শেষের পাতা
‘সিলেটিদের জন্য সহজ হচ্ছে ভারতীয় ভিসা’
শাবি প্রতিনিধি
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২০ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলেছেন, ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন ও দৃঢ় করতে যৌথভাবে কাজ করে যাচ্ছে উভয় দেশ। এবছর সিলেটে ভারতের নতুন সহকারী হাইকমিশন অফিস চালু হয়েছে। আগামী ৩-৪ দিনের মধ্যে সহকারী হাইকমিশনার যোগদান করবেন।
এর ফলে সিলেটবাসীদের জন্য ভারতের ভিসা পাওয়া সহজ হয়ে যাবে।
গতকাল বিকাল ৪টায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ভারত সরকার কর্তৃক বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মুক্তিযোদ্ধা স্কলারশিপ স্কিমের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন হাইকমিশনার। এসময় অতিথি হিসেবে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার পরিতোষ ঘোষ, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্ট এর পরিচালক আবুল আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার আরো বলেন, সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথের পুনঃস্থাপনের ফলে আসামের করিমগঞ্জ জেলা ও অন্যান্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ সহজতর হবে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সিলেটের মধ্যে পর্যটন ও ব্যবসা বাণিজ্যের নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হবে। অনুষ্ঠানে সিলেট বিভাগ ও কিশোরগঞ্জ জেলার ১০ মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ও মোট ২১৬ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে চেক প্রদান করে ভারতীয় দূতাবাস।
২০০৬ সাল থেকে ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধা স্কলারশিপের আওতায় মোট ৫৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। আগামী বছর থেকে বৃত্তি টাকা সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে বলে জানান হাইকমিশনার। এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৭৪১ জনকে ২২ কোটি টাকা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩টি পদক্ষেপের কথা বলেন। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য নতুন স্কলারশিপ স্কিম, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভারতে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভারতে ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ঘোষণা করেছে ভারত সরকার। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভারত সবসময় পাশে থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন ভারতীয় হাইকমিশনার।
এর ফলে সিলেটবাসীদের জন্য ভারতের ভিসা পাওয়া সহজ হয়ে যাবে।
গতকাল বিকাল ৪টায় শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মিলনায়তনে ভারত সরকার কর্তৃক বাংলাদেশের মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের মুক্তিযোদ্ধা স্কলারশিপ স্কিমের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তৃতাকালে এসব কথা বলেন হাইকমিশনার। এসময় অতিথি হিসেবে শাবি উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ, সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার পরিতোষ ঘোষ, মুক্তিযুদ্ধ একাডেমি ট্রাস্ট এর পরিচালক আবুল আজাদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
ভারতীয় হাইকমিশনার আরো বলেন, সম্প্রতি উদ্বোধন হওয়া কুলাউড়া-শাহবাজপুর রেলপথের পুনঃস্থাপনের ফলে আসামের করিমগঞ্জ জেলা ও অন্যান্য উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্যের সঙ্গে যোগাযোগ সহজতর হবে। ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল ও সিলেটের মধ্যে পর্যটন ও ব্যবসা বাণিজ্যের নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত হবে। অনুষ্ঠানে সিলেট বিভাগ ও কিশোরগঞ্জ জেলার ১০ মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা ও মোট ২১৬ জন মুক্তিযোদ্ধার সন্তানকে চেক প্রদান করে ভারতীয় দূতাবাস।
২০০৬ সাল থেকে ভারত সরকার মুক্তিযোদ্ধা স্কলারশিপের আওতায় মোট ৫৬ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে। আগামী বছর থেকে বৃত্তি টাকা সরাসরি ব্যাংক একাউন্টে জমা হবে বলে জানান হাইকমিশনার। এ পর্যন্ত ১২ হাজার ৭৪১ জনকে ২২ কোটি টাকা বৃত্তি প্রদান করা হয়েছে। মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩টি পদক্ষেপের কথা বলেন। মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য নতুন স্কলারশিপ স্কিম, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভারতে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা এবং সকল মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ভারতে ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা ঘোষণা করেছে ভারত সরকার। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভারত সবসময় পাশে থাকবে বলে আশ্বাস প্রদান করেন ভারতীয় হাইকমিশনার।