খেলা
থাইল্যান্ডকে রুখে দিলো বাংলাদেশ
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৫:২৩ পূর্বাহ্ন
ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ৭২ ধাপ এগিয়ে থাকা থাইল্যান্ডের সঙ্গে ড্র করেছে বাংলাদেশ। জাকার্তার পাকান সারি স্টেডিয়ামে এশিয়ান গেমসে নিজেতের দ্বিতীয় ম্যাচে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা ম্যাচটি ড্র করেছে ১-১ গোলে। প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানের বিপক্ষে ৩-০ গোলের হার দিয়ে শুরু করা বাংলাদেশ এই ম্যাচে লীড পায় ৫২ মিনিটে। আবু সুফিয়ান সুফিলের গোলে এগিয়ে গেলেও থাইল্যান্ড ম্যাচে সমতায় ফেরে ৭৯ মিনিটে। আগামীকাল কাতারের বিপক্ষে গ্রুপের শেষ ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।
উজবেকিস্তান বা কাতারকে টপকে এশিয়ান গেমসের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলবে, এ আশার কথা কখনও বলেননি বাংলাদেশের বৃটিশ কোচ জেমি ডে । কিন্তু গ্রুপের অন্য দল থাইল্যান্ডের বিপক্ষে জয় বা ড্রয়ের প্রত্যাশার কথা তাঁর মুখ থেকে শোনা গিয়েছে প্রায়ই। আজই সেই প্রমাণের দিল সুফিল জাফরা।
সত্যিকার জয়ের স্বপ্ন দেখাটা একটু বাড়াবাড়িই ছিলো বাংলাদেশের। সেই বাড়াবাড়ির কাজটা প্রায় করে ফেলেছিলো জামাল ভুইয়ারা। ম্যাচে প্রথমার্ধে অন্তত দুটি গোলের সুযোগ তৈরী করেছিলো বাংলাদেশ। যার একটি নষ্ট করেন সুফিল অন্যটি করেন মাসুক মিয়া জনি। দ্বিতীয়ার্ধে তুলনামুলক ক্লান্ত বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ম্যাচের ৫২ মিনিটে। জঁলার মধ্যে গোল করে লীড এনেদেন আবু সুফিয়ান সুফিল। প্রচন্ড চাপের মধ্যেও এই লীড বাংলাদেশ ধরে রেখেছিলো ম্যাচের ৭৮ মিনিট পর্যন্ত। ম্যাচের ৭৯ মিনিটে ডিবক্সেও বাইরের একটি ফ্রিকিক ক্লিয়ার করতে গিয়ে থাই ফুটবলারের পায়ে বল দিয়েদেন পুরো ম্যাচে দূদান্ত খেলা গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানা। ওই বল থেকেই চাইডেড সুপাচাইয়ের গোলে ম্যাচে সমতায় ফেরে থাইল্যান্ড।
এর আগে এই থাইল্যান্ডের সঙ্গে ১৪ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশের জয় মাত্র দুটি। তা-ও অনেক আগে। ১৯৮৫ সালে ১-০ এবং ১৯৮৯ সালে ৩-১। দুটিই বিশ্বকাপ বাছাইয়ে, দুবারই ঢাকায়। দ্বিতীয় পরাজয়ের পরের বছরই ১৯৯০ সালে বেইজিং এশিয়াডে থাইল্যান্ড চতুর্থ হয়েছিল। দলটির বিপক্ষে সর্বশেষ জয়ে গোল বাংলাদেশের গোল তিনটি করেছিলেন ওয়াসিম, সত্যজিৎ দাশ রুপু। এই তালিকায় এবার গোল হলো সুফিলের নাম।
উজবেকিস্তান বা কাতারকে টপকে এশিয়ান গেমসের দ্বিতীয় রাউন্ডে খেলবে, এ আশার কথা কখনও বলেননি বাংলাদেশের বৃটিশ কোচ জেমি ডে । কিন্তু গ্রুপের অন্য দল থাইল্যান্ডের বিপক্ষে জয় বা ড্রয়ের প্রত্যাশার কথা তাঁর মুখ থেকে শোনা গিয়েছে প্রায়ই। আজই সেই প্রমাণের দিল সুফিল জাফরা।
সত্যিকার জয়ের স্বপ্ন দেখাটা একটু বাড়াবাড়িই ছিলো বাংলাদেশের। সেই বাড়াবাড়ির কাজটা প্রায় করে ফেলেছিলো জামাল ভুইয়ারা। ম্যাচে প্রথমার্ধে অন্তত দুটি গোলের সুযোগ তৈরী করেছিলো বাংলাদেশ। যার একটি নষ্ট করেন সুফিল অন্যটি করেন মাসুক মিয়া জনি। দ্বিতীয়ার্ধে তুলনামুলক ক্লান্ত বাংলাদেশ এগিয়ে যায় ম্যাচের ৫২ মিনিটে। জঁলার মধ্যে গোল করে লীড এনেদেন আবু সুফিয়ান সুফিল। প্রচন্ড চাপের মধ্যেও এই লীড বাংলাদেশ ধরে রেখেছিলো ম্যাচের ৭৮ মিনিট পর্যন্ত। ম্যাচের ৭৯ মিনিটে ডিবক্সেও বাইরের একটি ফ্রিকিক ক্লিয়ার করতে গিয়ে থাই ফুটবলারের পায়ে বল দিয়েদেন পুরো ম্যাচে দূদান্ত খেলা গোলরক্ষক আশরাফুল ইসলাম রানা। ওই বল থেকেই চাইডেড সুপাচাইয়ের গোলে ম্যাচে সমতায় ফেরে থাইল্যান্ড।
এর আগে এই থাইল্যান্ডের সঙ্গে ১৪ ম্যাচ খেলে বাংলাদেশের জয় মাত্র দুটি। তা-ও অনেক আগে। ১৯৮৫ সালে ১-০ এবং ১৯৮৯ সালে ৩-১। দুটিই বিশ্বকাপ বাছাইয়ে, দুবারই ঢাকায়। দ্বিতীয় পরাজয়ের পরের বছরই ১৯৯০ সালে বেইজিং এশিয়াডে থাইল্যান্ড চতুর্থ হয়েছিল। দলটির বিপক্ষে সর্বশেষ জয়ে গোল বাংলাদেশের গোল তিনটি করেছিলেন ওয়াসিম, সত্যজিৎ দাশ রুপু। এই তালিকায় এবার গোল হলো সুফিলের নাম।