বাংলারজমিন
উল্লাপাড়ার গরুর হাটে ক্রেতা কম
উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
২০ আগস্ট ২০১৮, সোমবার, ৭:৪৭ পূর্বাহ্ন
উল্লাপাড়ায় কোরবানির পশুর হাটগুলোতে এবার গরুর আমদানি বেশ কয়েকগুণ বেশি। গত ১ সপ্তাহে জনতার হাট, বোয়ালিয়া হাট, বড়হর হাট, গ্যাসলাইন হাট, কয়ড়া হাট, গয়হাট্টা হাটসহ সকল হাটেই গরুর আমদানি অনুযায়ী ক্রেতা কম। তার পরেও এবার গরুর দাম বেশ ভালো। আর এজন্য গরু বিক্রেতারা খুব খুশি। উপজেলা প্রাণী সম্পদ বিভাগের হিসাবে এবার উল্লাপাড়ায় কোরবানির জন্য ২২ হাজার দেশি গরু প্রতিপালিত হয়েছে। উপজেলার সোয়া ৬ লাখ বাসিন্দার জন্য কোরবানির গরুর প্রয়োজন রয়েছে ২০ হাজার। সেক্ষেত্রে ২ হাজার গরু উপজেলার বাইরে চলে যাবে বলে ধারণা করছে প্রাণী সম্পদ অফিস।
শনিবার উপজেলার সলপ ইউনিয়নে জনতার হাটে ৮ হাজারের বেশি গরু বিক্রি হয়েছে। হাটের ইজারাদার রফিকুল ইসলাম রায়হান জানান, এতো ব্যাপক সংখ্যক গরু এর আগের কয়েক বছরে বিক্রি হয়নি। তার পরেও হাটে ৫ শতাধিক গরু থেকে যায়। এসব গরু রোববার পার্শ্ববর্তী তালগাছী ও বোয়ালিয়ার হাটে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গতকাল উল্লাপাড়ার বোয়ালিয়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, গরুর হাটের জন্য নির্ধারিত স্থান ভরে গিয়ে পাশের পাগলা বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাড়তি গরুর স্থান হয়েছে। বিকালের মধ্যে স্কুলের পুরো মাঠও ভরে যায় গরুতে।
পাগলা বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, স্কুল মাঠে গরুর হাট বসানোর কোনো নিয়ম নেই। কিন্তু ক্রেতা সাধারণের চাহিদা বিবেচনা ও গরু বিক্রেতাদের অনুরোধে নিরুপায় হয়ে তিনি একদিনের জন্য স্কুলের মাঠটি ছেড়ে দিয়েছেন।
বোয়ালিয়া হাটে আসা গরুর বেপারী আবদুর রহিম জানান, গরুর দাম ভালো হওয়ায় এবার তাদের ব্যবসা ভালো হয়েছে। তিনি প্রাকৃতিক নিয়মে মোটাতাজা করা গরু গুলোই কিনে বিভিন্ন হাটে বিক্রি করছেন। এসব গরুর চাহিদা অনেক বেশি।
শনিবার উপজেলার সলপ ইউনিয়নে জনতার হাটে ৮ হাজারের বেশি গরু বিক্রি হয়েছে। হাটের ইজারাদার রফিকুল ইসলাম রায়হান জানান, এতো ব্যাপক সংখ্যক গরু এর আগের কয়েক বছরে বিক্রি হয়নি। তার পরেও হাটে ৫ শতাধিক গরু থেকে যায়। এসব গরু রোববার পার্শ্ববর্তী তালগাছী ও বোয়ালিয়ার হাটে বিক্রির জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
গতকাল উল্লাপাড়ার বোয়ালিয়া হাটে গিয়ে দেখা যায়, গরুর হাটের জন্য নির্ধারিত স্থান ভরে গিয়ে পাশের পাগলা বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বাড়তি গরুর স্থান হয়েছে। বিকালের মধ্যে স্কুলের পুরো মাঠও ভরে যায় গরুতে।
পাগলা বোয়ালিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান জানান, স্কুল মাঠে গরুর হাট বসানোর কোনো নিয়ম নেই। কিন্তু ক্রেতা সাধারণের চাহিদা বিবেচনা ও গরু বিক্রেতাদের অনুরোধে নিরুপায় হয়ে তিনি একদিনের জন্য স্কুলের মাঠটি ছেড়ে দিয়েছেন।
বোয়ালিয়া হাটে আসা গরুর বেপারী আবদুর রহিম জানান, গরুর দাম ভালো হওয়ায় এবার তাদের ব্যবসা ভালো হয়েছে। তিনি প্রাকৃতিক নিয়মে মোটাতাজা করা গরু গুলোই কিনে বিভিন্ন হাটে বিক্রি করছেন। এসব গরুর চাহিদা অনেক বেশি।