দেশ বিদেশ
সুদানে নৌকা ডুবে ২৪ শিশু নিহত
মানবজমিন ডেস্ক
১৭ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৫২ পূর্বাহ্ন
সুদানের উত্তরাঞ্চলে নীল নদে নৌকা ডুবে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পড়ুয়া ২৪ শিশু নিহত হয়েছে। বুধবার ৪০ যাত্রীসহ যাত্রার কিছুক্ষণ পরে নীল নদের মধ্যে নৌকাটি ডুবে যায়। এ ঘটনায় এখনো নিখোঁজ রয়েছেন আরো ১৬ যাত্রী। তাদের উদ্ধারে অভিযান চালাচ্ছে কর্তৃপক্ষ। এ খবর দিয়েছে অনলাইন আল জাজিরা।
খবরে বলা হয়, সুদানের রাজধানী খার্তুম থেকে ৭৫০ কিলোমিটার উত্তরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নৌকার বেশিরভাগ যাত্রীই ছিল শিশু। তারা সবাই নৌকায় করে স্কুলে যাচ্ছিল। নৌকাটি স্রোতের বিপরীতে চলার কারণেই এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে তীব্র স্রোত ও ভারি বর্ষণে নৌকার ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলে নৌকাটি ডুবে যেতে শুরু করে। নিহত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই মেয়ে। একটি পরিবারের ৫ মেয়ে এ দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছে। উদ্ধারকর্মীরা নদী থেকে লাশ উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে এখনো নিখোঁজ ১৬ জনকে খুঁজতে তল্লাশি চলছে।
এ অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা সাধারণত পায়ে হেঁটেই স্কুলে যাওয়া-আসা করে। কিন্তু সমপ্রতি সৃষ্ট বন্যার কারণে পায়ে হেঁটে যাওয়া আর সম্ভব ছিল না। তাই তারা নৌকা ব্যবহার করে আসা-যাওয়া করছিল। ভারি বর্ষণ ও ঝড়ো বাতাসে উত্তর দারফুর ও উত্তর কোরদোফান প্রদেশের শত শত বসতবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বুধবার দেশটির কর্তৃপক্ষ দুর্যোগকবলিত এলাকাগুলোতে স্কুল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। গত সপ্তাহে রাজধানী খার্তুমসহ সমগ্র সুদানে ভারি বর্ষণে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ জন।
খবরে বলা হয়, সুদানের রাজধানী খার্তুম থেকে ৭৫০ কিলোমিটার উত্তরে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নৌকার বেশিরভাগ যাত্রীই ছিল শিশু। তারা সবাই নৌকায় করে স্কুলে যাচ্ছিল। নৌকাটি স্রোতের বিপরীতে চলার কারণেই এ দুর্ঘটনাটি ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে তীব্র স্রোত ও ভারি বর্ষণে নৌকার ইঞ্জিন বন্ধ হয়ে গেলে নৌকাটি ডুবে যেতে শুরু করে। নিহত শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই মেয়ে। একটি পরিবারের ৫ মেয়ে এ দুর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেছে। উদ্ধারকর্মীরা নদী থেকে লাশ উদ্ধারের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। একইসঙ্গে এখনো নিখোঁজ ১৬ জনকে খুঁজতে তল্লাশি চলছে।
এ অঞ্চলে শিক্ষার্থীরা সাধারণত পায়ে হেঁটেই স্কুলে যাওয়া-আসা করে। কিন্তু সমপ্রতি সৃষ্ট বন্যার কারণে পায়ে হেঁটে যাওয়া আর সম্ভব ছিল না। তাই তারা নৌকা ব্যবহার করে আসা-যাওয়া করছিল। ভারি বর্ষণ ও ঝড়ো বাতাসে উত্তর দারফুর ও উত্তর কোরদোফান প্রদেশের শত শত বসতবাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে। বুধবার দেশটির কর্তৃপক্ষ দুর্যোগকবলিত এলাকাগুলোতে স্কুল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। গত সপ্তাহে রাজধানী খার্তুমসহ সমগ্র সুদানে ভারি বর্ষণে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে ৪০ জন।