এক্সক্লুসিভ
সেই রোহিঙ্গা শিশুর নাম রাখা হলো আয়েশা খালেদা
স্টাফ রিপোর্টার
১৬ আগস্ট ২০১৮, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৮ পূর্বাহ্ন
রোহিঙ্গা কন্যাশিশু আয়েশা খালেদার জন্মের মধ্যদিয়ে পথযাত্রা শুরু হয়েছে হযরত আয়েশা (রা.) মেটারনিটির ডেলিভারি ইউনিটের। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া অসহায় রোহিঙ্গাদের চিকিৎসাসেবা দিতে কক্সবাজারের বালুখালী স্টেশনে ‘ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প, মেটারনাল, চাইল্ড হেলথ অ্যান্ড প্রাইমারি হেলথ কেয়ার’ নামে একটি অস্থায়ী হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করে ড্যাব।
রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয়দের চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধপত্র দেয়া হয় এ হাসপাতালে।
অসহায় রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ড্যাব বালুখালী পানবাজারে তিনদিনের জন্য যে অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্পটি স্থাপন করেছিল সেটা এখন দোতলা বাড়িতে একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল। ২০১৭ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে কেটে গেছে দীর্ঘ ১১ মাস। সেই থেকে হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিয়েছে পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় গরিব রোগী। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ড্যাবের সদস্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা টিম করে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসাসেবা দেন। হাসপাতালটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছেন ড্যাব মহাসচিব ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
বিএনপি নেতাকর্মীদের অর্থায়নে পরিচালিত হাসপাতালটি রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের মধ্যে পরিচিতি পায় খালেদা জিয়া হাসপাতাল নামে। পরে সেখানে যুক্ত হয় হযরত আয়েশা (রা.) মেটারনাল ইউনিট।
প্রথমদিকে সে ইউনিটের মাধ্যমে হাসপাতালের চিকিৎসকরা পরামর্শ ও চিকিৎসাসেবা দিতেন গর্ভবতী মায়েদের। এখন সে হাসপাতালে গর্ভবতী মায়েদের ডেলিভারির ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। খালেদা জিয়া হাসপাতালের হযরত আয়েশা (রা.) মেটারনাল ইউনিটে আবাসিক চিকিৎসক ফাতেমা ও মিডওয়াইফ লিপির তত্ত্বাবধানে বুধবার বেলা ১০টায় নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে ভূমিষ্ঠ হয়েছে একটি কন্যাশিশু। থাইংখালী ক্যাম্পের বাসিন্দা ফোরকান ও উম্মে কুলসুমের তৃতীয় সন্তান এটি। রোহিঙ্গা কন্যাশিশুটির পিতা-মাতা ও চিকিৎসকরা মিলে তার নাম রেখেছেন আয়েশা খালেদা।
রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি স্থানীয়দের চিকিৎসা সেবা ও বিনামূল্যে ওষুধপত্র দেয়া হয় এ হাসপাতালে।
অসহায় রোহিঙ্গাদের প্রতি মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- ড্যাব বালুখালী পানবাজারে তিনদিনের জন্য যে অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্পটি স্থাপন করেছিল সেটা এখন দোতলা বাড়িতে একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতাল। ২০১৭ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে কেটে গেছে দীর্ঘ ১১ মাস। সেই থেকে হাসপাতালটিতে চিকিৎসা নিয়েছে পাঁচ লাখ রোহিঙ্গা ও স্থানীয় গরিব রোগী। দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ড্যাবের সদস্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা টিম করে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসাসেবা দেন। হাসপাতালটির সার্বিক তত্ত্বাবধানে রয়েছেন ড্যাব মহাসচিব ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন।
বিএনপি নেতাকর্মীদের অর্থায়নে পরিচালিত হাসপাতালটি রোহিঙ্গা ও স্থানীয়দের মধ্যে পরিচিতি পায় খালেদা জিয়া হাসপাতাল নামে। পরে সেখানে যুক্ত হয় হযরত আয়েশা (রা.) মেটারনাল ইউনিট।
প্রথমদিকে সে ইউনিটের মাধ্যমে হাসপাতালের চিকিৎসকরা পরামর্শ ও চিকিৎসাসেবা দিতেন গর্ভবতী মায়েদের। এখন সে হাসপাতালে গর্ভবতী মায়েদের ডেলিভারির ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। খালেদা জিয়া হাসপাতালের হযরত আয়েশা (রা.) মেটারনাল ইউনিটে আবাসিক চিকিৎসক ফাতেমা ও মিডওয়াইফ লিপির তত্ত্বাবধানে বুধবার বেলা ১০টায় নরমাল ডেলিভারির মাধ্যমে ভূমিষ্ঠ হয়েছে একটি কন্যাশিশু। থাইংখালী ক্যাম্পের বাসিন্দা ফোরকান ও উম্মে কুলসুমের তৃতীয় সন্তান এটি। রোহিঙ্গা কন্যাশিশুটির পিতা-মাতা ও চিকিৎসকরা মিলে তার নাম রেখেছেন আয়েশা খালেদা।