বাংলারজমিন
তাহের ক্লিনিক ভাঙচুর
মেহেরপুরে ভুল চিকিৎসায় রোগীর মৃত্যু
গাংনী (মেহেরপুর) প্রতিনিধি
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:২২ পূর্বাহ্ন
মেহেরপুর শহরের তাহের ক্লিনিকে ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় আবদুল খালেক (৫০) নামের এক রোগীর মৃত্যু হয়েছে। নিহত আবদুল খালেক মেহেরপুর সদর উপজেলার গোভীপুর গ্রামের মৃত হারান হালসনার ছেলে। এ ঘটনায় ক্ষুদ্ধ জনতা ও রোগীর স্বজনরা ওই ক্লিনিক ভাঙচুর করেছে।
গত বুধবার বিকেলে মেহেরপুর শহরের তাহের ক্লিনিকে রোগীর মৃত্যু হওয়ায় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ক্লিনিকের মালিক ডাক্তার আবু তাহের চিকিৎসা প্রদানের সময় রোগী মারা যায় বলে অভিযোগ তুলে রোগীর স্বজনরা। স্থানীয়রা জানান, আবদুল খালেক এদিন দুপুরে নিজ গ্রামে দা দিয়ে বাঁশ কাটছিলেন। এ সময় অসাবধানবশত দা ফসকে তার বাম পা কেটে যায়। এ সময় হাসপাতালে নিলে, তাহের ক্লিনিকের এক দালাল রোগীকে তাহের ক্লিনিকে নেয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দেয়। ওই দালালের কথামতো রোগী তাহের ক্লিনিকে নেয়া হয়। বিকালে ডাক্তার আবু তাহের জরুরিভাবে রোগীকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। এ সময় ডাক্তার আবু তাহের নিজেই এনেসথেসিয়াসহ অপারেশন করেন। অপারেশন শেষে রোগী আর জ্ঞান ফেরেনি। পরে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর ঘটনার পরপরই রোগীর স্বজনদের আহাজারিতে ছুটে আসে এলাকাবাসী। এ সময় রোগীর স্বজনরা ডাক্তার আবু তাহেরের ভুল চিকিৎসাকে দায়ী করেন।
এ সময় রোগীর স্বজন ও উত্তেজিত জনতা তাহের ক্লিনিক ভাঙচুর শুরু করে। পরে পুলিশ এসে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনে।
গত বুধবার বিকেলে মেহেরপুর শহরের তাহের ক্লিনিকে রোগীর মৃত্যু হওয়ায় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। ক্লিনিকের মালিক ডাক্তার আবু তাহের চিকিৎসা প্রদানের সময় রোগী মারা যায় বলে অভিযোগ তুলে রোগীর স্বজনরা। স্থানীয়রা জানান, আবদুল খালেক এদিন দুপুরে নিজ গ্রামে দা দিয়ে বাঁশ কাটছিলেন। এ সময় অসাবধানবশত দা ফসকে তার বাম পা কেটে যায়। এ সময় হাসপাতালে নিলে, তাহের ক্লিনিকের এক দালাল রোগীকে তাহের ক্লিনিকে নেয়ার ব্যাপারে পরামর্শ দেয়। ওই দালালের কথামতো রোগী তাহের ক্লিনিকে নেয়া হয়। বিকালে ডাক্তার আবু তাহের জরুরিভাবে রোগীকে অপারেশন থিয়েটারে নিয়ে যান। এ সময় ডাক্তার আবু তাহের নিজেই এনেসথেসিয়াসহ অপারেশন করেন। অপারেশন শেষে রোগী আর জ্ঞান ফেরেনি। পরে তিনি মৃত ঘোষণা করেন। মৃত্যুর ঘটনার পরপরই রোগীর স্বজনদের আহাজারিতে ছুটে আসে এলাকাবাসী। এ সময় রোগীর স্বজনরা ডাক্তার আবু তাহেরের ভুল চিকিৎসাকে দায়ী করেন।
এ সময় রোগীর স্বজন ও উত্তেজিত জনতা তাহের ক্লিনিক ভাঙচুর শুরু করে। পরে পুলিশ এসে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনে।