অনলাইন
শিশুর উপর দুই রোহিঙ্গার নির্মম নির্যাতন
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৮ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৫:৪৫ পূর্বাহ্ন
চুরির দায়ে পাঁচ বছরের এক শিশুকে শেকলে বেঁধে নির্মম নির্যাতন চালিয়েছে দুই রোহিঙ্গা। দু‘দিন ধরে নির্যাতনের ভিডিও ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ার পর চট্টগ্রাম মহানগরীর কোতোয়ালী থানার পুলিশ শনিবার সকালে অভিযান চালিয়ে দুই রোহিঙ্গাকে আটক করে।
সেই সঙ্গে তাদের কবল থেকে শিশুটিকেও উদ্ধার করে। শিশুটির নাম মনির। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর তার বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম মহানগর কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন।
তিনি জানান, শুক্রবার রাতে হঠাৎ ফেসবুকে একটি শিশুকে পিছমোরা করে শেকলে বাঁধা অবস্থায় নির্মমভাবে মারধরের একটি দৃশ্যের ভিডিও চোখে পড়ে। সুমন নামে একব্যক্তি ভিডিওটি ফেসবুকে ছাড়ে। তার সাথে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জেনে পুলিশ শনিবার সকালে অভিযান চালায়।
এ সময় মিজানুর রহমান (৪৪) ও মো. লোকমান (৪২) নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। শেকলে বাধা অবস্থায় শিশু মনিরকে উদ্ধার করা হয়। মনির এ সময় গুরুতর আহত ছিল। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে ছুটে আসার পর মনিরকে তার বাবা মাজেদ আলী ও মা হাসিনা বেগমের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
ওসি মো. মহসীন জানান, আটক মিজানুর রহমান (৪৪) ও মো. লোকমান (৪২) মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামে এসে অবৈধভাবে ব্যবসা করছিলেন। গত বৃহস্পতিবার চুরির দায়ে শিশু মনিরকে শেকলে বেঁধে মারধর শুরু করেন। দফায় দফায় মারধরের দৃশ্য উৎসুক জনতা পাশে দাঁড়িয়ে দেখেছেন। এরমধ্যে সুমন একটি দৃশ্য ভিডিও করে তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন, যা ভাইরাল হয়ে ওঠে।
জিজ্ঞাসাবাদে মিজানুর রহমান ও মো. লোকমান শিশুটিকে দু‘দিন ধরে শেকলে বেঁধে মারধর ও নির্যাতন করার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানান ওসি মো. মহসীন।
মনিরের মা-বাবা জানান, তাদের বাড়ি কুমিল্লায়। নগরীর স্টেশন রোডের পাশে বসবাস করেন তারা। বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে হঠাৎ শিশু মনির নিখোঁজ হয়ে যায়। আশপাশের এলাকায় অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তারা মনিরকে খুঁজে পাননি। শনিবার সকালে শিশু উদ্ধারের খবর পেয়ে তারা থানায় ছুটে আসেন।
সেই সঙ্গে তাদের কবল থেকে শিশুটিকেও উদ্ধার করে। শিশুটির নাম মনির। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তির পর তার বাবা-মায়ের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে বলে জানান চট্টগ্রাম মহানগর কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মহসীন।
তিনি জানান, শুক্রবার রাতে হঠাৎ ফেসবুকে একটি শিশুকে পিছমোরা করে শেকলে বাঁধা অবস্থায় নির্মমভাবে মারধরের একটি দৃশ্যের ভিডিও চোখে পড়ে। সুমন নামে একব্যক্তি ভিডিওটি ফেসবুকে ছাড়ে। তার সাথে যোগাযোগ করে বিস্তারিত জেনে পুলিশ শনিবার সকালে অভিযান চালায়।
এ সময় মিজানুর রহমান (৪৪) ও মো. লোকমান (৪২) নামে দুই ব্যক্তিকে আটক করা হয়। শেকলে বাধা অবস্থায় শিশু মনিরকে উদ্ধার করা হয়। মনির এ সময় গুরুতর আহত ছিল। তাকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। খবর পেয়ে ছুটে আসার পর মনিরকে তার বাবা মাজেদ আলী ও মা হাসিনা বেগমের হাতে তুলে দেওয়া হয়।
ওসি মো. মহসীন জানান, আটক মিজানুর রহমান (৪৪) ও মো. লোকমান (৪২) মিয়ানমারের রাখাইন থেকে বিতাড়িত রোহিঙ্গা মুসলিম। তারা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামে এসে অবৈধভাবে ব্যবসা করছিলেন। গত বৃহস্পতিবার চুরির দায়ে শিশু মনিরকে শেকলে বেঁধে মারধর শুরু করেন। দফায় দফায় মারধরের দৃশ্য উৎসুক জনতা পাশে দাঁড়িয়ে দেখেছেন। এরমধ্যে সুমন একটি দৃশ্য ভিডিও করে তা ফেসবুকে ছড়িয়ে দেন, যা ভাইরাল হয়ে ওঠে।
জিজ্ঞাসাবাদে মিজানুর রহমান ও মো. লোকমান শিশুটিকে দু‘দিন ধরে শেকলে বেঁধে মারধর ও নির্যাতন করার কথা স্বীকার করেছেন বলে জানান ওসি মো. মহসীন।
মনিরের মা-বাবা জানান, তাদের বাড়ি কুমিল্লায়। নগরীর স্টেশন রোডের পাশে বসবাস করেন তারা। বৃহস্পতিবার বিকেলের দিকে হঠাৎ শিশু মনির নিখোঁজ হয়ে যায়। আশপাশের এলাকায় অনেক খোঁজাখুঁজি করেও তারা মনিরকে খুঁজে পাননি। শনিবার সকালে শিশু উদ্ধারের খবর পেয়ে তারা থানায় ছুটে আসেন।