বাংলারজমিন
বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বৃহৎ উদ্ভিদ সংগ্রহশালা
গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮, শুক্রবার, ৯:১২ পূর্বাহ্ন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা, প্রধানমন্ত্রী, শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর দেশের অন্যান্য জেলা-উপজেলার মতো গোপালগঞ্জের ভাগ্যাহত মানুষের জন্য কাজ শুরু করেন।
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজটহীন এক অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় তারই অবদান।
এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
প্রধানমন্ত্রীর এই জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমকে কঠিন শ্রম দিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন।
তার একান্ত নিষ্ঠার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ভর্তির আসন সংখ্যার দিক থেকে বর্তমানে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে মাত্র পাঁচটি বিভাগে ১৬০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হলেও মাত্র ৮ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৪টি বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯০০১ জন।
চারপাশ বিভিন্ন প্রজাতির ফল- ফুল ও ঔষধি গাছ-পালায় ঢাকা গোটা এ শিক্ষাঙ্গনের ক্যাম্পাসটি যেন অযুত বৃক্ষরাজির মেলা হিসেবে পরিণত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ধূমপানমুক্ত, মাদকমুক্ত ও সেশনজটমুক্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের একান্ত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় এখন শিক্ষা-সংস্কৃতি সর্বোপরি মনোবিকাশে এখন দক্ষিণ বাংলার অন্যতম অহঙ্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সেশনজট নেই। চার বছর পূর্র্ণ হওয়ার একদিন আগেই শিক্ষার্থীরা তাদের সার্টিফিকেট হাতে পেয়ে যায়।
প্রতিবছর ১লা জানুয়ারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয়া হয় এবং স্নাতক (সম্মান) স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নসিরউদ্দিন।
শিক্ষা এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তির দিক থেকে প্রথম সারিতে আনার বিশেষ অবদান ভিসি সাহেবের এমন কথা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক তুহিন মাহামুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু লাইব্রেরি, শেখ হাসিনা কৃষি ইনস্টিটিউট, আধুনিক ল্যাব, ডিজিটাল লাইব্রেরি, পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা, মাদক ও র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাস, ইন্টারনেট সুবিধা, সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত ক্যাম্পাস, বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ও সেশনজটমুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বলেন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের তুলনায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি সব দিকে এগিয়ে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন দেশের সর্ববৃহৎ উদ্ভিদ সংগ্রহশালা হিসেবে পরিণত হয়েছে। পেয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। কৃষি ও উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা, ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনকে নিজ হাতে পুরস্কার দিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নসির উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ও ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সেশনজটহীন এক অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় তারই অবদান।
এই বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন দেশের অন্যতম সেরা বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।
প্রধানমন্ত্রীর এই জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমকে কঠিন শ্রম দিয়ে বাস্তবায়ন করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন।
তার একান্ত নিষ্ঠার কারণে এ বিশ্ববিদ্যালয়টি ভর্তির আসন সংখ্যার দিক থেকে বর্তমানে বাংলাদেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে পঞ্চম স্থানে রয়েছে।
২০১১-১২ শিক্ষাবর্ষে মাত্র পাঁচটি বিভাগে ১৬০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হলেও মাত্র ৮ বছরে বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ৩৪টি বিভাগে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ৯০০১ জন।
চারপাশ বিভিন্ন প্রজাতির ফল- ফুল ও ঔষধি গাছ-পালায় ঢাকা গোটা এ শিক্ষাঙ্গনের ক্যাম্পাসটি যেন অযুত বৃক্ষরাজির মেলা হিসেবে পরিণত হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে ধূমপানমুক্ত, মাদকমুক্ত ও সেশনজটমুক্ত।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের একান্ত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয় এখন শিক্ষা-সংস্কৃতি সর্বোপরি মনোবিকাশে এখন দক্ষিণ বাংলার অন্যতম অহঙ্কার।
বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে সেশনজট নেই। চার বছর পূর্র্ণ হওয়ার একদিন আগেই শিক্ষার্থীরা তাদের সার্টিফিকেট হাতে পেয়ে যায়।
প্রতিবছর ১লা জানুয়ারি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রথমবর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নেয়া হয় এবং স্নাতক (সম্মান) স্নাতকোত্তর শ্রেণির শিক্ষার্থীদের হাতে সনদ তুলে দেন ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নসিরউদ্দিন।
শিক্ষা এবং ছাত্রছাত্রী ভর্তির দিক থেকে প্রথম সারিতে আনার বিশেষ অবদান ভিসি সাহেবের এমন কথা উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক তুহিন মাহামুদ বলেন, বঙ্গবন্ধু লাইব্রেরি, শেখ হাসিনা কৃষি ইনস্টিটিউট, আধুনিক ল্যাব, ডিজিটাল লাইব্রেরি, পর্যাপ্ত পরিবহন ব্যবস্থা, মাদক ও র্যাগিংমুক্ত ক্যাম্পাস, ইন্টারনেট সুবিধা, সিসি ক্যামেরার আওতাভুক্ত ক্যাম্পাস, বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তির সুযোগ ও সেশনজটমুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। তিনি বলেন অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের তুলনায় এ বিশ্ববিদ্যালয়টি সব দিকে এগিয়ে।
এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের অক্লান্ত পরিশ্রমের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি এখন দেশের সর্ববৃহৎ উদ্ভিদ সংগ্রহশালা হিসেবে পরিণত হয়েছে। পেয়েছে ব্যাপক পরিচিতি। কৃষি ও উন্নয়নের জন্য প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনা, ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনকে নিজ হাতে পুরস্কার দিয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. খোন্দকার নসির উদ্দিন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের সব শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী প্রধানমন্ত্রী, জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে ও ডিজিটাল বাংলাদেশ এবং বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার লক্ষ্যে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।