভাবে চেনেন না।