এক্সক্লুসিভ
সৌদিতে যুবক অপহরণ, কসবায় মুক্তিপণ দাবি
কসবা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
১৯ আগস্ট ২০১৮, রবিবার, ৮:৫৪ পূর্বাহ্ন
কসবার যুবক খলিল মিয়া গত বৃহস্পতিবার বিকালে সৌদি আরবে অপহরণ হয়েছে। মুঠোফোনে তার পরিবারের কাছে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছেন অপহরণকারীরা। সেই সঙ্গে অপহরণকারীরা ভিডিও কলে তাকে মারধরের ছবি দেখিয়েছে। পুলিশের পরামর্শে তাৎক্ষণিক অপহরণকারীদের ব্যাংক হিসাবে টাকা পাঠিয়েছে তার পরিবার। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার রাতে অজ্ঞাত আসামি করে কসবা থানায় মামলা করেছেন খলিল মিয়ার পরিবার। শুক্রবার গভীর রাতে পুলিশের সহযোগিতায় সৌদি আরবে থাকা খলিলের বন্ধুরা তাকে উদ্ধার করেছে। বর্তমানে খলিল মিয়া চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
খলিল মিয়া কসবা পৌর শহরের মড়াপুকুরপাড় এলাকার আবু তাহের মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, খলিল মিয়া ২০০৭ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর সৌদি আরবে যান। সেখানে তিনি ব্যবসা করেন। আর্থিক ভাবে তিনি সচ্ছল। বৃহস্পতিবার বিকালে সৌদি আরবের জিজান শহরের বাসা থেকে একদল দুর্বৃত্ত তাকে অপহরণ করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তার বাবা ও বোনের মুঠোফোনে ফোন করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। তাৎক্ষণিক ভাবে খলিলের পরিবার কসবা থানা পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশের পরামর্শে ওই দিনই অপহরণকারীদের ব্যাংক হিসাবে ৬৯ হাজার টাকা পাঠান। রাতেই অপহৃতার ছোট ভাই সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামি করে একটি অপহরণের মামলা করেন।
পুলিশ ব্যাংক হিসাব ধরে মামলাটি তদন্ত করতে শুরু করে এবং খলিলের বন্ধুদের বিভিন্ন পরামর্শ দেয়। পরে সহপাঠীরাই শুক্রবার রাত ১টার দিকে তাকে উদ্ধার করেন এবং চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেন।
খলিলের ছোট ভাই সাজ্জাদ হোসেন বলেন; অপহরণকারীরা ভিডিও কলে তার ভাইকে মারধরের ছবি দেখিয়েছে। ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। ৬৯ হাজার টাকা পাঠিয়েছেন তাদের ব্যাংক হিসাবে। রাতে তার ভাইকে উদ্ধার করেছে তার বন্ধুরা।
কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মাসুদ কামাল বলেন, সৌদি আরব থেকে অপহরণকারীরা খলিলকে অপহরণ করেছে। ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। অপহরণকারীদের ব্যাংক হিসাবে যে টাকা পাঠানো হয়েছে এটিকে কেন্দ্র করে তদন্ত করে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করা হচ্ছে।
খলিল মিয়া কসবা পৌর শহরের মড়াপুকুরপাড় এলাকার আবু তাহের মিয়ার ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, খলিল মিয়া ২০০৭ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর সৌদি আরবে যান। সেখানে তিনি ব্যবসা করেন। আর্থিক ভাবে তিনি সচ্ছল। বৃহস্পতিবার বিকালে সৌদি আরবের জিজান শহরের বাসা থেকে একদল দুর্বৃত্ত তাকে অপহরণ করে অজ্ঞাতস্থানে নিয়ে যায়। সেখান থেকে তার বাবা ও বোনের মুঠোফোনে ফোন করে ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেন। তাৎক্ষণিক ভাবে খলিলের পরিবার কসবা থানা পুলিশকে অবহিত করেন। পুলিশের পরামর্শে ওই দিনই অপহরণকারীদের ব্যাংক হিসাবে ৬৯ হাজার টাকা পাঠান। রাতেই অপহৃতার ছোট ভাই সাজ্জাদ হোসেন বাদী হয়ে অজ্ঞাত আসামি করে একটি অপহরণের মামলা করেন।
পুলিশ ব্যাংক হিসাব ধরে মামলাটি তদন্ত করতে শুরু করে এবং খলিলের বন্ধুদের বিভিন্ন পরামর্শ দেয়। পরে সহপাঠীরাই শুক্রবার রাত ১টার দিকে তাকে উদ্ধার করেন এবং চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে ভর্তি করেন।
খলিলের ছোট ভাই সাজ্জাদ হোসেন বলেন; অপহরণকারীরা ভিডিও কলে তার ভাইকে মারধরের ছবি দেখিয়েছে। ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অপহরণকারীরা। ৬৯ হাজার টাকা পাঠিয়েছেন তাদের ব্যাংক হিসাবে। রাতে তার ভাইকে উদ্ধার করেছে তার বন্ধুরা।
কসবা থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মাসুদ কামাল বলেন, সৌদি আরব থেকে অপহরণকারীরা খলিলকে অপহরণ করেছে। ৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ চাওয়ার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। অপহরণকারীদের ব্যাংক হিসাবে যে টাকা পাঠানো হয়েছে এটিকে কেন্দ্র করে তদন্ত করে প্রকৃত রহস্য উদঘাটন করা হচ্ছে।