দেশ বিদেশ
মুক্তিযোদ্ধা কোটা
মতামত দিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল
স্টাফ রিপোর্টার
২১ আগস্ট ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:৪০ পূর্বাহ্ন
সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটার বিষয়ে আদালতের রায়ের আলোকে মতামত দিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা গতকাল বিকালে অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে এসে ওই মতামত নিয়ে যান। মুক্তিযোদ্ধাদের কোটার বিষয়ে উচ্চ আদালতের রায় নিয়ে গত সপ্তাহে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে অ্যাটর্নি জেনারেলের কাছে মতামত চাওয়া হয়েছিল। গতকাল বিকালে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আদালতের রায় নিয়ে সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধাদের কোটার বিষয়ে মতামত চূড়ান্ত করার পর বিকালে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এসে মতামত সংবলিত প্রতিবেদন নিয়ে যান। আমি রায় ও বিভিন্ন সিদ্ধান্তের আলোকে এ বিষয়ে মতামত দিয়েছি। এ বিষয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নেবে।’ তবে মতামতে কী বলা হয়েছে, সে সম্পর্কে কিছু বলতে রাজি হননি তিনি।
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২রা জুলাই মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। গত ১৩ই আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও ওই কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার, বাতিল ও পর্যালোচনায় গঠিত সরকারি কমিটির প্রাথমিক সুপারিশ হলো, কোটা প্রায় পুরোটাই উঠিয়ে দেওয়া। এর পাশাপাশি মেধাকে প্রাধান্য দেয়ারও সুপারিশ এসেছে। তবে, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, ‘সরকার আদালতের কাছে মতামত চাইবে। যদি আদালত বাতিল করে দেন, তবে কোটা থাকবে না। আর যদি আদালত বলেন, ওই অংশটুকু (মুক্তিযোদ্ধা কোটা) সংরক্ষণ করতে হবে, তাহলে ওই অংশ বাদে বাকি সবটুকু উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।’
সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ২রা জুলাই মন্ত্রিপরিষদ সচিবের নেতৃত্বে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করে সরকার। গত ১৩ই আগস্ট মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও ওই কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ শফিউল আলম সাংবাদিকদের বলেছিলেন, সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার, বাতিল ও পর্যালোচনায় গঠিত সরকারি কমিটির প্রাথমিক সুপারিশ হলো, কোটা প্রায় পুরোটাই উঠিয়ে দেওয়া। এর পাশাপাশি মেধাকে প্রাধান্য দেয়ারও সুপারিশ এসেছে। তবে, মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়ে আদালতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। তিনি আরো বলেন, ‘সরকার আদালতের কাছে মতামত চাইবে। যদি আদালত বাতিল করে দেন, তবে কোটা থাকবে না। আর যদি আদালত বলেন, ওই অংশটুকু (মুক্তিযোদ্ধা কোটা) সংরক্ষণ করতে হবে, তাহলে ওই অংশ বাদে বাকি সবটুকু উন্মুক্ত করে দেয়া হবে।’