বিশ্বজমিন
মানুষবাহী মহাকাশযানের ঘোষণা দিলেন মোদী
মানবজমিন ডেস্ক
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ১:৪৬ পূর্বাহ্ন
আগামী বছরের শুরুতেই ভারতের সাধারণ নির্বাচন। ফলে স্বাধীনতা দিবসে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী কী বলেন, সেদিকে চোখ ছিল সবারই। তিনিও নিরাশ করলেন না। রীতিমত চমকে দিয়েছেন সবাইকে। ২০২২ সালের মধ্যেই মহাকাশে মানুষবাহী মহাকাশযান প্রেরণের ঘোষণা দিয়েছেন। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটির রাজধানী নয়া দিল্লি¬ থেকে দেয়া এক ভাষণে তিনি এ ঘোষণা দিলেন। এ সময় তিনি তার সরকারের অনেক উন্নয়নের কথা তুলে ধরেন।
নয়া দিলি¬র রেড ফোর্ট থেকে তার দেয়া ৮০ মিনিটের ভাষণে বিজেপি সরকারের ৫ বছরের সাফল্যের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ লক্ষ্যের কথাও উঠে এসেছে। বুধবারের বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি নতুন স্বাস্থ্যবিমা নীতি ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, এই বিমার আওতায় আসবে ভারতের ৫০ কোটি দরিদ্র জনগণ। এসময় তার সময়ে ভারতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। একইসঙ্গে দুর্নীতি ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অঙ্গিকার করেন তিনি।
মানুষবাহী মহাকাশযান প্রেরণের বিষয়ে মোদি বলেন, ভারত অনেক আগে থেকেই মহাকাশ বিজ্ঞানে এগিয়ে আছে। কিন্তু ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে বা তারও আগে ভারতের কোনো এক সন্তান দেশের পতাকা হাতে মহাকাশে যাবে। তবে তার বক্তৃতায় তিনি মনুষ্যবাহী মহাকাশযান পাঠানোর পরিকল্পনা এখন কী অবস্থায় আছে, তা ¯পষ্ট করেননি। ভারতের এই পরিকল্পনা সফল হলে দেশটি হবে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পর মহাকাশে মানুষ পাঠানো চতুর্থ দেশ। ১৯৮৪ সালে প্রথম ভারতীয় হিসেবে মহাকাশে গিয়েছিলেন রাকেশ শর্মা। কিন্তু সেটি ছিল একটি রুশ মহাকাশযান। ১৯৬০ সাল থেকে মহাকাশ প্রকল্প চালিয়ে আসছে ভারত। এই কয়েক দশকে প্রচুর স্যাটেলাইটও মহাকাশে পাঠিয়েছে দেশটি। মঙ্গলগ্রহ এবং চাঁদেও মহাকাশযান পাঠিয়েছে ভারত। তারপরেও, বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহৎ অর্থনীতির দেশটি দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছে। তাই, ভারত মহাকাশ প্রযুক্তির উন্নয়ন দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের কাজেও লাগাতে চায়।
নয়া দিলি¬র রেড ফোর্ট থেকে তার দেয়া ৮০ মিনিটের ভাষণে বিজেপি সরকারের ৫ বছরের সাফল্যের কথা তুলে ধরার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ লক্ষ্যের কথাও উঠে এসেছে। বুধবারের বক্তৃতায় নরেন্দ্র মোদি নতুন স্বাস্থ্যবিমা নীতি ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেন, এই বিমার আওতায় আসবে ভারতের ৫০ কোটি দরিদ্র জনগণ। এসময় তার সময়ে ভারতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরেন। একইসঙ্গে দুর্নীতি ও দারিদ্রের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের অঙ্গিকার করেন তিনি।
মানুষবাহী মহাকাশযান প্রেরণের বিষয়ে মোদি বলেন, ভারত অনেক আগে থেকেই মহাকাশ বিজ্ঞানে এগিয়ে আছে। কিন্তু ২০২২ সালে স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্তিতে বা তারও আগে ভারতের কোনো এক সন্তান দেশের পতাকা হাতে মহাকাশে যাবে। তবে তার বক্তৃতায় তিনি মনুষ্যবাহী মহাকাশযান পাঠানোর পরিকল্পনা এখন কী অবস্থায় আছে, তা ¯পষ্ট করেননি। ভারতের এই পরিকল্পনা সফল হলে দেশটি হবে রাশিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পর মহাকাশে মানুষ পাঠানো চতুর্থ দেশ। ১৯৮৪ সালে প্রথম ভারতীয় হিসেবে মহাকাশে গিয়েছিলেন রাকেশ শর্মা। কিন্তু সেটি ছিল একটি রুশ মহাকাশযান। ১৯৬০ সাল থেকে মহাকাশ প্রকল্প চালিয়ে আসছে ভারত। এই কয়েক দশকে প্রচুর স্যাটেলাইটও মহাকাশে পাঠিয়েছে দেশটি। মঙ্গলগ্রহ এবং চাঁদেও মহাকাশযান পাঠিয়েছে ভারত। তারপরেও, বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহৎ অর্থনীতির দেশটি দারিদ্রের সঙ্গে লড়াই করে যাচ্ছে। তাই, ভারত মহাকাশ প্রযুক্তির উন্নয়ন দেশের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানের কাজেও লাগাতে চায়।