এক্সক্লুসিভ
মুক্তিপণ দাবি
বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র অপহরণ
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৪১ পূর্বাহ্ন
রাজধানী বাড্ডার মাদানিয়া এভিনিউ এলাকার ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ইউআইইউ)’র এক ছাত্র মঙ্গলবার থেকে নিখোঁজ রয়েছেন। পরিবারের সদস্যদের ধারণা তাকে অপহরণ করা হয়েছে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র এনামুল হক ওলেন। গতকাল এ বিষয়ে এনামুলের মা ফাতেমা চৌধুরী বাদী হয়ে বাড্ডা থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন।
ফাতেমা চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, নিখোঁজ এনামুলের ফোন থেকে গত বুধবার রাত ১০টার দিকে একটি কল আসে তার ফোনে। ওই প্রান্ত থেকে অজ্ঞাত একটি পুরুষ কণ্ঠ জানায়, এনামুলকে জীবিত অবস্থায় ফিরে পেতে হলে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিতে হবে। ফাতেমা চৌধুরীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার নবীনগর হাউজিংয়ের বাসা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে বের হয় এনামুল। সাধারণত রাত ৮টার আগেই বাসায় ফিরে। কিন্তু ওই দিন আর বাসায় ফিরেনি। আত্মীয়স্বজন ও তার বন্ধুদের বাসায় খোঁজ নিয়েও এনামুলের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। গত রাতে ওই ফোন থেকেই কল করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে এনামুলকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। গত রাতে তার ফোনটি চালু ছিল। ফোনের অবস্থান ঢাকার পার্শ্ববর্তী একটি জেলায় ছিল। ওই অবস্থান শনাক্ত করে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানান তিনি। নিখোঁজ এনামুলের বাবা নিজাম উদ্দিন আবুধাবী প্রবাসী।
ফাতেমা চৌধুরী অভিযোগ করেছেন, নিখোঁজ এনামুলের ফোন থেকে গত বুধবার রাত ১০টার দিকে একটি কল আসে তার ফোনে। ওই প্রান্ত থেকে অজ্ঞাত একটি পুরুষ কণ্ঠ জানায়, এনামুলকে জীবিত অবস্থায় ফিরে পেতে হলে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিতে হবে। ফাতেমা চৌধুরীর বরাত দিয়ে পুলিশ জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকার নবীনগর হাউজিংয়ের বাসা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে বের হয় এনামুল। সাধারণত রাত ৮টার আগেই বাসায় ফিরে। কিন্তু ওই দিন আর বাসায় ফিরেনি। আত্মীয়স্বজন ও তার বন্ধুদের বাসায় খোঁজ নিয়েও এনামুলের কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি। এমনকি তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যায়। গত রাতে ওই ফোন থেকেই কল করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বাড্ডা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম বলেন, গোয়েন্দা তথ্য ও তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে এনামুলকে উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। গত রাতে তার ফোনটি চালু ছিল। ফোনের অবস্থান ঢাকার পার্শ্ববর্তী একটি জেলায় ছিল। ওই অবস্থান শনাক্ত করে পুলিশ অভিযান চালাচ্ছে বলে জানান তিনি। নিখোঁজ এনামুলের বাবা নিজাম উদ্দিন আবুধাবী প্রবাসী।