বিশ্বজমিন
ট্রাম্পের ভেটেরান্স ডে প্যারেড স্থগিত
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ আগস্ট ২০১৮, শনিবার, ৯:৪০ পূর্বাহ্ন
ডনাল্ড ট্রাম্পের সরাসরি নির্দেশে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের ভেটেরান্স ডে প্যারেড স্থগিত করা হয়েছে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির শতবর্ষ পূর্তি উপলক্ষে আগামী ১১ই নভেম্বর ওয়াশিংটন ডিসির রাজপথে ওই প্যারেড অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে ২০১৯ সাল পর্যন্ত তা স্থগিত করেছে মার্কিন প্রশাসন। এ খবর দিয়েছে বিবিসি।
খবরে বলা হয়, ২০১৭ সালে ফ্রান্স সফরের সময় দেশটিতে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে বিশাল সামরিক প্রদর্শনী দেখে অনুপ্রাণিত হন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি যুক্তরাষ্ট্রেও একই ধরনের সামরিক প্রদর্শনী করার নির্দেশ দেন। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্যারেড বাস্তবায়নের জন্য হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়। তখন এর জন্য খরচের হিসাব দেখানো হয় ১ থেকে ৩ কোটি ডলার। কিন্তু বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক হিসাবে দেখা গেছে, ওই প্রদর্শনী বাস্তবায়ন করার জন্য প্রায় ৯ কোটি ডলার খরচ হবে, যা বরাদ্দকৃত অর্থের প্রায় তিনগুণ। প্রাথমিকভাবে জমা দেয়া খরচের হিসাবে বলা হয়, রাজধানীর রাস্তা যেন কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্য প্যারেডে কোনো ট্যাংকের ব্যবহার করা হবে না। তবে শুরু থেকেই প্যারেড নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসছে শহরের দেখভালের দায়িত্বে থাকা ডিসট্রিক্ট অব কলম্বিয়া কাউন্সিল। ডেমোক্রেটদের পাশাপাশি অনেক রিপাবলিকান নেতাও ট্রাম্পের এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার সমালোচনা করেন। কংগ্রেস সদস্য জিম ম্যাকগভার্ন প্যারেডকে হাস্যকর অর্থ অপচয় বলে আখ্যা দেন। এছাড়া ট্রাম্পের ইচ্ছায় বড় ধরনের এ প্রদর্শনীর প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সমালোচকরা বলছেন, স্বৈরতান্ত্রিক দেশে এমন সামরিক প্রদর্শনী করা হয়। প্যারেডের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় না করে সামরিক বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের সরাসরি অর্থ দিয়ে সহায়তা করার পরামর্শও দিয়েছেন অনেকে। পেন্টাগনের মুখপাত্র কর্নেল রাব ম্যানিং এক বিবৃতিতে বলেন, হোয়াইট হাউস থেকে ক্যাপিটাল পর্যন্ত সেনা কুচকাওয়াজের আয়োজন করার কথা ছিল। মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর ও হোয়াইট হাউস ২০১৯ সালে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করতে চায়। প্যারেডের মূল লক্ষ্য ছিল, বিভিন্ন সময়ে অবসর নেয়া মার্কিন সেনা বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নিয়ে বিভিন্ন অর্জন মানুষের কাছে তুলে ধরা। এর আগে, ১৯৯১ সালে কুয়েত যুদ্ধে সফল হওয়ার পর প্যারেড করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী।
খবরে বলা হয়, ২০১৭ সালে ফ্রান্স সফরের সময় দেশটিতে বাস্তিল দিবস উপলক্ষে বিশাল সামরিক প্রদর্শনী দেখে অনুপ্রাণিত হন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প। তিনি যুক্তরাষ্ট্রেও একই ধরনের সামরিক প্রদর্শনী করার নির্দেশ দেন। এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে প্যারেড বাস্তবায়নের জন্য হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে অনুরোধ করা হয়। তখন এর জন্য খরচের হিসাব দেখানো হয় ১ থেকে ৩ কোটি ডলার। কিন্তু বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এক হিসাবে দেখা গেছে, ওই প্রদর্শনী বাস্তবায়ন করার জন্য প্রায় ৯ কোটি ডলার খরচ হবে, যা বরাদ্দকৃত অর্থের প্রায় তিনগুণ। প্রাথমিকভাবে জমা দেয়া খরচের হিসাবে বলা হয়, রাজধানীর রাস্তা যেন কোনভাবে ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, সে জন্য প্যারেডে কোনো ট্যাংকের ব্যবহার করা হবে না। তবে শুরু থেকেই প্যারেড নিয়ে অসন্তোষ জানিয়ে আসছে শহরের দেখভালের দায়িত্বে থাকা ডিসট্রিক্ট অব কলম্বিয়া কাউন্সিল। ডেমোক্রেটদের পাশাপাশি অনেক রিপাবলিকান নেতাও ট্রাম্পের এই উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনার সমালোচনা করেন। কংগ্রেস সদস্য জিম ম্যাকগভার্ন প্যারেডকে হাস্যকর অর্থ অপচয় বলে আখ্যা দেন। এছাড়া ট্রাম্পের ইচ্ছায় বড় ধরনের এ প্রদর্শনীর প্রকৃতি ও উদ্দেশ্য নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। সমালোচকরা বলছেন, স্বৈরতান্ত্রিক দেশে এমন সামরিক প্রদর্শনী করা হয়। প্যারেডের জন্য বিপুল অর্থ ব্যয় না করে সামরিক বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের সরাসরি অর্থ দিয়ে সহায়তা করার পরামর্শও দিয়েছেন অনেকে। পেন্টাগনের মুখপাত্র কর্নেল রাব ম্যানিং এক বিবৃতিতে বলেন, হোয়াইট হাউস থেকে ক্যাপিটাল পর্যন্ত সেনা কুচকাওয়াজের আয়োজন করার কথা ছিল। মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তর ও হোয়াইট হাউস ২০১৯ সালে এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে যৌথভাবে কাজ করতে চায়। প্যারেডের মূল লক্ষ্য ছিল, বিভিন্ন সময়ে অবসর নেয়া মার্কিন সেনা বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তাদের নিয়ে বিভিন্ন অর্জন মানুষের কাছে তুলে ধরা। এর আগে, ১৯৯১ সালে কুয়েত যুদ্ধে সফল হওয়ার পর প্যারেড করেছিল যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী।