শেষের পাতা
যুবলীগ নেতার গ্রেপ্তার দাবিতে সড়কে এমপি
নীলফামারী ও জলঢাকা প্রতিনিধি
১৭ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ১০:২২ পূর্বাহ্ন
শোক দিবসের অনুষ্ঠানে স্থানীয় সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলে গালিগালাজ করার ঘটনায়
উত্তেজনা বিরাজ করছে উপজেলা সদর জলঢাকায়। যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বুধবার রাতে ৪ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করেন এমপি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সমর্থকরা।
১৫ই আগস্ট রাত ১০ টার দিকে জলঢাকা শহরের জিরো পয়েন্টে উপজেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় স্থানীয় সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা বক্তব্য রাখার সময় জলঢাকা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর ও তার কয়েক সঙ্গী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলে সংসদ সদস্যকে গালিগালাজ করে শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকতে বলেন। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার সমর্থকরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাতে থাকেন। এ অবস্থার পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয় জলঢাকা সদরে।
রাত ১২ টার দিকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলার পর তিনি ও তার সমর্থকরা জিরো পয়েন্ট এলাকা ছেড়ে বাড়ি ফিরেন। এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনির্বাণ বিদ্যাতিথী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যানারে যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবিতে শহরের জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন করা হয়। সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা স্থানীয় সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন, তাকে লাঞ্ছিত করার অপরাধে যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। এ বিষয় অভিযুক্ত আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর বলেন, ‘আমার নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে স্লোগান দিতে থাকলে আমি গিয়ে তাদেরকে শান্ত করি। জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
উত্তেজনা বিরাজ করছে উপজেলা সদর জলঢাকায়। যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবিতে বুধবার রাতে ৪ ঘণ্টা সড়ক অবরোধ করেন এমপি অধ্যাপক গোলাম মোস্তফার সমর্থকরা।
১৫ই আগস্ট রাত ১০ টার দিকে জলঢাকা শহরের জিরো পয়েন্টে উপজেলা সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত আলোচনা সভায় স্থানীয় সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা বক্তব্য রাখার সময় জলঢাকা উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর ও তার কয়েক সঙ্গী ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বলে সংসদ সদস্যকে গালিগালাজ করে শোক দিবসের আলোচনা সভায় বক্তব্য প্রদান থেকে বিরত থাকতে বলেন। এ সময় উভয়পক্ষের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার সমর্থকরা জিরো পয়েন্টে অবস্থান নিয়ে বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবি জানাতে থাকেন। এ অবস্থার পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নেতৃত্বে অতিরিক্ত পুলিশ ও র্যাব মোতায়েন করা হয় জলঢাকা সদরে।
রাত ১২ টার দিকে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানক সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফার সঙ্গে মোবাইল ফোনে কথা বলার পর তিনি ও তার সমর্থকরা জিরো পয়েন্ট এলাকা ছেড়ে বাড়ি ফিরেন। এদিকে গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে অনির্বাণ বিদ্যাতিথী উচ্চ বিদ্যালয়ের ব্যানারে যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তারের দাবিতে শহরের জিরো পয়েন্টে মানববন্ধন করা হয়। সংসদ সদস্য গোলাম মোস্তফা স্থানীয় সাংবাদিকদের অভিযোগ করে বলেন, তাকে লাঞ্ছিত করার অপরাধে যুবলীগ নেতা বাহাদুরকে গ্রেপ্তার করতে হবে। এ বিষয় অভিযুক্ত আবদুল ওয়াহেদ বাহাদুর বলেন, ‘আমার নেতাকর্মীরা উত্তেজিত হয়ে স্লোগান দিতে থাকলে আমি গিয়ে তাদেরকে শান্ত করি। জলঢাকা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।