দেশ বিদেশ
দুদক কর্মকর্তা সেজে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে ধরা
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
১৫ আগস্ট ২০১৮, বুধবার, ১০:৩৬ পূর্বাহ্ন
দুদক কর্মকর্তা সেজে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গ্রেপ্তার হলেন রেজাউল ইসলাম চৌধুরী (৪৭) নামে এক প্রতারক। গতকাল দুপুরে চট্টগ্রাম আদালত ভবন সংলগ্ন জেলা রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে ঘটে এ ঘটনা।
রেজাউল ইসলামের বাসা নগরীর খুলশী থানার লালখান বাজারে হিলসাইড আবাসিক এলাকায়। তার বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়। তিনি সাউথ ইস্ট ব্যাংকের এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (এভিপি) ছিলেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন জানান, সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রেজিস্ট্রি অফিসের নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগ নিয়ে সাব রেজিস্ট্রার এবং কেরানিদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় চাঁদা নিয়ে যান রেজাউল।
গত ৯ই আগস্ট রেজাউল নিজেকে দুদকের ইন্সপেক্টর পরিচয় দিয়ে সাব রেজিস্ট্রার জেডএম ইমরান আলীর কক্ষে যান। একপর্যায়ে অফিসের ফাইলপত্র জব্দ করা এবং মামলায় জেলে পাঠানোর হুমকি দেন। পরে বিষয়টি আপস মীমাংসার কথা বলে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
দাবি মোতাবেক গতকাল দুপুরে টাকা আনতে সাব রেজিস্ট্রার মোস্তাফিজ আহমেদের কক্ষে যান রেজাউল। এ সময় আচরণ সন্দেহজনক হলে রেজাউলকে দুদকের আইডি কার্ড দেখাতে বলেন মোস্তাফিজ। তিনি আইডিকার্ড না দেখিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে আটক করে দুদকের জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দনকে জানান।
এরপর জেলা কার্যালয় থেকে দুদকের একটি টিম ও থানা পুলিশ গিয়ে রেজাউলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে রেজাউল প্রতারণার বিষয়টি স্বীকার করে নেন। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। রেজাউলের বিরুদ্ধে জেলা রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারী সুমন দে বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন বলে জানান ওসি।
রেজাউল ইসলামের বাসা নগরীর খুলশী থানার লালখান বাজারে হিলসাইড আবাসিক এলাকায়। তার বাড়ি কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলায়। তিনি সাউথ ইস্ট ব্যাংকের এসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (এভিপি) ছিলেন।
কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসিন জানান, সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে রেজিস্ট্রি অফিসের নানা অনিয়ম-দুর্নীতির সুযোগ নিয়ে সাব রেজিস্ট্রার এবং কেরানিদের কাছ থেকে বিভিন্ন সময় চাঁদা নিয়ে যান রেজাউল।
গত ৯ই আগস্ট রেজাউল নিজেকে দুদকের ইন্সপেক্টর পরিচয় দিয়ে সাব রেজিস্ট্রার জেডএম ইমরান আলীর কক্ষে যান। একপর্যায়ে অফিসের ফাইলপত্র জব্দ করা এবং মামলায় জেলে পাঠানোর হুমকি দেন। পরে বিষয়টি আপস মীমাংসার কথা বলে এক লাখ টাকা চাঁদা দাবি করেন।
দাবি মোতাবেক গতকাল দুপুরে টাকা আনতে সাব রেজিস্ট্রার মোস্তাফিজ আহমেদের কক্ষে যান রেজাউল। এ সময় আচরণ সন্দেহজনক হলে রেজাউলকে দুদকের আইডি কার্ড দেখাতে বলেন মোস্তাফিজ। তিনি আইডিকার্ড না দেখিয়ে পালানোর চেষ্টা করলে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাকে আটক করে দুদকের জেলা কার্যালয়ের উপ-পরিচালক লুৎফুল কবির চন্দনকে জানান।
এরপর জেলা কার্যালয় থেকে দুদকের একটি টিম ও থানা পুলিশ গিয়ে রেজাউলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। একপর্যায়ে রেজাউল প্রতারণার বিষয়টি স্বীকার করে নেন। পরে তাকে গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসা হয়। রেজাউলের বিরুদ্ধে জেলা রেজিস্ট্রি অফিসের কর্মচারী সুমন দে বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় একটি মামলা করেছেন বলে জানান ওসি।