বাংলারজমিন
রামগঞ্জে মুখে কাপড় বেঁধে মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ
রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
১৭ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ৯:৪৫ পূর্বাহ্ন
লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে জোরপূর্বক মুখে কাপড় বেঁধে ৬ষ্ঠ শ্রেণির এক মাদরাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ করেছে কামাল হোসেন নামের এক টাইলস মিস্ত্রি। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা ৪নং ইছাপুর ইউনিয়নের নয়নপুর গ্রামের আঃ করিম বেপারীর বাড়িতে। লম্পট কামাল ওই বাড়ির মো. ছিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। সৃষ্ট ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য নয়নপুর এলাকার সজিব বাহিনীর প্রধান মো. সজিব সুকৌশলেই বাড়িতে সালিশি বৈঠকের মাধ্যমে মীমাংসা করা হবে বলে থানায় কোনো মামলা না করার জন্য চাপ সৃষ্টি অব্যাহত রেখেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নয়নপুর গ্রামের আঃ করিম বেপারী বাড়িতে ১৫ই আগস্ট রাতে ওই মাদরাসা ছাত্রীকে মুখে কাপড় বেঁধে ধর্ষণ করে। এ সময় ধর্ষিতা চিৎকার দিলে বাড়ির লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে। এ সময় বাড়ির ও এলাকার লোকজন উপস্থিত হয়ে কামালকে গণধোলাই দিলে স্থানীয় সজিব বাহিনীর প্রধান সজিব ঘটনাস্থলে এসে মেয়ের মাকে ৭০ হাজার টাকা দিবে বলে লম্পট কামালকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করে। সজিব একই গ্রামের হাজী বাড়ির অলি উল্যার ছেলে। এব্যাপারে সজিবের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ধর্ষিতার বাবা জানান, সজিবসহ বাড়ি ও এলাকার লোকজন বিষয়টি মীমাংসা করে দেয়ার আশ্বাস দেয়ার কারণে প্রশাসনের কাউকে কিছু জানানো হয়নি। আর সজিবের অনুমতি ছাড়া কিছু করলে পরে সমস্যা আরো বাড়বে। এজন্য গোপনে আমার স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে গেছেন। রামগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তোতা মিয়া জানান, বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি। শিগগিরই খোঁজখবর নিয়ে কামালের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নয়নপুর গ্রামের আঃ করিম বেপারী বাড়িতে ১৫ই আগস্ট রাতে ওই মাদরাসা ছাত্রীকে মুখে কাপড় বেঁধে ধর্ষণ করে। এ সময় ধর্ষিতা চিৎকার দিলে বাড়ির লোকজন এসে তাকে উদ্ধার করে। এ সময় বাড়ির ও এলাকার লোকজন উপস্থিত হয়ে কামালকে গণধোলাই দিলে স্থানীয় সজিব বাহিনীর প্রধান সজিব ঘটনাস্থলে এসে মেয়ের মাকে ৭০ হাজার টাকা দিবে বলে লম্পট কামালকে পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করে। সজিব একই গ্রামের হাজী বাড়ির অলি উল্যার ছেলে। এব্যাপারে সজিবের সঙ্গে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।
ধর্ষিতার বাবা জানান, সজিবসহ বাড়ি ও এলাকার লোকজন বিষয়টি মীমাংসা করে দেয়ার আশ্বাস দেয়ার কারণে প্রশাসনের কাউকে কিছু জানানো হয়নি। আর সজিবের অনুমতি ছাড়া কিছু করলে পরে সমস্যা আরো বাড়বে। এজন্য গোপনে আমার স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে হাসপাতালে গেছেন। রামগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. তোতা মিয়া জানান, বিষয়টি আমাকে কেউ জানায়নি। শিগগিরই খোঁজখবর নিয়ে কামালের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।