বাংলারজমিন
বহুমুখী প্রতারক
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৭ আগস্ট ২০১৮, শুক্রবার, ৯:০৪ পূর্বাহ্ন
বিদেশে নেয়ার প্রলোভন, ব্যবসায় অংশীদার করা, চাকরি দেয়া, ঋণ পাইয়ে দেয়া, কিশোয়ান, থাই ফুড, অয়েল ফুডসহ বিভিন্ন নামিদামি প্রতিষ্ঠানের ডিম সরবরাহের কাজ পাইয়ে দেয়াসহ বিভিন্ন কৌশলে প্রতারণা করতেন ফরহাদ উদ্দিন চৌধুরী ওরফে ফরহাদ (৩৬)। এ কাজ করতে গিয়ে তিনি কখনো শীর্ষস্থানীয় রাজনীতিক-শিল্পপতির আত্মীয়, কখনো ব্যারিস্টারের ছেলে পরিচয় দিয়ে আসছেন। এভাবে তার প্রতারণার শিকার হয়ে পথে বসেছেন শতাধিক মানুষ। অথচ পেশায় তিনি একজন ক্ষুদ্র ডিম ব্যবসায়ী। পুলিশের ভাষায়, ফরহাদ আসলে একজন বহুমুখী প্রতারক। বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে প্রতারণা করে শতাধিক মানুষকে পথে বসিয়েছে। এ পর্যন্ত তার প্রতারণার শিকার ৬৫ জন ভুক্তভোগীর খোঁজ পেয়েছে পুলিশ। এদের কাছ থেকে প্রায় ৬০ লাখ টাকা আত্মসাতের কথা গ্রেপ্তারের পর ফরহাদ নিজেই স্বীকার করেছে।
প্রতারণার শিকার কর্ণফুলী থানার চরপাথরঘাটা এলাকার জনৈক আনিসের দায়ের করা মামলায় ফরহাদকে বুধবার দিনগত রাতে নগরীর কালুরঘাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (এসি-পশ্চিম) মইনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ফরহাদ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ছনহারা গ্রামের বাসিন্দা। পটিয়া উপজেলায় ক্ষুদ্র ডিম ব্যবসা করতেন তিনি। তাতেও প্রতারণা করে পাইকারি ডিম ব্যবসায়ীর টাকা মেরে দিয়ে চট্টগ্রাম শহরে অবস্থান গেড়ে বসেন। ধীরে ধীরে মানুষের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে কাউকে বিদেশে নেয়ার প্রলোভন, কাউকে ব্যবসায় অংশীদার করা, কাউকে চাকরি দেয়া, কাউকে ঋণ পাইয়ে দেয়া, কাউকে কিশোয়ান, বনফুল, থাই ফুড, অয়েল ফুডসহ বিভিন্ন নামিদামি প্রতিষ্ঠানের ডিম সরবরাহের কাজ পাইয়ে দেয়াসহ বিভিন্ন কৌশলে টাকা হাতাতে শুরু করেন। এ কাজে তিনি কিশোয়ান, বনফুলের মালিক ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মোতালেব সিআইপির আত্মীয় পরিচয় দেয়। আবার কখনো তার বাবা ব্যারিস্টার ও নিজেকে অনেক উঁচু পরিবারের সন্তান বলে পরিচয় দেয়। সর্বশেষ তার প্রতারণার শিকার হয়ে কর্ণফুলী থানার পাথরঘাটা এলাকার আনিস তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আদালত ফরহাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বলে জানান সহকারী কমিশনার মইনুল ইসলাম।
প্রতারণার শিকার কর্ণফুলী থানার চরপাথরঘাটা এলাকার জনৈক আনিসের দায়ের করা মামলায় ফরহাদকে বুধবার দিনগত রাতে নগরীর কালুরঘাট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে জানান চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার (এসি-পশ্চিম) মইনুল ইসলাম। তিনি বলেন, ফরহাদ চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলার ছনহারা গ্রামের বাসিন্দা। পটিয়া উপজেলায় ক্ষুদ্র ডিম ব্যবসা করতেন তিনি। তাতেও প্রতারণা করে পাইকারি ডিম ব্যবসায়ীর টাকা মেরে দিয়ে চট্টগ্রাম শহরে অবস্থান গেড়ে বসেন। ধীরে ধীরে মানুষের সঙ্গে সখ্য গড়ে তুলে কাউকে বিদেশে নেয়ার প্রলোভন, কাউকে ব্যবসায় অংশীদার করা, কাউকে চাকরি দেয়া, কাউকে ঋণ পাইয়ে দেয়া, কাউকে কিশোয়ান, বনফুল, থাই ফুড, অয়েল ফুডসহ বিভিন্ন নামিদামি প্রতিষ্ঠানের ডিম সরবরাহের কাজ পাইয়ে দেয়াসহ বিভিন্ন কৌশলে টাকা হাতাতে শুরু করেন। এ কাজে তিনি কিশোয়ান, বনফুলের মালিক ও আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল মোতালেব সিআইপির আত্মীয় পরিচয় দেয়। আবার কখনো তার বাবা ব্যারিস্টার ও নিজেকে অনেক উঁচু পরিবারের সন্তান বলে পরিচয় দেয়। সর্বশেষ তার প্রতারণার শিকার হয়ে কর্ণফুলী থানার পাথরঘাটা এলাকার আনিস তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় আদালত ফরহাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বলে জানান সহকারী কমিশনার মইনুল ইসলাম।