অনলাইন
পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ এক ডাকাত নিহত
গাবতলী (বগুড়া) প্রতিনিধি
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৪:২২ পূর্বাহ্ন
বগুড়ার গাবতলীতে রাঁতের আধাঁরে সড়কে গাছ কেটে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পুলিশের সাথে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ খায়রুল ইসলাম (৩০) নামের এক ডাকাত নিহত হয়েছেন। এ সময় আহত হয়েছেন তিনজন পুলিশ সদস্য। গতকাল বুধবার দিবাগত রাতে উপজেলার সোনারায় ইউনিয়নের কুচিয়ামারী ব্রীজের কাছে এই বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, আগামী কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে গাবতলী মডেল থানার ওসি খায়রুল বাসার উপজেলার বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সড়কে রাতের বেলায় টহল পুলিশের ব্যবস্থা জোরদার করে। গত রাতে একদল পুলিশ সুখানপুকুর-সৈয়দ আহম্মেদ সড়কে টহল দেবার সময় রাত আড়াইটায় কুচিয়ামারী ব্রীজ এলাকায় খায়রুলের নেতৃত্বে ৫/৭জনের একদল ডাকাত কয়েকটি গাছ কেটে ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি দেখতে পায়। টহলরত দলটি উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খবর দেয়। এরপর পুলিশের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ডাকাতদল এলোপাতারী গুলি ছোঁড়ে। এ সময় এসআই জাহিদ, এএসআই আওয়াল ও হাবিব নামের ৩ পুলিশ সদস্য আহত হন। পুলিশও পাল্টা ৫ রাউন্ড গুলি ছুড়লে খায়রুল গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত হলে রাত ৩টা ২০মিনিটে তাকে বগুড়া শজিমেক হাসাপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৬টা ২০মিনিটে তিনি মারা যান। ময়নাতদন্তের জন্য খায়রুলের লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, খায়রুল গাবতলীর রামেশ্বরপুর ইউনিয়নের জাইগুলি গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। তবে বর্তমানে তিনি উপজেলার নাড়–য়ামালা ইউনিয়নের প্রথমারছেও গ্রামে বসবাস করছিলেন। খায়রুলের বিরুদ্ধে ৩টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলেও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
জানা গেছে, আগামী কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে গাবতলী মডেল থানার ওসি খায়রুল বাসার উপজেলার বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সড়কে রাতের বেলায় টহল পুলিশের ব্যবস্থা জোরদার করে। গত রাতে একদল পুলিশ সুখানপুকুর-সৈয়দ আহম্মেদ সড়কে টহল দেবার সময় রাত আড়াইটায় কুচিয়ামারী ব্রীজ এলাকায় খায়রুলের নেতৃত্বে ৫/৭জনের একদল ডাকাত কয়েকটি গাছ কেটে ডাকাতির প্রস্তুতির বিষয়টি দেখতে পায়। টহলরত দলটি উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের খবর দেয়। এরপর পুলিশের দল ঘটনাস্থলে পৌঁছালে ডাকাতদল এলোপাতারী গুলি ছোঁড়ে। এ সময় এসআই জাহিদ, এএসআই আওয়াল ও হাবিব নামের ৩ পুলিশ সদস্য আহত হন। পুলিশও পাল্টা ৫ রাউন্ড গুলি ছুড়লে খায়রুল গুলিবিদ্ধ হয়। গুরুতর আহত হলে রাত ৩টা ২০মিনিটে তাকে বগুড়া শজিমেক হাসাপাতালে নেয়া হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সকাল ৬টা ২০মিনিটে তিনি মারা যান। ময়নাতদন্তের জন্য খায়রুলের লাশ মর্গে প্রেরণ করা হয়েছে।
পুলিশ জানায়, খায়রুল গাবতলীর রামেশ্বরপুর ইউনিয়নের জাইগুলি গ্রামের আব্দুল খালেকের ছেলে। তবে বর্তমানে তিনি উপজেলার নাড়–য়ামালা ইউনিয়নের প্রথমারছেও গ্রামে বসবাস করছিলেন। খায়রুলের বিরুদ্ধে ৩টি ডাকাতির মামলা রয়েছে বলেও পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।